
চলতি সপ্তাহে সূচকের পতনের মধ্য দিয়ে লেনদেন হয়েছে দেশের পুঁজিবাজারে। এতে সপ্তাহ ব্যবধানে দেশের প্রধান পুঁজিবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের (ডিএসই) বাজার মূলধন কমেছে ০.৮২ শতাংশ বা ৫ হাজার ৭৯৬ কোটি টাকা।
চলতি সপ্তাহের শেষ কার্যদিবসে ডিএসইর বাজার মূলধন দাঁড়িয়েছে ৬ লাখ ৯৯ হাজার ৫৪৭ কোটি টাকা, যা এর আগের সপ্তাহে ছিল ৭ লাখ ৫ হাজার ৩৪৩ কোটি টাকা। তবে সূচকের পতনের পরও এই সপ্তাহে ডিএসইতে লেনদেনের পরিমাণ বেড়েছে ১৪৮ কোটি ১৫ লাখ টাকা, যেখানে সপ্তাহজুড়ে মোট লেনদেন হয়েছে ২ হাজার ২৮৬ কোটি ৮৬ লাখ টাকা। প্রতি কার্যদিবসে গড় লেনদেন বেড়েছে ২৯ কোটি ৬৩ লাখ টাকা বা ৬.৯৩ শতাংশ।
সপ্তাহ ব্যবধানে ডিএসইর সব কয়টি সূচকও কমেছে। প্রধান মূল্যসূচক ডিএসইএক্স কমেছে ২৭.৬৭ পয়েন্ট বা ০.৫৪ শতাংশ। এছাড়া ডিএসই-৩০ সূচক কমেছে ১০.৩৪ পয়েন্ট বা ০.৫২ শতাংশ এবং ডিএসইএস সূচক কমেছে ৫.৯২ পয়েন্ট বা ০.৫৪ শতাংশ। চ
লতি সপ্তাহের প্রতি কার্যদিবসে ডিএসইতে গড়ে লেনদেন হয়েছে ৪৫৭ কোটি ৩৭ লাখ টাকা। সপ্তাহজুড়ে ডিএসইতে ৩৯২টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ডের লেনদেন হয়েছে, যার মধ্যে দাম বেড়েছে ১৭৭টি কোম্পানির, কমেছে ১৭৯টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৩৬টি কোম্পানির শেয়ারের দাম।
দেশের অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) সপ্তাহ ব্যবধানে প্রধান সূচক সিএএসপিআই ও সিএসসিএক্স যথাক্রমে ০.৮৮ শতাংশ ও ০.৭৭ শতাংশ কমে দাঁড়িয়েছে ১৪২৮৬.০৫ পয়েন্টে ও ৮৮১৩.৩৫ পয়েন্টে। এছাড়া সিএসআই সূচক কমেছে ০.৯৮ শতাংশ, যা অবস্থান করছে ৮৯৮.৯২ পয়েন্টে।
সিএসইতে চলতি সপ্তাহজুড়ে লেনদেন হয়েছে ৯৮ কোটি ২৪ লাখ টাকা, যা এর আগের সপ্তাহের তুলনায় ৩০ কোটি ৬৪ লাখ টাকা বেশি। সপ্তাহজুড়ে সিএসইতে ৩০৬টি কোম্পানির শেয়ার ও মিউচুয়াল ফান্ড ইউনিট লেনদেন হয়েছে, যার মধ্যে দাম বেড়েছে ১১৫টির, কমেছে ১৭০টির এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ২১টি কোম্পানির শেয়ার দর।
 
	 
	 
	 
	 
	 
	 
	 
	 
	 
	 
	 
	 
	 
	 
	 
	 
	 
 
	 
	 
	 
	 
	 
	 
	 
	 
	