Dark Mode Light Mode

Keep Up to Date with the Most Important News

By pressing the Subscribe button, you confirm that you have read and are agreeing to our Privacy Policy and Terms of Use
Follow Us
Follow Us
English English

ক্ষুদ্রতম দেশ হিসেবে বিশ্বকাপে দ্বারপ্রান্তে কুরাসাও

ক্ষুদ্রতম দেশ হিসেবে বিশ্বকাপে দ্বারপ্রান্তে কুরাসাও ক্ষুদ্রতম দেশ হিসেবে বিশ্বকাপে দ্বারপ্রান্তে কুরাসাও
ক্ষুদ্রতম দেশ হিসেবে বিশ্বকাপে দ্বারপ্রান্তে কুরাসাও


২০১৮ সালের রাশিয়া বিশ্বকাপে সবচেয়ে কম জনসংখ্যার দেশ হিসেবে বিশ্বকাপে অংশ নিয়েছিল আইসল্যান্ড। সে সময় দেশটির জনসংখ্যা ছিল মাত্র ৩ লাখ ৫০ হাজার। আর কদিন আগে জনসংখ্যার হিসাবে দ্বিতীয় ক্ষুদ্রতম দেশ হিসেবে বিশ্বকাপের টিকিট কেটেছে কেপ ভার্দে। যাদের জনসংখ্যা ৫ লাখ ২৫ হাজারের কম। 

এবার সেই পথেই এগোচ্ছে আরও ক্ষুদ্র দেশ কুরাসাও। যাদের জনসংখ্যা মাত্র ১ লাখ ৫৬ হাজার, আয়তন মাত্র ৪৪৪ বর্গকিলোমিটার। আইসল্যান্ড ও কেপ ভার্দেকে পেছনে ফেলে ক্ষুদ্রতম দেশ হিসেবে ২০২৬ বিশ্বকাপে টিকিট পাওয়ার খুব কাছে কুরাসাও।

Advertisement

শুক্রবার (১৪ নভেম্বর) রাতে বাছাইপর্বের ম্যাচে বারমুডাকে ৭-০ গোলে উড়িয়ে দেয় কনক্যাকাফ অঞ্চলের এই দেশটি। এখন তাদের ইতিহাস লেখার পথে বাকি কেবল আর একটি ধাপ। বুধবার (১৯ নভেম্বর) জ্যামাইকার বিপক্ষে একটি ড্র পেলেই নিশ্চিত হবে তাদের বিশ্বকাপ স্বপ্ন। সেক্ষেত্রে কুরাসাও হবে বিশ্বকাপে খেলা ‘ইতিহাসের সবচেয়ে ছোট দেশ’।

কুরাসাও ভৌগোলিকভাবে দক্ষিণ আমেরিকার পাশে হলেও খেলে কনক্যাকাফ অঞ্চলে। এর আগে তারা আলোচনায় আসে ২০২৩ সালে বিশ্বচ্যাম্পিয়ন আর্জেন্টিনার বিপক্ষে ম্যাচ খেলে। সেই ম্যাচে লিওনেল মেসির হ্যাটট্রিকে আলবিসেলেস্তেদের কাছে ৭-০ ব্যবধানে হারলেও আন্তর্জাতিক অঙ্গনে পরিচিতি পায় তারা।

কুরাসাওয়ের ফুটবলে উন্নতির অন্যতম কারিগর ডাচ কিংবদন্তি কোচ ‘ডিক অ্যাডভোকাট’। তার পরিকল্পনা, শৃঙ্খলা ও আধুনিক ফুটবল কৌশল দলটিকে বদলে দিয়েছে। দলের বেশ কয়েকজন ফুটবলার খেলেন ইউরোপের নামী ক্লাবে। যেমন বারমুডার বিপক্ষে জোড়া গোল করা জর্ডি পাউলিনা একসময় খেলেছেন বরুসিয়া ডর্টমুন্ডে।

ইতিহাস বলছে, কুরাসাও ১৮১৫ থেকে ১৯৫৪ পর্যন্ত কুরাসাও অ্যান্ড ডিপেনডিন্সিস কলোনির অংশ ছিল। এরপর ১৯৫৪ থেকে ২০১০ সাল পর্যন্ত তারা ছিল নেদারল্যান্ডস এন্টিলিসের অংশ। কুরাসাও অনেক রাজনৈতিক পরিবর্তনের মধ্য দিয়ে এসেছে। ২০১০ সালে নেদারল্যান্ডস এন্টিলিস ভেঙে যাওয়ার পর তারা স্বাধীন স্বায়ত্তশাসিত রাষ্ট্র হিসেবে পরিচিত হয়। প্রশাসন ও প্রতিরক্ষা ব্যবস্থার অনেকটাই এখনো ডাচদের হাতে।

 





Source link

Keep Up to Date with the Most Important News

By pressing the Subscribe button, you confirm that you have read and are agreeing to our Privacy Policy and Terms of Use
Add a comment Add a comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Previous Post
নতুন পোশাকে মাঠে নেমেছে পুলিশ

নতুন পোশাকে মাঠে নেমেছে পুলিশ

Next Post
রোজার আগেই নির্বাচন, সার্বিক প্রস্তুতি সম্পন্ন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

রোজার আগেই নির্বাচন, সার্বিক প্রস্তুতি সম্পন্ন: স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা

Advertisement