Dark Mode Light Mode

Keep Up to Date with the Most Important News

By pressing the Subscribe button, you confirm that you have read and are agreeing to our Privacy Policy and Terms of Use
Follow Us
Follow Us
English English
এক বছরে এফডিআইয়ে রেকর্ড ১৯.১৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি
ডিজিটাল ব্যাংক প্রতিষ্ঠায় আবেদন করেছে ১২টি প্রতিষ্ঠান
নিউ ইয়র্কে মেয়র নির্বাচন আজ 

ডিজিটাল ব্যাংক প্রতিষ্ঠায় আবেদন করেছে ১২টি প্রতিষ্ঠান

ডিজিটাল ব্যাংক প্রতিষ্ঠায় আবেদন করেছে ১২টি প্রতিষ্ঠান ডিজিটাল ব্যাংক প্রতিষ্ঠায় আবেদন করেছে ১২টি প্রতিষ্ঠান
ডিজিটাল ব্যাংক প্রতিষ্ঠায় আবেদন করেছে ১২টি প্রতিষ্ঠান


ডিজিটাল ব্যাংক প্রতিষ্ঠার জন্য ১২টি প্রতিষ্ঠান আবেদন করেছে। সম্পূর্ণ ক্যাশলেসের মাধ্যমে ইন্টারনেট আর অ্যাপ-নির্ভর, মোবাইল ফোন বা ডিজিটাল যন্ত্রের মাধ্যমে এসব প্রতিষ্ঠান ব্যাংকিং সেবা দিতে চায়। বাংলাদেশ ব্যাংক গত ১ সেপ্টেম্বর থেকে ডিজিটাল ব্যাংকের লাইসেন্সের জন্য আবেদন গ্রহণ শুরু করে। মূলত আবেদন জমা দেওয়ার শেষ সময় ছিল ৩০ সেপ্টেম্বর। পরে সময়সীমা বাড়িয়ে ২ নভেম্বর পর্যন্ত করা হয়। সেই হিসেবে রবিবার ছিল আবেদন জমা দেওয়ার চূড়ান্ত দিন।

সবশেষ তথ্য অনুযায়ী, ১২টি প্রতিষ্ঠান ডিজিটাল ব্যাংক স্থাপনের জন্য আবেদন করেছে। এগুলো হলো ব্রিটিশ বাংলা ডিজিটাল ব্যাংক পিএলসি, ডিজিটাল ব্যাংকিং অব ভুটান-ডিকে, আমার ডিজিটাল ব্যাংক-২২ এমএফআই, থারটিসিক্স ডিজিটাল ব্যাংক পিএলসি, বুস্ট-রবি, আমার ব্যাংক (প্রস্তাবিত), অ্যাপ ব্যাংক-ফার্মারস, নোভা ডিজিটাল ব্যাংক-বাংলালিংক অ্যান্ড স্কয়ার, মৈত্রী ডিজিটাল ব্যাংক পিএলসি, উপকারী ডিজিটাল ব্যাংক, মুনাফা ইসলামী ডিজিটাল ব্যাংক-আকিজ এবং বিকাশ ডিজিটাল ব্যাংক।

Advertisement

বাংলাদেশ ব্যাংক ২০২৩ সালের ১৪ জুন ডিজিটাল ব্যাংকের নীতিমালা করে। নীতিমালা অনুযায়ী, ডিজিটাল ব্যাংক প্রতিষ্ঠার জন্য ন্যূনতম পরিশোধিত মূলধন হবে ৩০০ কোটি টাকা।

পাশাপাশি পেমেন্ট সার্ভিস পরিচালিত হবে ২০১৪ সালের বাংলাদেশ পেমেন্ট অ্যান্ড সেটেলমেন্ট সিস্টেম রেগুলেশনের অধীনে।

ডিজিটাল ব্যাংক পরিচালনার জন্য প্রধান কার্যালয় থাকবে এবং সেবা প্রদানের ক্ষেত্রে এটি হবে স্থাপনাবিহীন। অর্থাৎ এই ব্যাংক কোনো ওভার দ্য কাউন্টার (ওটিসি) সেবা দেবে না। ডিজিটাল ব্যাংকের নিজস্ব কোনো শাখা বা উপশাখা, এটিএম, সিডিএম অথবা সিআরএমও থাকবে না। সব সেবাই হবে অ্যাপ-নির্ভর, মোবাইল ফোন বা ডিজিটাল যন্ত্রের মাধ্যমে।

ডিজিটাল ব্যাংকে দিন-রাত ২৪ ঘণ্টাই সেবা দেওয়া হবে। গ্রাহকদের লেনদেনের সুবিধার্থে ভার্চুয়াল কার্ড, কিউআর কোড ও অন্যান্য প্রযুক্তিভিত্তিক পণ্য দেওয়ার সুযোগ থাকবে। তবে লেনদেনের জন্য কোনো প্লাস্টিক কার্ড দেওয়া হবে না। গ্রাহকেরা অন্য ব্যাংকের এটিএম ও এজেন্ট সেবা ব্যবহার করতে পারবে। ডিজিটাল ব্যাংক কোনো ঋণপত্র (এলসি) খুলতে পারবে না। বড় ও মাঝারি শিল্পে কোনো ঋণ দেওয়া যাবে না, শুধু ছোট ঋণ দেওয়ার সুযোগ থাকবে। বাংলাদেশ ব্যাংকের অনুমোদন পাওয়ার পাঁচ বছরের মধ্যে প্রতিটি ডিজিটাল ব্যাংককে প্রাথমিক গণপ্রস্তাবনা (আইপিও) আনতে হবে। আইপিওর পরিমাণ অবশ্যই উদ্যোক্তাদের প্রাথমিক বিনিয়োগের ন্যূনতম সমান হতে হবে।





Source link

Keep Up to Date with the Most Important News

By pressing the Subscribe button, you confirm that you have read and are agreeing to our Privacy Policy and Terms of Use
Add a comment Add a comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Previous Post
এক বছরে এফডিআইয়ে রেকর্ড ১৯.১৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

এক বছরে এফডিআইয়ে রেকর্ড ১৯.১৩ শতাংশ প্রবৃদ্ধি

Next Post
নিউ ইয়র্কে মেয়র নির্বাচন আজ 

নিউ ইয়র্কে মেয়র নির্বাচন আজ 

Advertisement