Dark Mode Light Mode

Keep Up to Date with the Most Important News

By pressing the Subscribe button, you confirm that you have read and are agreeing to our Privacy Policy and Terms of Use
Follow Us
Follow Us
English English
আজ জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে হওয়া উচিত: ড. কামাল হোসেন
গণভোট ও জুলাই সনদ ইস্যুতে দলগুলোতে এখনো অনৈক্য

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে হওয়া উচিত: ড. কামাল হোসেন

সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে হওয়া উচিত: ড. কামাল হোসেন সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে হওয়া উচিত: ড. কামাল হোসেন
সংবিধান সংস্কার জনগণের মতামতের ভিত্তিতে হওয়া উচিত: ড. কামাল হোসেন


সংবিধান সংস্কার একটি সংবেদনশীল বিষয় উল্লেখ করে বাংলাদেশের সংবিধানের অন্যতম প্রণেতা ও গণফোরামের ইমেরিটাস সভাপতি ড. কামাল হোসেন বলেছেন, এই প্রক্রিয়া অবশ্যই জনগণের মতামতের ভিত্তিতে পরিচালিত হওয়া উচিত।

বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) বিকেলে জাতীয় প্রেসক্লাবের আবদুস সালাম হলে ‘বাংলাদেশের সংবিধান ও সংস্কার প্রস্তাব’ শীর্ষক আলোচনা সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। অসুস্থতার কারণে তাঁর লিখিত বক্তব্য পাঠ করেন গণফোরামের সাধারণ সম্পাদক মিজানুর রহমান।

Advertisement

ড. কামাল বলেন, “সংবিধান আমাদের স্বাধীন বাংলাদেশের ভিত্তি—এটি ৩০ লাখ শহীদের রক্ত ও জাতির ঐক্যের প্রতীক। কোনো ব্যক্তি এককভাবে সংবিধান পরিবর্তন করার অধিকার রাখেন না। সংস্কার প্রক্রিয়ায় জনগণের ইচ্ছা ও মৌলিক মূল্যবোধের প্রতিফলন ঘটতে হবে।”

তিনি আরও বলেন, “সংবিধান রাষ্ট্র পরিচালনার দলিল। ৫৩ বছরে এতে নানা পরিবর্তন এসেছে। তবে পরিবর্তনের দায় সব সময় সংবিধানের নয়—গণতন্ত্রহীনতা ও স্বৈরতান্ত্রিক আচরণকেই দায়ী করতে হবে।”

বিগত সময়ে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানগুলো দলীয়করণের ফলে জনআকাঙ্ক্ষা পূরণে ব্যর্থ হয়েছে বলেও মন্তব্য করেন তিনি। গণতন্ত্রকে প্রাতিষ্ঠানিক রূপ দিতে এ বিষয়ে জাতীয় ঐক্য গড়ে তোলার আহ্বান জানান ড. কামাল।

সভায় সভাপতিত্ব করেন গণফোরামের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি সুব্রত চৌধুরী। তিনি বলেন, “১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধের মধ্য দিয়ে রচিত সংবিধান অক্ষত থাকবে। বর্তমান সরকারের সেই সংবিধানে হাত দেওয়ার কোনো অধিকার নেই।”

তিনি সংবিধান সংস্কারের প্রস্তাবগুলো জাতীয় সংসদের ওপর ছেড়ে দেওয়ার আহ্বান জানান এবং বলেন, “ঐক্যের পরিবর্তে বিভেদ সৃষ্টি করার জন্য সরকারকে জবাবদিহি করতে হবে।”

অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের প্রতি ইঙ্গিত করে সুব্রত চৌধুরী বলেন, “ছাত্রদের রাজনীতির মাঠে নামিয়ে আপনি তাদের তৃতীয় শক্তি বানিয়েছেন। এখন তারা সরকারের বিভিন্ন জায়গায় পদ–পদবি নিচ্ছে, নিয়োগ বাণিজ্য করছে—যা দেশের জন্য ক্ষতিকর।”

আলোচনা সভায় আরও বক্তব্য দেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী, বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টির (সিপিবি) সাবেক সভাপতি মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম, নারীপক্ষের সভাপতি শিরীন হকসহ অন্যান্য নেতৃবৃন্দ।





Source link

Keep Up to Date with the Most Important News

By pressing the Subscribe button, you confirm that you have read and are agreeing to our Privacy Policy and Terms of Use
Add a comment Add a comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Previous Post
আজ জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস

আজ জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস

Next Post
গণভোট ও জুলাই সনদ ইস্যুতে দলগুলোতে এখনো অনৈক্য

গণভোট ও জুলাই সনদ ইস্যুতে দলগুলোতে এখনো অনৈক্য

Advertisement