Dark Mode Light Mode

Keep Up to Date with the Most Important News

By pressing the Subscribe button, you confirm that you have read and are agreeing to our Privacy Policy and Terms of Use
Follow Us
Follow Us
English English

১৩ ব্যাংক থেকে ২০ কোটি ২০ লাখ ডলার কিনল বাংলাদেশ ব্যাংক

১৩ ব্যাংক থেকে ২০ কোটি ২০ লাখ ডলার কিনল বাংলাদেশ ব্যাংক ১৩ ব্যাংক থেকে ২০ কোটি ২০ লাখ ডলার কিনল বাংলাদেশ ব্যাংক
১৩ ব্যাংক থেকে ২০ কোটি ২০ লাখ ডলার কিনল বাংলাদেশ ব্যাংক


দেশের বৈদেশিক মুদ্রাবাজারে যোগান–চাহিদার ভারসাম্য বজায় রাখতে নিয়মিত হস্তক্ষেপ অব্যাহত রেখেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। এর অংশ হিসেবে মাল্টিপল প্রাইস অকশন (এমপিএ) পদ্ধতিতে ১৩টি বাণিজ্যিক ব্যাংক থেকে ২০২ মিলিয়ন ডলার কিনেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

এ ক্রয়ে প্রতি ডলারের বিনিময় হার ছিল ১২২ টাকা ২৭ পয়সা থেকে ১২২ টাকা ২৯ পয়সা। এ নিয়ে চলতি ২০২৫–২৬ অর্থবছরে মোট ডলার ক্রয়ের পরিমাণ দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৫১৪ মিলিয়ন (প্রায় আড়াই বিলিয়ন) ডলার।

Advertisement

মঙ্গলবার (৯ ডিসেম্বর) বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মো. আরিফ হোসেন খান এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, বাজারে ডলারের সরবরাহ বাড়লেও চাহিদা কমে যাওয়ায় দামের ওপর নিম্নচাপ তৈরি হয়েছে। দাম অতিমাত্রায় নিচে নেমে গেলে রপ্তানিকারক ও প্রবাসী আয় প্রেরণকারীরা নিরুৎসাহিত হতে পারেন। তাই একটি নির্দিষ্ট সীমার নিচে দাম নেমে না যাওয়ার লক্ষ্যে বাজারে হস্তক্ষেপ করা হচ্ছে।

আইএমএফের শর্ত অনুযায়ী গত মে মাসে চালু হওয়া বাজারভিত্তিক এক্সচেঞ্জ রেট এখন ব্যাংকগুলোকে সরবরাহ–চাহিদার ভিত্তিতে দাম নির্ধারণের সুযোগ দিচ্ছে। যদিও সাম্প্রতিক সময়ে— এলসি খোলার প্রবণতা বৃদ্ধি, রমজানকে সামনে রেখে পণ্য আমদানি, আমদানিতে বিধিনিষেধ কিছুটা শিথিল— এ কারণে ডলারের চাহিদা আবারও বেড়েছে।

আমদানি–রপ্তানির সঙ্গে জড়িত ব্যবসায়ীরা জানান, রমজানের আগে ডলারের চাহিদা স্বাভাবিকভাবেই বাড়ে, কিন্তু সেই সময়েই বাংলাদেশ ব্যাংকের ডলার কেনা বাজারে বাড়তি চাপ সৃষ্টি করছে। বছরের শেষ দিকে অনেক ব্যাংক অতিরিক্ত মুনাফার জন্য ডলারের দাম বাড়ায়, যা আমদানিকারকদের জন্য নতুন আর্থিক চাপ তৈরি করে।

মুখপাত্র আরিফ হোসেন খান বলেন— “ডলার কেনা হচ্ছে শুধুমাত্র অতিরিক্ত ডলারধারী ব্যাংকগুলোর কাছ থেকে নিলামের মাধ্যমে। এটা কোনো কৃত্রিম হস্তক্ষেপ নয়। সাম্প্রতিক সময়ে রপ্তানি ও প্রবাসী আয়ে ইতিবাচক প্রবৃদ্ধি দেখা গেছে, যার ফলে বাজারে সরবরাহও বেড়েছে।”

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী—

  • নভেম্বর মাসে এলসি খোলা হয়েছে ৫৫৬ কোটি ৬৬ লাখ ডলার

  • একই মাসে এলসি নিষ্পত্তি হয়েছে ৪৮৬ কোটি ৯৯ লাখ ডলার

চলতি অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে (জুলাই–নভেম্বর):

  • এলসি খোলা হয়েছে ২ হাজার ৯৪১ কোটি ডলার — গত বছরের তুলনায় ৪.৫৯% বেশি

  • এলসি নিষ্পত্তি হয়েছে ২ হাজার ৭১৯ কোটি ৪৫ লাখ ডলার — গত বছরের তুলনায় ২.৬৬% কম


প্রবাসী আয়ের চিত্র

চলতি অর্থবছরের প্রথম পাঁচ মাসে দেশে এসেছে ১,৩০৩ কোটি ৪৩ লাখ ডলার (১৩.০৩ বিলিয়ন ডলার) প্রবাসী আয়। টাকায় যার পরিমাণ প্রায় এক লাখ ৬০ হাজার কোটি টাকা।





Source link

Keep Up to Date with the Most Important News

By pressing the Subscribe button, you confirm that you have read and are agreeing to our Privacy Policy and Terms of Use
Add a comment Add a comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Previous Post
কোনো রাজনৈতিক দলে যোগদান করতে চাই না: সোহিনী সরকার

কোনো রাজনৈতিক দলে যোগদান করতে চাই না: সোহিনী সরকার

Next Post
এই পদক আমার কাছে ‘বিশেষ’: ঋতুপর্না

এই পদক আমার কাছে ‘বিশেষ’: ঋতুপর্না

Advertisement