Dark Mode Light Mode

Keep Up to Date with the Most Important News

By pressing the Subscribe button, you confirm that you have read and are agreeing to our Privacy Policy and Terms of Use
Follow Us
Follow Us
English English

আগামী সরকারের বড় চ্যালেঞ্জ জ্বালানি সরবরাহ

আগামী সরকারের বড় চ্যালেঞ্জ জ্বালানি সরবরাহ আগামী সরকারের বড় চ্যালেঞ্জ জ্বালানি সরবরাহ
আগামী সরকারের বড় চ্যালেঞ্জ জ্বালানি সরবরাহ


আগামী নির্বাচিত সরকারের সামনে সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হিসেবে দাঁড়াবে জ্বালানি সরবরাহ— এমনই মত দিয়েছেন জ্বালানি খাতের বিশেষজ্ঞরা। তাদের মতে, এখনই নতুন বিনিয়োগ নিশ্চিত করা না হলে ২০৩১ সালের মধ্যে দেশের জ্বালানি সরবরাহে বড় ধরনের সংকট দেখা দিতে পারে। এ পরিস্থিতি মোকাবিলায় ধারাবাহিক নীতি কাঠামোর দাবি জানান ব্যবসায়ীরা।

বুধবার (১৯ নভেম্বর) রাজধানীর গুলশানের একটি হোটেলে বিদ্যুৎ খাতে বিনিয়োগ পরিবেশ নিয়ে আয়োজিত সেমিনারে এসব কথা বলেন বক্তারা। ইকোনমিক রিপোর্টার্স ফোরাম (ইআরএফ) ও পলিসি এক্সচেঞ্জ বাংলাদেশ যৌথভাবে সেমিনারটির আয়োজন করে। অনুষ্ঠানে জ্বালানি খাতের বিশেষজ্ঞ, ব্যবসায়ী ও রাজনৈতিক নেতারা অংশ নিয়ে বিভিন্ন দিক তুলে ধরেন।

Advertisement

সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন ইএমএ পাওয়ার লিমিটেডের পরিচালক আবু চৌধুরী। সেখানে তিনি বলেন, ২০২৯ সালে দেশের বিদ্যুৎ চাহিদা ৩৫ হাজার মেগাওয়াট ছাড়িয়ে যাবে। তাই এখন থেকে নতুন বিনিয়োগ না করলে ২০৩১ সালে বিদ্যুৎ–সংকট দেখা দিতে পারে। বর্তমানে দেশের বিদ্যমান উৎপাদন সক্ষমতার ৪৮ শতাংশ আছে বেসরকারি খাতের হাতে। তাই নতুন নীতি তৈরিতে বেসরকারি খাতের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করতে হবে।

জ্বালানি বিশেষজ্ঞ ম তামিম বলেন, আগামী সরকারের জন্য সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জ হবে জ্বালানি সরবরাহ। শুধু সরকারি সংস্থা বাপেক্সের ওপর নির্ভরতায় গত ২০ বছরে সাফল্য আসেনি। তাই গ্যাস অনুসন্ধানে বিদেশি বিশেষজ্ঞদের আনা দরকার। এ নিয়ে এখন সিদ্ধান্ত না নিলে ২০৩১ সালে জ্বালানি সংকট তৈরি হবে।

চা–বাগানের ভূমি ব্যবহারের নীতি পরিবর্তন করা গেলে বাগান থেকে সৌরবিদ্যুৎ উৎপাদন করা যাবে বলে মনে করছেন এমসিসিআইয়ের সভাপতি কামরান টি রহমান। তিনি বলেন, ১০ থেকে ১৫ বছরে রাস্তায় আমরা অনেক বৈদ্যুতিক গাড়ি দেখতে পাব। তখন বিদ্যুতের চাহিদা বাড়বে। তাই এ খাতে নীতি কাঠামো প্রয়োজন। বেসরকারি খাত বিনিয়োগ করতে প্রস্তুত।

ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের সাবেক সভাপতি ও বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান আবদুল আউয়াল মিন্টু বলেন, বিনিয়োগের জন্য সামাজিক স্থিতিশীলতা প্রয়োজন। এটা সব দলের দায়িত্ব। নতুন বিনিয়োগ না হলে কর্মসংস্থান হবে না। এতে প্রতিবছর কর্মক্ষেত্রে যুক্ত হওয়া ২৫ লাখ তরুণ কাজ পাবে না। ফলে কাজ না পেয়ে সমাজে অস্থিরতা তৈরি হবে।

সেমিনারে আরও বক্তব্য দেন বাংলাদেশ পোশাক প্রস্তুতকারক ও রপ্তানিকারক সমিতির (বিজিএমইএ) সভাপতি মাহমুদ হাসান খান, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের উপদেষ্টা মাহদী আমিন, বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর শুরা কাউন্সিলের সদস্য মোবারক হোসেনসহ ব্যবসায়ী প্রতিনিধিরা।





Source link

Keep Up to Date with the Most Important News

By pressing the Subscribe button, you confirm that you have read and are agreeing to our Privacy Policy and Terms of Use
Add a comment Add a comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Previous Post
একদিন কমে পরদিনই দ্বিগুণ বাড়ল সোনার দাম

একদিন কমে পরদিনই দ্বিগুণ বাড়ল সোনার দাম

Next Post
১০ দিন আগে গ্রাহককে নোটিশ বাধ্যতামূলক

১০ দিন আগে গ্রাহককে নোটিশ বাধ্যতামূলক

Advertisement