Dark Mode Light Mode

Keep Up to Date with the Most Important News

By pressing the Subscribe button, you confirm that you have read and are agreeing to our Privacy Policy and Terms of Use
Follow Us
Follow Us
English English
ডিএসইতে লেনদেন ২০০ কোটির ঘরে
বাংলাদেশে পাঁচ বছরে ৪২ শতাংশ বিদেশি ঋণ বেড়েছে
আমদানির খবরে কমলো পেঁয়াজের দাম

বাংলাদেশে পাঁচ বছরে ৪২ শতাংশ বিদেশি ঋণ বেড়েছে

বাংলাদেশে পাঁচ বছরে ৪২ শতাংশ বিদেশি ঋণ বেড়েছে বাংলাদেশে পাঁচ বছরে ৪২ শতাংশ বিদেশি ঋণ বেড়েছে
বাংলাদেশে পাঁচ বছরে ৪২ শতাংশ বিদেশি ঋণ বেড়েছে


গত পাঁচ বছরে বাংলাদেশের বৈদেশিক ঋণের পরিমাণ বেড়েছে ৪২ শতাংশ আর দ্রুত বৈদেশিক ঋণ পরিশোধের চাপ বৃদ্ধি পাওয়া দেশগুলোর মধ্যে একটি হলো বাংলাদেশ। সরকারি-বেসরকারি পর্যায়ে নেওয়া বিদেশি ঋণ শোধের পরিমাণ দ্বিগুণ হয়েছে।

বিশ্বব্যাংকের ইন্টারন্যাশনাল ডেট রিপোর্ট ২০২৫-এ বাংলাদেশ সম্পর্কে এই তথ্য দেওয়া হয়েছে। গতকাল এই প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে বিশ্বব্যাংক।

Advertisement

কয়েক বছর ধরেই বাংলাদেশের ওপর বিদেশি ঋণের চাপ বাড়ছে। সরকার বিদেশি ঋণ নিয়ে পারমাণবিক বিদ্যুৎকেন্দ্র, মেট্রোরেল, বিদ্যুৎকেন্দ্র, বিমানবন্দরের টার্মিনাল, নদীর তলদেশ দিয়ে টানেল, এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়েসহ বড় বড় প্রকল্প করেছে। সেগুলোর কয়েকটির ঋণ পরিশোধ শুরু হয়েছে। শিগগিরই আরো কয়েকটির শুরু হবে।

বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদন অনুসারে, ২০২৪ সাল শেষে বাংলাদেশের বৈদেশিক ঋণ ১০ হাজার ৪৪৮ কোটি ডলারে দাঁড়িয়েছে। পাঁচ বছরে আগে অর্থাৎ ২০২০ সালে এর পরিমাণ ছিল ৭ হাজার ৩৫৫ কোটি ডলার। ৫ বছরের ব্যবধানে ঋণের পরিমাণ বেড়েছে ৪২ শতাংশ। এই হিসাব সরকারি ও বেসরকারি-দুই ধরনের ঋণের ওপর ভিত্তি করে তৈরি করেছে বিশ্বব্যাংক।

বিশ্বব্যাংকের তথ্য-উপাত্ত বিশ্লেষণ করে দেখা গেছে, অতীতে নেওয়া সরকারি-বেসরকারি খাতের বৈদেশিক ঋণের সুদ ও আসল পরিশোধের পরিমাণ গত পাঁচ বছরে দ্বিগুণ হয়েছে। ২০২০ সালে এই ধরনের বৈদেশিক ঋণের বিপরীতে সুদ ও আসল হিসেবে ৩৭৩ কোটি টাকা পরিশোধ করতে হয়েছিল। ২০২৪ সালে তা বেড়ে দাঁড়ায় প্রায় ৭৩৫ কোটি ডলার। তবে গত পাঁচ বছরে ঋণ ছাড় খুব একটা বাড়েনি। বিশ্বব্যাংক বলছে, ২০২৪ সালে সরকারি-বেসরকারি খাতে ঋণ ছাড়ের পরিমাণ ছিল ১ হাজার ১১০ কোটি ডলার। পাঁচ বছর আগে তা ছিল ১০২২ কোটি ডলার।

বিশ্বব্যাংকের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০২৪ সালে রপ্তানির তুলনায় এই ঋণের পরিমাণ ছিল ১৯২ শতাংশ। ঐ বছরে মোট ঋণ পরিষেবা রপ্তানির ১৬ শতাংশ।

ঋণ পরিশোধের চাপ দ্রুত বাড়ছে, এমন দেশগুলোর মধ্যে অন্যতম বাংলাদেশ-এমন মন্তব্য করা হয়েছে বিশ্বব্যাংকের ঐ প্রতিবেদনে। তবে বাংলাদেশ কত নম্বর আছে, তা প্রতিবেদনে বলা হয়নি। দক্ষিণ এশিয়ায় বাংলাদেশের পাশাপাশি শ্রীলঙ্কার নামও আছে।

বিশ্বব্যাংকের ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট অ্যাসোসিয়েশন (আইডিএ) থেকে বাংলাদেশ সবচেয়ে বেশি ঋণ পায়। আইডিএর ঋণের ৩০ শতাংশই পায় বাংলাদেশ, নাইজেরিয়া ও পাকিস্তান। মোট ঋণের প্রায় ২৬ শতাংশই বিশ্বব্যাংকের কাছ থেকে পেয়েছে বাংলাদেশ। এরপর আছে এশীয় উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি) ও জাপান।





Source link

Keep Up to Date with the Most Important News

By pressing the Subscribe button, you confirm that you have read and are agreeing to our Privacy Policy and Terms of Use
Add a comment Add a comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Previous Post
ডিএসইতে লেনদেন ২০০ কোটির ঘরে

ডিএসইতে লেনদেন ২০০ কোটির ঘরে

Next Post
আমদানির খবরে কমলো পেঁয়াজের দাম

আমদানির খবরে কমলো পেঁয়াজের দাম

Advertisement