Dark Mode Light Mode

Keep Up to Date with the Most Important News

By pressing the Subscribe button, you confirm that you have read and are agreeing to our Privacy Policy and Terms of Use
Follow Us
Follow Us
English English
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির বৈঠক, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা
পরোয়ানাভুক্ত সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে হাজির করা না হলে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
বাড়তি ইনক্রিমেন্ট চালু করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

পরোয়ানাভুক্ত সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে হাজির করা না হলে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি

পরোয়ানাভুক্ত সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে হাজির করা না হলে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি পরোয়ানাভুক্ত সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে হাজির করা না হলে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি
পরোয়ানাভুক্ত সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে হাজির করা না হলে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি


আওয়ামী লীগের শাসনামলে গুমের অভিযোগের দুই মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ পরোয়ানাভুক্ত সেনা কর্মকর্তাদের বুধবার (২২ অক্টোবর) আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে হাজির করা না হলে তাদের বিষয়ে পত্রিকায় বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে বলে জানিয়েছেন প্রসিকিউটর গাজী এম এইচ তামিম।

মঙ্গলবার (২১ অক্টোবর) ট্রাইব্যুনাল প্রাঙ্গণে সাংবাদিকদের উদ্দেশে তিনি এ কথা বলেন।

Advertisement

প্রসিকিউটর গাজী মোহাম্মদ এম এইচ তামিম বলেন, গুমের অভিযোগে যাদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে, তারা যদি হাজির হতে চান—তা পারেন বা আইনশৃঙ্খলা বাহিনী তাদের গ্রেফতার করে হাজির করতে পারেন। ট্রাইব্যুনাল চাইলে তাদের জামিন দিতে পারেন, তারা যদি জামিন চান এবং জামিনের গ্রাউন্ড থাকে অথবা ট্রাইব্যুনাল তাদের কারাগারে প্রেরণ করতে পারেন।

তিনি জানান, যদি ট্রাইব্যুনাল তাদের জেল হাজতে পাঠানোর আদেশ দেন তাহলে কারা কর্তৃপক্ষ সিদ্ধান্ত নেবেন তাদের কোন কারাগারে রাখবেন।

তামিম বলেন, যদি ওনারা (সেনা কর্মকর্তারা) হাজির না হন অথবা তাদের হাজির করা না হয় তা হলে তাদের বিষয়ে দুটি জাতীয় পত্রিকায় (বাংলা এবং ইংরেজি) বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করা হবে এবং তারিখ নির্ধারণ করা হবে, ওনাদের হাজির করার জন্য।

তিনি আরও বলেন, গ্রেফতারের বিষয়ে প্রসিকিউশনের কাছে কোনও তথ্য নেই। তবে ট্রাইব্যুনালের কাছে কোনও তথ্য থাকলে আগামীকাল (বুধবার) জানানো হতে পারে যে কীভাবে/কোথায় আছে। ফেসবুকে এবং বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় খবর আছে যেটা আপনারা জানেন কিন্তু তাদের অথরিটি এ বিষয়ে এখনও কিছু বলেনি, আমাদের জানা মতে।

সেনা কর্মকর্তাদের ট্রাইব্যুনালে আনা হবে কিনা এমন প্রশ্নের জবাবে প্রসিকিউটর তামিম আরও বলেন, আপনারা জানেন সাবেক বিচারপতি, সাবেক মন্ত্রী ও সাবেক সেনা কর্মকর্তাসহ বহু আসামিকে ট্রাইব্যুনালে আনা হচ্ছে। ট্রাইব্যুনালের গ্রেফতারি পরোয়ানা জারির পর আসামি কে, তা দেখা হয় না।

এর আগে গত ৮ অক্টোবর আওয়ামী লীগের দীর্ঘ শাসনামলে বিরোধী লোকদের গুম করে র‌্যাবের টাস্কফোর্স ইন্টারোগেশন (টিএফআই) ও জয়েন্ট ইন্টারোগেশন সেন্টারে (জেআইসি) সেলে বন্দি রেখে নির্যাতনের ঘটনায় মানবতাবিরোধী অপরাধের দুই মামলার আনুষ্ঠানিক অভিযোগ আমলে নেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। এ দুই মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে প্রধান করে ৩০ জনকে আসামি করা হয়।

চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল-১ এসব অভিযোগ আমলে নেন। একইসঙ্গে আসামিদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করা হয়।

ট্রাইব্যুনালে প্রসিকিউশনের পক্ষে শুনানি করেন চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম। তিনি ট্রাইব্যুনালে আওয়ামী লীগ সরকারের আমলে ভিন্ন মতাদর্শের লোক কিংবা রাজনৈতিক-সাংস্কৃতিক, লেখক-সাংবাদিকদের তুলে নিয়ে গোপন বন্দিশালায় রেখে নির্যাতনের বীভৎস বর্ণনা তুলে ধরেন। শুনানি শেষে গুম সংক্রান্ত দুটি অভিযোগ আমলে নেওয়ার আবেদন জানানো হয়। পরে অভিযোগ আমলে নিয়ে আসামিদের বিরুদ্ধে গ্রেফতারি পরোয়ানা জারি করেন ট্রাইব্যুনাল।

