Dark Mode Light Mode

Keep Up to Date with the Most Important News

By pressing the Subscribe button, you confirm that you have read and are agreeing to our Privacy Policy and Terms of Use
Follow Us
Follow Us
English English

পাঁচ বছর পর ঢামেকে আবার চালু হলো বোন ম্যারো ট্রান্সপ্লান্ট

পাঁচ বছর পর ঢামেকে আবার চালু হলো বোন ম্যারো ট্রান্সপ্লান্ট পাঁচ বছর পর ঢামেকে আবার চালু হলো বোন ম্যারো ট্রান্সপ্লান্ট
পাঁচ বছর পর ঢামেকে আবার চালু হলো বোন ম্যারো ট্রান্সপ্লান্ট


মহামারি করোনার কারণে বন্ধ হওয়ার পাঁচ বছর পর ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের বোন ম্যারো ট্রান্সপ্ল্যান্ট পুনরায় চালু এবং আধুনিকায়ন করা হয়েছে। 

শনিবার (১১ অক্টোবর) সকাল সাড়ে ১১টার দিকে হাসপাতালের নতুন ভবনের ১০ তলায় এ কার্যক্রম উদ্বোধন করেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম।

Advertisement

উদ্বোধন শেষে স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম বলেন, ‘কভিড শুরুর পর থেকে ঢাকা মেডিক্যালের বোন ম্যারো ট্রান্সপ্ল্যান্টের যে অবকাঠামো ছিল তা ক্ষতিগ্রস্ত হওয়ায় কার্যক্রম চেঞ্জ হয়ে যায়। তারপর থেকে বন্ধ থাকে।

এরপর ২০২৩ সালে যখন চালু করার চেষ্টা করা হলেও বিভিন্ন কারণে চালু করা সম্ভব হয়নি। আজ সম্পূর্ণ রূপে এটা চালু করা হলো।’
তিনি বলেন, ‘এই চিকিৎসা একটা কস্টলি চিকিৎসা, সরকারের পক্ষ থেকে আমরা একটা ফান্ড এডুকেশন দিয়েছি। রোগীদের প্রতি আমাদের অনুরোধ থাকবে যাঁদের সামর্থ্য আছে, তারা সুযোগটা নিতে যাবেন না।

যাঁদের সামর্থ্য নেই তাঁরাই ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল থেকে সুযোগটা নেবেন।’
প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমান বলেন, ‘আমরা দায়িত্ব নেওয়ার পর বোন ম্যারো ট্রান্সপ্ল্যান্ট কার্যক্রম বন্ধ থাকার কথা জানানো হয়। এরপর পুনর্গঠন করে পুনর্স্থাপন করে যে জায়গায় রিপেয়েবল ছিল, সে জায়গায় রিপেয়ার করা হয়েছে। এটা আন্তর্জাতিক মানের বিএমটি ইউনিট।

এখানে সব ধরনের ল্যাব ফ্যাসিলিটিজ আছে। চট্টগ্রাম মেডিকেল এবং স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল থেকে দুজন দীর্ঘমেয়াদি প্রশিক্ষক আছে। সেই দুজন প্রশিক্ষিত হেমাটোলোজিস্টের তত্ত্বাবধানে এবং ঢাকা মেডিক্যালে একজন আছে তাদের দ্বারা চলবে।’
তিনি আরো বলেন, ‘বাংলাদেশে সরকারে কর্মরত হেমাটোলজিস্টদের মধ্যে বিএমটি ট্রেইনড যারা আছেন তাদের সবাইকে একসঙ্গে করে এই সেন্টার চালু করা হয়েছে। আমরা আশা করি, এটা একটি টেকনিক্যাল বডি হিসেবে কাজ করবে।

এখানে বর্তমানে ৫ জন ভর্তি আছে। আগামী এক বছরের মধ্যে দেশের সর্বোচ্চ বিএমটি এখানে হবে আশা করছি।’
এ ছাড়া হাসপাতালের নতুন সংযোজন সিসিইউর নতুন বেড, নতুন কয়েকটি আল্ট্রাসনোগ্রাম, কয়েকটি টিকিট কাউন্টার ঘুরে দেখেন স্বাস্থ্য উপদেষ্টা নূরজাহান বেগম এবং প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী অধ্যাপক ডা. মো. সায়েদুর রহমান।

অনুষ্ঠানে আরো উপস্থিত ছিলেন ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ডা. মো. আসাদুজ্জামান, উপপরিচালক ডা. মো. আশরাফুল আলম, সহকারী পরিচালক ডা. মো. আব্দুর রহমানসহ সব কর্মকর্তা-কর্মচারী।





Source link

Keep Up to Date with the Most Important News

By pressing the Subscribe button, you confirm that you have read and are agreeing to our Privacy Policy and Terms of Use
Add a comment Add a comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Previous Post
জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান পেছাল 

জুলাই জাতীয় সনদ স্বাক্ষর অনুষ্ঠান পেছাল 

Next Post
যুক্তরাষ্ট্রে নির্বিচার গুলিতে নিহত ৪

যুক্তরাষ্ট্রে নির্বিচার গুলিতে নিহত ৪

Advertisement