Dark Mode Light Mode

Keep Up to Date with the Most Important News

By pressing the Subscribe button, you confirm that you have read and are agreeing to our Privacy Policy and Terms of Use
Follow Us
Follow Us
English English

খেলাপি ঋণের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে প্রভিশন ঘাটতি

খেলাপি ঋণের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে প্রভিশন ঘাটতি খেলাপি ঋণের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে প্রভিশন ঘাটতি
খেলাপি ঋণের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বাড়ছে প্রভিশন ঘাটতি


বাড়ছে খেলাপির কারণে প্রভিশন তথা নিরাপত্তা সঞ্চিতি ঘাটতিও। ঋণ জালিয়াতি এবং অব্যবস্থাপনাসহ নানা অনিয়মের কারণে ব্যাংক খাতের খেলাপি ঋণ যে হারে বাড়ছে, একই হারে পরিচালন মুনাফা না বাড়ায় পর্যাপ্ত প্রভিশন রাখতে পারছে না সরকারি ও বেসরকারি খাতের বেশ কয়েকটি ব্যাংক। যদিও প্রভিশন ঘাটতি ব্যাংক দুর্বল হওয়ার সংকেত বহন করে। পর্যাপ্ত নিরাপত্তা সঞ্চিতি না রাখার ফলে ২০২৫ সালের সেপ্টেম্বর শেষে দেশের ব্যাংক খাতের মোট প্রভিশন বা নিরাপত্তা সঞ্চিতি ঘাটতি দাঁড়িয়েছে ৩ লাখ ৪৪ হাজার কোটি টাকা।

ব্যাংকগুলো তাদের আয় থেকে খেলাপি ঋণের বিপরীতে প্রভিশন রাখে। প্রচলিত নিয়মে ঋণ নিম্নমান হিসেবে খেলাপি হলে তার বিপরীতে ২০ শতাংশ, সন্দেহজনক হিসেবে চিহ্নিত হলে তার বিপরীতে ৫০ শতাংশ এবং মন্দ হিসেবে চিহ্নিত হলে তার বিপরীতে শতভাগ প্রভিশন রাখতে হয়।

Advertisement

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের তথ্য বলছে, গত সেপ্টেম্বর পর্যন্ত ব্যাংকগুলোর প্রভিশন রাখার প্রয়োজন ছিল ৪ লাখ ৭৫ হাজার কোটি টাকা। এর মধ্যে ব্যাংকগুলো রাখতে সক্ষম হয়েছে ১ লাখ ৩০ হাজার কোটি টাকা। প্রভিশন ঘাটতির পরিমাণ বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৩ লাখ ৪৪ হাজার কোটি টাকায়। গত ৩০ জুন পর্যন্ত প্রভিশন ঘাটতি ছিল ৩ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা। আলোচ্য তিন মাসে প্রভিশন ঘাটতি বেড়েছে প্রায় ২৫ হাজার কোটি টাকা।

তথ্যমতে, ব্যাংকগুলোর রাখা প্রভিশন ও স্থগিত সুদ মিলিয়ে স্থিতি গত জুনে ছিল ২ লাখ ২০ হাজার কোটি টাকা। গত সেপ্টেম্বরে তা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২ লাখ ২৯ হাজার কোটি টাকায়। অর্থাৎ প্রভিশন রাখায় ও স্থগিত সুদের কারণে ব্যাংকগুলো ঐ অর্থ আয় খাতে নিতে পারছে না, যা খেলাপি ঋণকে কেন্দ্র করে সৃষ্টি হয়েছে।

এদিকে ২০২৫ সালের সেপ্টেম্বর শেষে মোট খেলাপি ঋণ দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৪৪ হাজার ৫১৫ কোটি টাকা। মোট ঋণের যা ৩৫ দশমিক ৭৩ শতাংশ। গত জুন পর্যন্ত খেলাপি ছিল ৬ লাখ ৮ হাজার ৩৪৬ কোটি টাকা। ব্যাংক খাতের মোট ঋণের যা ছিল ৩৪ দশমিক ৪০ শতাংশ।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, গত বছরের সেপ্টেম্বরে ব্যাংক খাতের খেলাপি ঋণ ছিল ২ লাখ ৮৪ হাজার ৯৭৭ কোটি টাকা। মোট ঋণের যা ছিল ১৬ দশমিক ৯৩ শতাংশ। সে বিবেচনায় এক বছরে খেলাপি ঋণ বেড়েছে ৩ লাখ ৫৯ হাজার ৫৩৮ কোটি টাকা। এর মানে এক বছরে খেলাপি বেড়ে দ্বিগুণের বেশি হয়েছে। আর গত বছরের ডিসেম্বরে ছিল ৩ লাখ ৪৫ হাজার ৭৬৫ কোটি টাকা। এর মানে ৯ মাসে বেড়েছে ২ লাখ ৯৮ হাজার ৭৫০ কোটি টাকা।

বিশ্লেষকদের মতে, বিগত সরকারের সময় নীতিসহায়তার আড়ালে খেলাপি ঋণের তথ্য গোপন করার সুযোগ দিয়ে আসছিল কেন্দ্রীয় ব্যাংক। আবার বেশির ভাগ ক্ষেত্রে বড় ঋণগ্রহীতারা ঋণসীমা বাড়িয়ে কিংবা আরেক নামে ঋণ নিয়ে তা দিয়ে সমন্বয় করে অনাদায়ী ঋণ নিয়মিত দেখাতো। তবে গত বছরের আগস্টে আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পর এ ধরনের সুযোগ বন্ধ হয়েছে।





Source link

Keep Up to Date with the Most Important News

By pressing the Subscribe button, you confirm that you have read and are agreeing to our Privacy Policy and Terms of Use
Add a comment Add a comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Previous Post
হবিগঞ্জের প্রায় ১৫ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস জাতীয় গ্রিডে

হবিগঞ্জের প্রায় ১৫ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস জাতীয় গ্রিডে

Next Post
বায়ুদূষণে আজ শীর্ষে ঢাকা, বাতাসের মান ‘ঝুঁকিপূর্ণ’

বায়ুদূষণে আজ শীর্ষে ঢাকা, বাতাসের মান ‘ঝুঁকিপূর্ণ’

Advertisement