Dark Mode Light Mode

Keep Up to Date with the Most Important News

By pressing the Subscribe button, you confirm that you have read and are agreeing to our Privacy Policy and Terms of Use
Follow Us
Follow Us
English English

আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের

আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের
আবারও প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে লড়ার ইঙ্গিত কমলা হ্যারিসের


ভবিষ্যতে অবশ্যই কোনও নারী যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট হবেন। বিবিসিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে এমনটাই জানালেন মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস। এ সময় তিনি ভবিষ্যতে আবারও হোয়াইট হাউসের পথে লড়ার ইঙ্গিত দেন। সাক্ষাৎকারে হ্যারিস বলেন, তিনি ‘সম্ভবত’ একদিন প্রেসিডেন্ট হবেন।

২০২৪ সালের নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পের কাছে পরাজয়ের এক বছর পর হ্যারিস স্পষ্ট ইঙ্গিত দিয়েছেন, যে তিনি ২০২৮ সালের নির্বাচনে আবারও প্রেসিডেন্ট পদে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারেন। তিনি তার সাবেক প্রতিদ্বন্দ্বী ট্রাম্পকে ‘স্বৈরাচারী’ হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন এবং বলেছেন, নির্বাচনি প্রচারে ট্রাম্প সম্পর্কে তার সতর্কতা সত্য প্রমাণিত হয়েছে।

Advertisement

ডেমোক্র্যাটিক পার্টি যখন ট্রাম্পের জয়ের কারণ খুঁজছে, তখন অনেকেই দায় দিচ্ছেন সাবেক প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের ওপর। তবে সমালোচকদের একাংশের মতে, হ্যারিসও আরও স্পষ্ট অর্থনৈতিক বার্তা ও শক্তিশালী প্রচারণা চালাতে পারতেন।

বিবিসির “সানডে উইথ লরা কুয়েন্সবার্গ” অনুষ্ঠানে দেওয়া সাক্ষাৎকারে হ্যারিস বলেন, তার দিদি-নাতনিরা জীবদ্দশায় একজন নারী প্রেসিডেন্টকে দেখবে। যখন তাকে জিজ্ঞাসা করা হয়, “সে নারী কি আপনি হবেন?”-তিনি হেসে জবাব দেন, ‘সম্ভবত’, যা স্পষ্ট ইঙ্গিত দেয় যে তিনি আবারও প্রেসিডেন্ট পদে লড়ার কথা ভাবছেন।

তিনি বলেন, এখনও কোনও সিদ্ধান্ত নেননি, তবে রাজনীতিতে তাঁর যাত্রা শেষ হয়নি। “আমি এখনো থামিনি। আমার পুরো জীবনটাই জনসেবায় কেটেছে— এটা আমার রক্তে মিশে আছে,” বলেছেন হ্যারিস।

সাম্প্রতিক জরিপে তাকে ডেমোক্র্যাটিক মনোনয়নের দৌড়ে বহিরাগত হিসেবে দেখানো হয়েছে; এমনকি হলিউড তারকা ডোয়াইন ‘দ্য রক’ জনসনেরও নিচে। তারপরও হ্যারিস বলেন, “আমি যদি জরিপ শুনতাম, তাহলে প্রথমবারও প্রার্থী হতাম না, দ্বিতীয়বারও না— আর নিশ্চয়ই আজ এখানে বসে থাকতাম না।”

তিনি দাবি করেন, ট্রাম্প সম্পর্কে তার আশঙ্কাগুলো সত্য হয়েছে। ট্রাম্প বিচার বিভাগকে রাজনৈতিক অস্ত্র হিসেবে ব্যবহার করেছেন।

হ্যারিস সমালোচনা করেছেন এমন সব ব্যবসায়ী ও প্রতিষ্ঠানকেও, যারা ট্রাম্পের চাপে নতি স্বীকার করেছেন। তিনি বলেন, অনেকে ক্ষমতার কাছাকাছি থাকতে চেয়েছেন, হয়তো কোনও একত্রীকরণ অনুমোদন পেতে বা তদন্ত এড়াতে— তাই তারা এক স্বৈরশাসকের পায়ে নতজানু হয়েছেন।

হোয়াইট হাউজ হ্যারিসের মন্তব্যকে উপহাস করেছে। প্রেসিডেন্টের মুখপাত্র অ্যাবিগেইল জ্যাকসন বলেন, “যখন কমলা হ্যারিস বিপুল ব্যবধানে নির্বাচনে হেরে গেছেন, তখন জনগণ স্পষ্ট বার্তা দিয়েছে— তারা তার মিথ্যা বক্তব্য শুনতে চায় না। হয়তো তিনি তা বুঝেছেন বলেই এখন বিদেশি মাধ্যমে ক্ষোভ উগড়ে দিচ্ছেন।”

হ্যারিস সম্প্রতি প্রকাশ করেছেন তার নির্বাচনি স্মৃতিকথা ‘১০৭ দিন’, যেখানে বর্ণনা করেছেন জো বাইডেন সরে দাঁড়ানোর পর মাত্র ১০৭ দিনে কীভাবে তিনি নির্বাচনি প্রচারণা চালিয়েছিলেন। সাক্ষাৎকারে তাকে প্রশ্ন করা হয়, বাইডেনকে কি আরও আগে সরে যেতে বলা উচিত ছিল। হ্যারিস বলেন, এটা কখনোই জানা যাবে না— সেই ‘যদি’র গল্পই হয়তো আমেরিকার ইতিহাস বদলে দিতে পারত।

বিশ্লেষকরা বলেন, ডেমোক্র্যাটিক পার্টি এখনো আত্মসমালোচনার পর্যায়ে রয়েছে। হ্যারিসের বক্তব্য অনুযায়ী, তিনি প্রচারণা দেরিতে শুরু করেছিলেন, তাই মানুষের কাছে পৌঁছানো কঠিন হয়েছিল। সময়ের অভাবে তিনি বাসস্থান, শিশুসেবা এবং জীবনযাত্রার ব্যয় ইস্যুতে নিজের পরিকল্পনা পুরোপুরি তুলে ধরতে পারেননি।

বর্তমানে হ্যারিস যুক্তরাজ্যে বই প্রচারণা সফরে আছেন। তবে তার আচরণ ও আত্মবিশ্বাস দেখে মনে হয়, এটি হতে পারে তার নতুন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনি প্রচারণার সূচনা।

সূত্র: বিবিসি





Source link

Keep Up to Date with the Most Important News

By pressing the Subscribe button, you confirm that you have read and are agreeing to our Privacy Policy and Terms of Use
Add a comment Add a comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Previous Post
ভালো নির্বাচন করা ছাড়া ইসি’র আর কোন বিকল্প নেই: ইসি মাছউদ

ভালো নির্বাচন করা ছাড়া ইসি’র আর কোন বিকল্প নেই: ইসি মাছউদ

Next Post
রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাসপোর্ট ফি কমাতে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার

রেমিট্যান্স যোদ্ধাদের পাসপোর্ট ফি কমাতে পদক্ষেপ নিচ্ছে সরকার

Advertisement