Dark Mode Light Mode

Keep Up to Date with the Most Important News

By pressing the Subscribe button, you confirm that you have read and are agreeing to our Privacy Policy and Terms of Use
Follow Us
Follow Us
English English

বাংলাদেশে সন্দেহের ভিত্তিতে হত্যা মামলা দিয়ে অসংখ্য গ্রেপ্তার: এইচআরডব্লিউ

বাংলাদেশে সন্দেহের ভিত্তিতে হত্যা মামলা দিয়ে অসংখ্য গ্রেপ্তার: এইচআরডব্লিউ বাংলাদেশে সন্দেহের ভিত্তিতে হত্যা মামলা দিয়ে অসংখ্য গ্রেপ্তার: এইচআরডব্লিউ
বাংলাদেশে সন্দেহের ভিত্তিতে হত্যা মামলা দিয়ে অসংখ্য গ্রেপ্তার: এইচআরডব্লিউ


বাংলাদেশে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগ সরকারের সমর্থকদের গ্রেপ্তারে সম্প্রতি সংশোধিত সন্ত্রাসবিরোধী আইনের ব্যবহার বাড়াচ্ছে ড. মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তী সরকার। যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কভিত্তিক মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস ওয়াচ (এইচআরডব্লিউ) এক সংবাদ প্রতিবেদনে এ কথা বলেছে। 

বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) এইচআরডব্লিউর ওয়েবসাইটে প্রতিবেদনটি প্রকাশ করা হয়েছে। 

Advertisement

সংবাদ বিজ্ঞপ্তি হিসেবে প্রকাশিত ওই প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, অন্তর্বর্তী সরকারের অধীনে হাজারো মানুষকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে, যাদের অনেকের বিরুদ্ধেই শুধু সন্দেহের ভিত্তিতে হত্যার অভিযোগ আনা হয়েছে। অসংখ্য ব্যক্তিকে সন্ত্রাসবিরোধী আইনে আটক রাখা হয়েছে। আটক ব্যক্তিদের মধ্যে বেশ কয়েকজন অভিযোগ করেছেন, চিকিৎসাসেবা থেকে বঞ্চিত করাসহ পুলিশ হেফাজতে তাদের সঙ্গে অনেক দুর্ব্যবহার করা হয়েছে। এ ধরনের অভিযোগ শেখ হাসিনার শাসনামলের কথাই মনে করিয়ে দিচ্ছে।

এইচআরডব্লিউ বলেছে, বাংলাদেশে কর্মরত জাতিসংঘের মানবাধিকার দলের উচিত নির্বিচারে আটক ব্যক্তিদের অবিলম্বে মুক্তির দাবি জানানো এবং মানবাধিকার রক্ষা ও রাজনৈতিক সহিংসতার সঙ্গে জড়িত ব্যক্তিদের বিচারের মুখোমুখি করার জন্য কর্তৃপক্ষকে উৎসাহিত করা উচিত।

প্রতিবেদনে বলা হয়, টানা তিন সপ্তাহ ধরে চলা বিক্ষোভে সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আওয়ামী লীগ সরকার ক্ষমতাচ্যুত হওয়ার পর ২০২৪ সালের আগস্টে অন্তর্বর্তী সরকার ক্ষমতা গ্রহণ করে। ওই বিক্ষোভে নিহত হয় প্রায় ১ হাজার ৪০০ মানুষ। সংশোধিত সন্ত্রাসবিরোধী কঠোর আইন ব্যবহার করে নতুন কর্তৃপক্ষ ২০২৫ সালের ১২ মে অন্তর্বর্তী সরকার আওয়ামী লীগকে সাময়িকভাবে নিষিদ্ধ (কার্যক্রম নিষিদ্ধ) করে। দলটির সমর্থনে যেকোনো সভা, প্রকাশনা ও অনলাইনে দেওয়া বক্তব্য এই নিষেধাজ্ঞার অন্তর্ভুক্ত। আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ ও শান্তিপূর্ণ অধিকারকর্মীদের গ্রেপ্তারে আইনটি ব্যবহার করা হচ্ছে।

হিউম্যান রাইটস ওয়াচের এশিয়া অঞ্চলের উপপরিচালক মীনাক্ষী গাঙ্গুলি বলেন, রাজনৈতিক প্রতিপক্ষকে কারাগারে পুরে দেওয়া হোক কিংবা শান্তিপূর্ণ মতপ্রকাশে বাধা দেওয়া হোক—অন্তর্বর্তী সরকারের এমন কোনো পক্ষপাতমূলক আচরণ করা উচিত নয়, যা শেখ হাসিনার সরকারের সময় বাংলাদেশের মানুষের সঙ্গে করা হয়েছে।

মীনাক্ষী গাঙ্গুলি আরও বলেন, ‘সরকার জাতিসংঘের মানবাধিকার দপ্তরকে বাংলাদেশে মানবাধিকার রক্ষায় সহায়তার জন্য আমন্ত্রণ জানিয়েছে। তাদের উচিত সার্বিক পরিস্থিতির ওপর নজরদারি করা ও রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত গ্রেপ্তারের ঘটনাগুলোতে জরুরি ভিত্তিতে হস্তক্ষেপ করা।’





Source link

Keep Up to Date with the Most Important News

By pressing the Subscribe button, you confirm that you have read and are agreeing to our Privacy Policy and Terms of Use
Add a comment Add a comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Previous Post
আদালতে নিজেকে নির্দোষ দাবি করলেন এফবিআই-এর সাবেক পরিচালক

আদালতে নিজেকে নির্দোষ দাবি করলেন এফবিআই-এর সাবেক পরিচালক

Next Post
দেশে রেমিট্যান্স আয়ে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা, জুলাই-অক্টোবরে ১৪.৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি 

দেশে রেমিট্যান্স আয়ে ঊর্ধ্বমুখী প্রবণতা, জুলাই-অক্টোবরে ১৪.৪ শতাংশ প্রবৃদ্ধি 

Advertisement