Dark Mode Light Mode

Keep Up to Date with the Most Important News

By pressing the Subscribe button, you confirm that you have read and are agreeing to our Privacy Policy and Terms of Use
Follow Us
Follow Us
English English
স্বাস্থ্যের মাফিয়া মিঠু কারাগারে
নেপালের পরিস্থিতি বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা-ইন্দোনেশিয়া ধাঁচের: সাবেক অর্থনৈতিক উপদেষ্টা
বিক্ষোভকারীদের দেওয়া আগুনে নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রীর মৃত্যু

নেপালের পরিস্থিতি বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা-ইন্দোনেশিয়া ধাঁচের: সাবেক অর্থনৈতিক উপদেষ্টা

নেপালের পরিস্থিতি বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা-ইন্দোনেশিয়া ধাঁচের: সাবেক অর্থনৈতিক উপদেষ্টা নেপালের পরিস্থিতি বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা-ইন্দোনেশিয়া ধাঁচের: সাবেক অর্থনৈতিক উপদেষ্টা
নেপালের পরিস্থিতি বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কা-ইন্দোনেশিয়া ধাঁচের: সাবেক অর্থনৈতিক উপদেষ্টা


নেপালের পরিস্থিতি- বাংলাদেশের, শ্রীলঙ্কার এবং সম্প্রতি ইন্দোনেশিয়ার বিক্ষোভের সঙ্গে অনেকটা মিল রয়েছে বলে দাবি করেছেন দেশটির ক্ষমতাচ্যুত কে পি অলি শর্মা সরকারের প্রধান অর্থনৈতিক উপদেষ্টা সঞ্জীব সান্যল। মঙ্গলবার (৯ সেপ্টেম্বর) সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে এক্সে দেওয়া এক পোস্টে তিনি এ কথা বলেন। খবর দ্যা ইকোনোমিক টাইমসের

সঞ্জীব সান্যল জানান, দক্ষিণ এশিয়ায় সাম্প্রতিক ছাত্রনেতৃত্বাধীন আন্দোলনগুলো ‘অস্বাভাবিকভাবে একই ধাঁচের’ বলে মনে হচ্ছে। নেপালের পরিস্থিতি, বাংলাদেশের, শ্রীলঙ্কার এবং সম্প্রতি ইন্দোনেশিয়ার বিক্ষোভের সঙ্গে অনেকটা মিল রয়েছে। আমরা দেখেছি যে ছাত্রদের প্রায়শই রাজনৈতিক সংঘাতের হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করা হয়েছে।  এটি প্রশ্ন উঠে যে, এই আন্দোলনগুলো কতটা প্রকৃতপক্ষে স্বতঃস্ফূর্ত।’

Advertisement

আজ বিক্ষোভকারীরা প্রধানমন্ত্রী কে পি শর্মা অলির ব্যক্তিগত বাসভবন, ক্ষমতাসীন দলের অফিস এবং অন্যান্য রাজনৈতিক প্রতিষ্ঠান আগুনে ভস্মীভূত করেন। এ সম্পের্কে তিনি জানান, নেপালি কংগ্রেসের কেন্দ্রীয় কার্যালয়সহ সিনিয়র নেতাদের বাসভবনও লক্ষ্য করে ভাঙচুর চালিয়েছেন, যার মধ্যে রয়েছেন পার্টির সভাপতি শের বাহাদুর দেউবা। এছাড়া বিক্ষোভকারীরা যোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রী পৃথ্বী সুব্বা গুরুঙ্গ, উপপ্রধানমন্ত্রী ও অর্থমন্ত্রী বিষ্ণু পাউডেল, নেপাল রাষ্ট্রীয় ব্যাংকের গভর্নর বিশ্ব পাউডেল এবং সাবেক গৃহমন্ত্রী রমেশ লেখকের বাসভবনেও হামলা চালিয়েছে।

গত কয়েকদিন ধরে দুর্নীতি ও  সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বন্ধের বিরুদ্ধে আন্দোলন করে আসছিলো দেশটির জেন-জি তরুণরা। এ বিক্ষোভে ১৯ জন বিক্ষোভকারীর মৃত্যুর পর তা আরও তীব্র হয়ে ওঠে। সংঘর্ষে ২০০ এর বেশি মানুষ আহত হন। 

বিক্ষোভকারীরা দাবি করেছে, সরকারি বাহিনীর গুলিতে নিহত হয়েছেন। অপরদিকে দেশটির সরকার এ  দাবি অস্বীকার করে জানায়, লাইভ অ্যামিউনিশন ব্যবহার অনুমোদিত হয়নি। পুলিশের পক্ষ থেকে কাঁদানাশক গ্যাস ব্যবহার করা হয়েছে। নেপালি সেনাবাহিনী ত্রিভুবন আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরকে নিরাপদ করার জন্য মোতায়েন করা হয়েছে। যা সহিংসতার কারণে বন্ধ রাখা হয়েছে।





Source link

Keep Up to Date with the Most Important News

By pressing the Subscribe button, you confirm that you have read and are agreeing to our Privacy Policy and Terms of Use
Add a comment Add a comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Previous Post
স্বাস্থ্যের মাফিয়া মিঠু কারাগারে

স্বাস্থ্যের মাফিয়া মিঠু কারাগারে

Next Post
বিক্ষোভকারীদের দেওয়া আগুনে নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রীর মৃত্যু

বিক্ষোভকারীদের দেওয়া আগুনে নেপালের সাবেক প্রধানমন্ত্রীর স্ত্রীর মৃত্যু

Advertisement