Dark Mode Light Mode

Keep Up to Date with the Most Important News

By pressing the Subscribe button, you confirm that you have read and are agreeing to our Privacy Policy and Terms of Use
Follow Us
Follow Us
English English

ইন্দোনেশিয়ার আগ্নেয়গিরিতে ফের অগ্ন্যুৎপাত, ১০ কিলোমিটার ওপরে ছাইয়ের মেঘ

ইন্দোনেশিয়ার আগ্নেয়গিরিতে ফের অগ্ন্যুৎপাত, ১০ কিলোমিটার ওপরে ছাইয়ের মেঘ ইন্দোনেশিয়ার আগ্নেয়গিরিতে ফের অগ্ন্যুৎপাত, ১০ কিলোমিটার ওপরে ছাইয়ের মেঘ
ইন্দোনেশিয়ার আগ্নেয়গিরিতে ফের অগ্ন্যুৎপাত, ১০ কিলোমিটার ওপরে ছাইয়ের মেঘ


ইন্দোনেশিয়ার মাউন্ট লেওটোবি লাকি-লাকি আগ্নেয়গিরিতে আবারও অগ্ন্যুৎপাত হয়েছে। আনুমানিক ১০ কিলোমিটার ওপরে বিশাল ছাইয়ের মেঘ ছড়িয়ে পড়েছে। এ ঘটনায় সর্বোচ্চ স্তরে জরুরি সতর্কতা জারি করেছে কর্তৃপক্ষ।

আল জাজিরা জানিয়েছে, বুধবার (১৫ অক্টোবর) এ ঘটনায় তাৎক্ষণিকভাবে হতাহত বা ক্ষয়ক্ষতির কোনো খবর পাওয়া যায়নি। তবে কর্তৃপক্ষ পূর্ব ইন্দোনেশিয়ার ফ্লোরেস দ্বীপের বাসিন্দা এবং পর্যটকদের পাহাড় থেকে দূরে থাকতে এবং সম্ভাব্য স্থানান্তরের জন্য প্রস্তুত থাকতেও সতর্ক করেছে।

Advertisement

দেশটির ভলকানোলজি অ্যান্ড জিওলজিক্যাল হ্যাজার্ড মিটিগেশন সেন্টার এক বিজ্ঞপ্তিতে বলেছে, ‘জনসাধারণের শান্ত থাকা উচিত এবং স্থানীয় সরকারের নির্দেশনা অনুসরণ করা উচিত। অস্পষ্ট উৎস থেকে আসা তথ্যগুলোতে বিশ্বাস করা উচিত নয়।’

ইন্দোনেশিয়ার ভূতাত্ত্বিক সংস্থা এক বিবৃতিতে জানিয়েছে, বুধবার ভোরের দিকে ৯ মিনিট ধরে আগ্নেয়গিরিটি অগ্ন্যুৎপাত করে। এর দুই ঘণ্টা আগেও এটি অগ্ন্যুৎপাত হয়েছিল।

ভূতাত্ত্বিক সংস্থার প্রধান মুহাম্মদ ওয়াফিদ বলেন, অগ্ন্যুৎপাতের স্থান থেকে মানুষের কমপক্ষে ৬ থেকে ৭ কিলোমিটার দূরে থাকা উচিত। আগ্নেয়গিরির পদার্থ পর্বতের ১৫৮৪ মিটার উঁচু চূড়া থেকে আকাশে ১০ কিলোমিটার ওপরে উঠেছে।

ওয়াফিদ বলেন, ‘আগ্নেয়গিরির কাছাকাছি বসবাসকারী লোকজনের ভারী বৃষ্টিপাত হলে সম্ভাব্য কাদা প্রবাহ সম্পর্কে সচেতন থাকা উচিত। যদি এটি আরও ছড়িয়ে পড়ে, অগ্ন্যুৎপাত থেকে সৃষ্ট ছাইয়ের স্তম্ভ বিমানবন্দরের কার্যক্রম এবং বিমান চলাচল ব্যাহত করতে পারে।’

গত জুলাই মাসে একই আগ্নেয়গিরি থেকে অগ্ন্যুৎপাত হয়। এর ফলে তখন আকাশে ১৮ কিলোমিটার উঁচু ছাইয়ের মেঘ ছড়িয়ে পড়েছিল এবং বালির রিসোর্ট দ্বীপের আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ফ্লাইট বাতিল করা হয়।

প্রতিবেদন অনুসারে, ২০২৪ সালের নভেম্বরে এই আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাতে স্থানীয় গ্রামে বসবাসকারী দশ জন নিহত এবং হাজার হাজার ঘরবাড়ি ক্ষতিগ্রস্ত হয়।

প্রসঙ্গত, ইন্দোনেশিয়ায় ১২০টিরও বেশি সক্রিয় আগ্নেয়গিরি রয়েছে। প্রশান্ত মহাসাগরীয় ‘রিং অফ ফায়ার’-এ অবস্থিত দেশটি জাপান থেকে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া এবং প্রশান্ত মহাসাগরীয় অববাহিকাজুড়ে বিস্তৃত তীব্র ভূমিকম্পের একটি উৎস।





Source link

Keep Up to Date with the Most Important News

By pressing the Subscribe button, you confirm that you have read and are agreeing to our Privacy Policy and Terms of Use
Add a comment Add a comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Previous Post
জনবহুল এলাকায় কেমিক্যাল গোডাউন না থাকার বিষয়ে স্ট্রং পলিসি থাকতে হবে: শারমিন মুরশিদ

জনবহুল এলাকায় কেমিক্যাল গোডাউন না থাকার বিষয়ে স্ট্রং পলিসি থাকতে হবে: শারমিন মুরশিদ

Next Post
মিরপুরে রাসায়নিকের গুদাম থেকে বের হচ্ছে বিষাক্ত গ্যাস, সবাইকে দূরে থাকতে বলছে ফায়ার সার্ভিস

মিরপুরে রাসায়নিকের গুদাম থেকে বের হচ্ছে বিষাক্ত গ্যাস, সবাইকে দূরে থাকতে বলছে ফায়ার সার্ভিস

Advertisement