গুম সংক্রান্ত মানবতাবিরোধী অপরাধের দুই অভিযোগের একটিতে শেখ হাসিনা ছাড়া অন্য আসামিরা হলেন—শেখ হাসিনার সাবেক প্রতিরক্ষা বিষয়ক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক, সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল, সাবেক পুলিশ প্রধান বেনজির আহমেদ, র‌্যাবের সাবেক ডিজি এম খুরশিদ হোসেন, র‌্যাবের সাবেক মহাপরিচালক ব্যারিস্টার হারুন অর রশিদ, কর্নেল আনোয়ার লতিফ খান, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল জাহাঙ্গীর আলম, তোফায়েল মোস্তফা সারোয়ার, র‌্যাব কর্মকর্তা কেএম আজাদ, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল কামরুল হাসান, মাহবুব আলম, আবদুল্লাহ আল মোমেন, সারোয়ার বিন কাশেম, খায়রুল ইসলাম, মশিউর রহমান জুয়েল ও সাইফুল ইসলাম সুমন।

র‌্যাবের টাস্কফোর্স ইন্টারোগেশন (টিএফআই) সেলে অপহরণ-গুম, নির্যাতনসহ বিভিন্ন অপরাধে ১৭ জনের বিরুদ্ধে ৫টি অভিযোগ আনা হয়েছে।

এ ছাড়া জয়েন্ট ইন্টারোগেশন সেন্টারে (জেআইসি) গুমের অভিযোগে মানবতাবিরোধী অপরাধের আরেক মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ১৩ জনকে আসামি করা হয়।

তারা হলেন—শেখ হাসিনার প্রতিরক্ষা বিষয়ক সাবেক উপদেষ্টা মেজর জেনারেল (অব.) তারিক আহমেদ সিদ্দিক, ডিজিএফআইয়ের সাবেক মহাপরিচালক (ডিজি) লে. জেনারেল (অব.) মোহাম্মদ আকবর হোসেন, সাবেক ডিজি মেজর জেনারেল (অব.) সাইফুল আবেদিন, লে. জেনারেল (অব.) মো. সাইফুল আলম, সাবেক ডিজি লে. জেনারেল তাবরেজ শামস চৌধুরী, সাবেক ডিজি মেজর জেনারেল (অব.) হামিদুল হক, মেজর জেনারেল তৌহিদুল ইসলাম, মেজর জেনারেল সরওয়ার হোসেন, মেজর জেনারেল কবির আহাম্মদ, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল মাহবুবুর রহমান সিদ্দিকী, ব্রিগেডিয়ার জেনারেল আহমেদ তানভীর মাজহার সিদ্দিকী ও লে. কর্নেল (অব.) মখসুরুল হক।

এর মধ্যে চার জন সেনা কর্মকর্তা এখনও কর্মরত রয়েছেন। তবে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের সংশোধিত আইন অনুযায়ী তারা কোনও পদে থাকতে পারবেন না বলে জানিয়েছেন চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম।

প্রসঙ্গত, ২০০৯ থেকে ২০২৪ সাল পর্যন্ত আওয়ামী লীগের শাসনামলে বহু মানুষ গুমের শিকার হয়েছেন। এর মধ্যে শতাধিক মানুষের এখনও খোঁজ মেলেনি। কাউকে হত্যার পর মরদেহও গুম করে ফেলা হয়েছে। গত বছরের ৫ আগস্ট শেখ হাসিনার পতনের পর বন্দিশালা থেকে মুক্তি পেয়েছেন গুমের শিকার ব্যক্তিরা। তাদের মধ্যে অন্যতম ব্যারিস্টার মীর আহমদ বিন কাশেম, আবদুল্লাহিল আমান আযমীসহ অনেকে। এসব ভুক্তভোগীর অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে গুমের এ দুই মামলা হয় আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে। এরই ধারাবাহিকতায় আসামিদের বিরুদ্ধে আনুষ্ঠানিক অভিযোগ দাখিল করেছিল প্রসিকিউশন।





Source link

Keep Up to Date with the Most Important News

By pressing the Subscribe button, you confirm that you have read and are agreeing to our Privacy Policy and Terms of Use
Add a comment Add a comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Previous Post
প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির বৈঠক, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বিএনপির বৈঠক, নির্বাচন প্রস্তুতি নিয়ে আলোচনা

Next Post
বাড়তি ইনক্রিমেন্ট চালু করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

বাড়তি ইনক্রিমেন্ট চালু করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক

Advertisement