Dark Mode Light Mode

Keep Up to Date with the Most Important News

By pressing the Subscribe button, you confirm that you have read and are agreeing to our Privacy Policy and Terms of Use
Follow Us
Follow Us
English English

জিম্মি উদ্ধারের পর হামাসকে ধ্বংস করতেই হবে: ইসরায়েলের অর্থমন্ত্রী

জিম্মি উদ্ধারের পর হামাসকে ধ্বংস করতেই হবে: ইসরায়েলের অর্থমন্ত্রী জিম্মি উদ্ধারের পর হামাসকে ধ্বংস করতেই হবে: ইসরায়েলের অর্থমন্ত্রী
জিম্মি উদ্ধারের পর হামাসকে ধ্বংস করতেই হবে: ইসরায়েলের অর্থমন্ত্রী


ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে উসকানিমূলক বক্তব্য এবং উদ্যোগ গ্রহণের জন্য পরিচিত ইসরায়েলি কট্টর ডানপন্থী অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মোত্রিচ বলেছেন, গাজা থেকে জিম্মিরা দেশে ফেরার পর হামাসকে ধ্বংস করতে হবে। তার এই বক্তব্যের কারণে, সদ্য চুক্তিতে পরিণত হওয়া প্রথম ধাপের হামাস–ইসরায়েল যুদ্ধবিরতির ভবিষ্যৎ শঙ্কার মুখে পড়েছে। খবর আল-জাজিরার।

বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে এক পোস্টে এই মন্তব্য করেন স্মোত্রিচ।

Advertisement

স্মোত্রিচ লেখেন, জিম্মিরা যখন দেশে ফিরবে, তখনই ইসরায়েল সব শক্তি নিয়ে হামাসকে নিরস্ত্রীকরণ ও নির্মূলের চেষ্টা অব্যাহত থাকবে, যাতে তারা আর ইসরায়েলের জন্য হুমকি না হয়ে দাঁড়ায়।

তিনি আরও বলেন, তিনি গাজা যুদ্ধ শেষ করতে হামাসের সঙ্গে হওয়া কোনো যুদ্ধবিরতি চুক্তির পক্ষে ভোট দেবেন না। তবে তিনি নেতানিয়াহু সরকারের বিরুদ্ধে সমর্থন প্রত্যাহারের বা সরকার পতনের হুমকি দেননি।

স্মোত্রিচ আরও সতর্ক করেছেন যে, আমরা যেন ৭ অক্টোবরের আগের ভুল ধারণার কাছে ফিরে না যাই। আমরা যেন এমন কিছু না করি, যাতে নিজেদের ভবিষ্যৎ বন্ধক রেখে ভয়াবহ মূল্য পরিশোধ করতে হয়।

গাজায় যুদ্ধবিরতির চুক্তির প্রথম ধাপে ইসরায়েল ও হামাস উভয়েই রাজি হয়েছে বলে বুধবার (৮ অক্টোবর) সামাজিক মাধ্যম ট্রুথ সোশ্যালে নিশ্চিত করেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।

যুদ্ধবিরতি পরিকল্পনা নিয়ে দুই পক্ষ সম্মত হওয়ার পর ট্রাম্পের সঙ্গে টেলিফোনে কথা বলেছেন ইসরায়েলের প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু। বৃহস্পতিবার (৯ অক্টোবর) ইসরায়েলি মন্ত্রিসভা এ পরিকল্পনার অনুমোদন দিতে পারে। এরই মধ্যে নেতানিয়াহু নেসেটে (ইসরায়েলের পার্লামেন্ট) ভাষণ দিতে ট্রাম্পকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন।

পরিকল্পনার প্রথম পর্যায়ে গাজায় যুদ্ধবিরতির আহ্বান ও উপত্যকাটিতে হামাসের হাতে থাকা ৪৮ জন জিম্মিকে (জীবিত ও মৃত) মুক্তি দেওয়ার বিষয়টি রয়েছে। জিম্মিদের মধ্যে ২০ জন জীবিত আছেন বলে মনে করা হচ্ছে। বিপরীতে ইসরায়েলের কারাগারে থাকা ফিলিস্তিনি বন্দিদের অনেককেই মুক্তি দেওয়া হবে।

২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর ইসরায়েলে হামলা চালায় হামাস। এতে ১ হাজার ২১৯ জন নিহত হন। জিম্মি করা হয় ২৫১ জনকে। তাদের মধ্যে ৪৭ জন এখনও জিম্মি। এর মধ্যে ২৫ জন আর বেঁচে নেই বলে দাবি করেছে ইসরায়েলি বাহিনী। অন্যদিকে ওই দিন থেকেই গাজায় টানা বর্বর গণহত্যা চালিয়ে যাচ্ছে ইসরায়েল।

হামাস নিয়ন্ত্রিত গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের তথ্য অনুযায়ী, গত দুই বছরে ইসরায়েলের হামলায় গাজায় অন্তত ৬৭ হাজার ১৭৩ জন নিহত হন। এর মধ্যে ২০ হাজার ১৭৯ জন শিশু।





Source link

Keep Up to Date with the Most Important News

By pressing the Subscribe button, you confirm that you have read and are agreeing to our Privacy Policy and Terms of Use
Add a comment Add a comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Previous Post
বাংলাদেশ সিরিজের জন্য দল ঘোষণা করলো ওয়েস্ট ইন্ডিজ 

বাংলাদেশ সিরিজের জন্য দল ঘোষণা করলো ওয়েস্ট ইন্ডিজ 

Next Post
ডাক বিভাগের বেদখল সম্পদ পুনরুদ্ধার করা হবে: ফয়েজ তৈয়্যব

ডাক বিভাগের বেদখল সম্পদ পুনরুদ্ধার করা হবে: ফয়েজ তৈয়্যব

Advertisement