Dark Mode Light Mode

Keep Up to Date with the Most Important News

By pressing the Subscribe button, you confirm that you have read and are agreeing to our Privacy Policy and Terms of Use
Follow Us
Follow Us
English English

মালদ্বীপে প্রবাসী কর্মীদের জন্য বাংলাদেশি দূতাবাসের সতর্কতা

মালদ্বীপে প্রবাসী কর্মীদের জন্য বাংলাদেশি দূতাবাসের সতর্কতা মালদ্বীপে প্রবাসী কর্মীদের জন্য বাংলাদেশি দূতাবাসের সতর্কতা
মালদ্বীপে প্রবাসী কর্মীদের জন্য বাংলাদেশি দূতাবাসের সতর্কতা


মালদ্বীপে কর্মরত প্রবাসী কর্মীদের জন্য সেদেশের সরকারের কঠোর নির্দেশনা জারি করেছে। সেসব নির্দেশনা পালনের জন্য সতর্ক করেছে মালদ্বীপে অবস্থিত বাংলাদেশের দূতাবাস। বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) দূতাবাস এক বিজ্ঞপ্তিতে এই তথ্য জানায়।

দূতাবাস জানায়, মালদ্বীপ সরকার কর্তৃক প্রবাসী কর্মীদের জন্য নির্দেশনা ও নিষেধাজ্ঞা অনুযায়ী কোনও প্রবাসী কর্মী যদি মালদ্বীপে অবৈধভাবে কাজ করেন, তবে দেশের আইন অনুযায়ী তাঁকে ১০ বছরের জন্য বিতাড়িত (ডিপোর্ট) করা হবে। এ সংক্রান্ত কার্যক্রম সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ের আওতাধীন।

Advertisement

এছাড়া মালদ্বীপে ফ্রি ভিসা নামে কোনও ব্যবস্থা নেই। নির্দিষ্ট কোম্পানির নামে ভিসা গ্রহণকারী কর্মীকে সেই কোম্পানির অধীনেই কাজ করতে হবে। অন্যত্র কাজ করা বা ‘ফ্রি ভিসায়’ কাজ করা সম্পূর্ণ নিষিদ্ধ এবং এ ক্ষেত্রে কর্মীকে সর্বোচ্চ ১০ বছরের জন্য ডিপোর্ট করা হতে পারে।

কোনও প্রবাসী কর্মীকে ব্যাবসা-বাণিজ্য, আর্থিক লেনদেন বা এ সংক্রান্ত কার্যক্রমে জড়িত হওয়া আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ। এ ধরনের অপরাধে জড়িত হলে আইনগত শাস্তির পাশাপাশি ডিপোর্টের সম্মুখীন হতে হবে।

দূতাবাস জানায়, মালদ্বীপে কর্মসংস্থানের জন্য বাংলাদেশ সরকার কর্তৃক নির্ধারিত অভিবাসন ব্যয় ১ লাখ ১৫ হাজার ৭৮০ টাকা। ওয়ার্ক ভিসায় মালদ্বীপে আসতে ইচ্ছুক প্রত্যেককে এ ব্যয়ের অতিরিক্ত কোনো অর্থ প্রদান না করার জন্য বিশেষভাবে অনুরোধ করা হচ্ছে। মালদ্বীপে মানবপাচার একটি গুরুতর অপরাধ। এ অপরাধে দোষী সাব্যস্ত হলে সর্বনিম্ন ১০ বছরের কারাদণ্ড হতে পারে।

এছাড়া ভ্রমণ ভিসায় আগত কোনও ভ্রমণকারী নির্ধারিত ভিসার মেয়াদের অতিরিক্ত সময় মালদ্বীপে অবস্থান করলে তা আইনত শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে গণ্য হবে। এ ধরনের অপরাধের ক্ষেত্রে আর্থিক জরিমানা এবং কারাদণ্ডের বিধান প্রযোজ্য।

ভ্রমণ ভিসায় অবস্থানকালে চাকরি, ব্যবসা বা ব্যবসাসংক্রান্ত ব্যাবসাসংক্রান্ত কার্যক্রমে সম্পৃক্ত হওয়া কঠোরভাবে নিষিদ্ধ এবং এটি আইনত দণ্ডনীয় অপরাধ।

দূতাবাস জানায়, মালদ্বীপ সরকার বিড়ি এবং সিগারেটের উপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছে। এই নিষেধাজ্ঞার আওতায় মালদ্বীপের বাইরে থেকে বিড়ি সিগারেট নিয়ে সেদেশে প্রবেশ করলে ব্যাপক হারে জরিমানা করবে মালদ্বীপ সরকার।

বাংলাদেশ থেকে আগমনের সময় ইয়াবা, গাঁজা, হেরোইনসহ যে কোনো ধরনের মাদকদ্রব্য বহন করা কঠোরভাবে নিষিদ্ধ এবং দণ্ডনীয় অপরাধ। মালদ্বীপের আইনের অধীনে এ অপরাধের জন্য সর্বোচ্চ ২৫ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ডের বিধান রয়েছে।

বাংলাদেশ থেকে প্রয়োজনীয় ঔষধ বহনের ক্ষেত্রে অবশ্যই নিবন্ধিত চিকিৎসকের প্রেসক্রিপশন সঙ্গে আনতে হবে। প্রেসক্রিপশন ব্যতীত ঔষধ বহনের ফলে আর্থিক জরিমানাসহ অন্যান্য আইনানুগ শাস্তির সম্মুখীন হতে পারে।

বাংলাদেশ থেকে মালদ্বীপে আগমনের সময় রান্না করা খাবার বহন করা সম্পূর্ণরূপে নিষিদ্ধ।

বাংলাদেশ থেকে বিক্রির উদ্দেশ্যে গার্মেন্টস, পলিব্যাগ বা এ ধরনের অন্য কোনো সামগ্রী বহন করা নিষিদ্ধ এবং আইনত দণ্ডনীয়।





Source link

Keep Up to Date with the Most Important News

By pressing the Subscribe button, you confirm that you have read and are agreeing to our Privacy Policy and Terms of Use
Add a comment Add a comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Previous Post
গাজা এখন বিশ্বের সবচেয়ে বেশি অঙ্গচ্ছেদ হওয়া শিশুর আশ্রয়স্থল: ইউএনআরডব্লিউএ

গাজা এখন বিশ্বের সবচেয়ে বেশি অঙ্গচ্ছেদ হওয়া শিশুর আশ্রয়স্থল: ইউএনআরডব্লিউএ

Next Post
প্যারাসিটামল ও অটিজম নিয়ে ট্রাম্পের দাবি নাকচ করলো ডব্লিউএইচও

প্যারাসিটামল ও অটিজম নিয়ে ট্রাম্পের দাবি নাকচ করলো ডব্লিউএইচও

Advertisement