Dark Mode Light Mode

Keep Up to Date with the Most Important News

By pressing the Subscribe button, you confirm that you have read and are agreeing to our Privacy Policy and Terms of Use
Follow Us
Follow Us
English English

ইসরায়েলি বোমা ও ড্রোনের শব্দ ছাড়াই গাজার প্রথম রাত

ইসরায়েলি বোমা ও ড্রোনের শব্দ ছাড়াই গাজার প্রথম রাত ইসরায়েলি বোমা ও ড্রোনের শব্দ ছাড়াই গাজার প্রথম রাত
ইসরায়েলি বোমা ও ড্রোনের শব্দ ছাড়াই গাজার প্রথম রাত


গাজায় গত দুই বছরে কখনো দেখা যায়নি – এমন একটি রাত কাটিয়েছে ফিলিস্তিনিরা। এই রাতে সেখানে ইসরায়েলি ড্রোন ও বিস্ফোরণের শব্দ ছিল না।

শনিবার (১১ অক্টোবর) গাজা থেকে আল জাজিরার সাংবাদিক হিন্দ খোদারি বলেন, কয়েক মাসের মধ্যে গত রাত ছিল প্রথম রাত, যেখানে ধ্বংসপ্রাপ্ত রাস্তা দিয়ে বিমান হামলা হচ্ছে না, অ্যাম্বুলেন্সের ছোটাছুটি দেখা যাচ্ছে না।

Advertisement

তিনি বলেন, ‘আজ রাতে গাজার ওপর দিয়ে যা ঘটছে, তা হলো আশা। কোন ড্রোন নেই। কোন বোমা নেই। আকাশ কমলা দেখা যায়নি। শুধু নীরবতা। এটি প্রায় অদ্ভুত মনে হচ্ছে।’


যুদ্ধবিরতির পর গাজা শহরে ফিরছে ফিলিস্তিনিরা। ছবি: সংগৃহীত

কজন ব্যক্তি আল জাজিরাকে বলেছেন, ‘আজ ড্রোনগুলো বন্ধ হয়ে গেছে এবং আর কোনো গুঞ্জন নেই। আমরা নিরাপদ, আমাদের শিশুরা নিরাপদ। আমরা আমাদের ছেলেমেয়েদের সঙ্গে শান্তিতে একত্রিত হয়েছি, এটা ভালো।’

দক্ষিণ গাজার জনাকীর্ণ অস্থায়ী শিবিরগুলোতে বারবার বাস্তুচ্যুত হওয়া পরিবারগুলো অবশেষে শান্তির মুহূর্ত খুঁজে পাচ্ছে।


যুদ্ধবিরতির পর গাজা শহরে ফিরছে ফিলিস্তিনিরা। ছবি: সংগৃহীত

স্থানীয় একজন নারী আল জাজিরাকে বলেন, গত দুই বছরে আমরা যে সমস্ত যন্ত্রণা সহ্য করেছি এবং যা দেখেছি তা সত্ত্বেও, আমি যুদ্ধবিরতিতে খুশি।

তিনি বলেন, আমাদের ভেতরের ভয় চলে গেছে এবং এখন আমরা আমাদের প্রিয়জন, আমাদের পরিবার, প্রতিবেশী এবং বন্ধুদের দেখতে পাচ্ছি – যারা এখনো বেঁচে আছে। যুদ্ধ বন্ধ হওয়ার পর থেকে, আমি সত্যিই খুশি। আজ আমি বাজারে গিয়ে আমার বোনের সঙ্গে দেখা করতে গিয়েছিলাম, আমি তাকে দুই বছর ধরে দেখিনি। তাকে দেখে আমার হৃদয় সত্যিকারের আনন্দে পূর্ণ হয়েছে।

প্রসঙ্গত, গাজা উপত্যকায় গতকাল শুক্রবার দখলদার ইসরায়েল ও হামাসের মধ্যে যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয়েছে। বাংলাদেশ সময় বিকাল ৫টার দিকে ইসরায়েলি সেনারা জনবহুল এলাকা থেকে সরে যায়। এরপর থেকেই দলে দলে বাস্তুচ্যুত মানুষ নিজেদের বাড়ির পথে যাত্রা শুরু করেছে। উপকূলবর্তী সড়কগুলোতে দেখা গেছে মানুষের ঢল।





Source link

Keep Up to Date with the Most Important News

By pressing the Subscribe button, you confirm that you have read and are agreeing to our Privacy Policy and Terms of Use
Add a comment Add a comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Previous Post
বিশ্বকাপ দলে ডাক পেয়েছেন ঢাবি ছাত্রদল নেতা সাজু

বিশ্বকাপ দলে ডাক পেয়েছেন ঢাবি ছাত্রদল নেতা সাজু

Next Post
সিরিজ হারের লজ্জা থেকে বাঁচাতে পারেন ব্যাটাররা

সিরিজ হারের লজ্জা থেকে বাঁচাতে পারেন ব্যাটাররা

Advertisement