Dark Mode Light Mode

Keep Up to Date with the Most Important News

By pressing the Subscribe button, you confirm that you have read and are agreeing to our Privacy Policy and Terms of Use
Follow Us
Follow Us
English English

নির্বাচনী কেন্দ্রের সিসিক্যামেরা ফুটেজ প্রার্থী ও সাংবাদিকদের জন্য উন্মুক্ত করার সুপারিশ

নির্বাচনী কেন্দ্রের সিসিক্যামেরা ফুটেজ প্রার্থী ও সাংবাদিকদের জন্য উন্মুক্ত করার সুপারিশ নির্বাচনী কেন্দ্রের সিসিক্যামেরা ফুটেজ প্রার্থী ও সাংবাদিকদের জন্য উন্মুক্ত করার সুপারিশ
নির্বাচনী কেন্দ্রের সিসিক্যামেরা ফুটেজ প্রার্থী ও সাংবাদিকদের জন্য উন্মুক্ত করার সুপারিশ


আগামী নির্বাচনে প্রতিটি পোলিং বুথে বাধ্যতামূলকভাবে সিসিক্যামেরা লাগাতে হবে। প্রতিটি ক্যামেরার অনলাইন ভিডিও ফুটেজের এক্সেস প্রার্থী ও মিডিয়াকে দিতে হবে। এ ক্ষেত্রে অতিরিক্ত বাজেট লাগলে অর্থ মন্ত্রণালয়কে জরুরি ভিত্তিতে তার যোগান দিতে হবে। প্রার্থীরা চাইলে সরকারকে নিজস্ব উদ্যোগেও সিসিক্যামেরা নির্বাচনী কেন্দ্রে বসানোর অনুমতি দিতে হবে।

বৃহস্পতিবার (১১ সেপ্টেম্বর) বিভিন্ন সিভিল সোসাইটির সমন্বয়য়ে গঠিত প্লাটফর্ম ‘নাগরিক কোয়ালিশন’ আয়োজিত এক গোলটেবিল আলোচনায় বক্তারা এ কথা বলেন।

Advertisement

‘সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য প্রত্যাশা ও চ্যালেঞ্জ: সফল নির্বাচন আয়োজনে সরকার, রাজনৌতিক দল ও নাগরিক সমাজের করণীয়’ শীর্ষক আলোচনায় বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতা, নির্বাচন বিশেষজ্ঞ ও নাগরিক সমাজের বেশ কয়েকজন প্রতিনিধি অংশ নেন। এছাড়া সরকারের পক্ষ থেকে আলোচনায় অংশ নেন প্রেস সচিব সফিকুল আলম।

আলোচনায় বক্তারা আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতে আসন্ন জাতীয় নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠানের চ্যালেঞ্জ নিয়ে কথা বলেন। বক্তারা বলেন, সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের পথে এখনো অনেক প্রতিবন্ধকতা আছে। প্রশাসনকে পুরোপুরি নিরপেক্ষ না করতে পারলে নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে করা সম্ভব হবে না। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী এখনো ঠিকভাবে কাজ করতে পারছে না। দেশের বিভিন্ন স্থানে তৃণমূল পর্যায়ে দলগুলোর মধ্যে, এমনকি একই দলের ভেতরে সংঘর্ষ নিত্যনৈমিত্তিক ঘটনা হয়ে দাড়িয়েছে।

এ ধরণের পরিস্থিতি থাকলে সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য নির্বাচন করা দুরূহ হবে বলে মনে করেন তারা। এছাড়া বক্তারা বলেন, নির্বাচন নিয়ে কমিশন ও অন্যান্য মন্ত্রণালয়ের মধ্যে সমন্বয় নেই, যেমন: ভোটকেন্দ্রে সিসিক্যামেরা কে স্থাপন করবে, সেটি নিয়ে জটিলতা তৈরী হয়েছে। সেই সঙ্গে এবারের নির্বাচনে সাইবার বুলিং ও সাইবার অপপ্রচার বড় ধরণের চ্যালেঞ্জ তৈরি করবে বলে আশঙ্কা প্রকাশ করা হয়।   

বক্তারা মনে করেন, স্থানীয় প্রশাসন যাতে কোনোভাবেই কোনো দল বা ব্যক্তির পক্ষ হয়ে কাজ না করে, সেই ব্যাপারে কঠোর পদক্ষেপ নিতে হবে এখনই। একইভাবে সাইবার অপপ্রচার ও নারী প্রার্থীদের সাইবার বুলিং প্রতিরোধে নির্বাচন কমিশনকে বিশেষ আচরণবিধি প্রণয়ন করতে হবে এবং তা কঠোরভাবে বাস্তবায়ন করতে হবে।

গলটেবিল আলোচনায় ছিলেন, বিএনপি নেতা সালাহউদ্দিন আহমেদ, এনসিপি নেতা হাসনাত আব্দুল্লাহ, জামায়াতে ইসলামীর নেতা এহসান মাহবুব জুবাইর, গণসংহতি আন্দোলনের জুনায়েদ সাকি, রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলনের হাসনাত কাইয়ুম, গণঅধিকার পরিষদের মুহাম্মদ রাশেদ খাঁন, ইসলামী আন্দোলনের অধ্যক্ষ মাওলানা শেখ ফজলে বারী মাসউদসহ আরও অনেকে।





Source link

Keep Up to Date with the Most Important News

By pressing the Subscribe button, you confirm that you have read and are agreeing to our Privacy Policy and Terms of Use
Add a comment Add a comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Previous Post
ইইউ’র অভিবাসন পরিচালক ঢাকায়; ইউরোপীয় পার্লামেন্টের প্রতিনিধিরা আসবেন ১৫ সেপ্টেম্বর

ইইউ’র অভিবাসন পরিচালক ঢাকায়; ইউরোপীয় পার্লামেন্টের প্রতিনিধিরা আসবেন ১৫ সেপ্টেম্বর

Next Post
পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি দিলেন ড. ইউনূস

পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রীকে চিঠি দিলেন ড. ইউনূস

Advertisement