Dark Mode Light Mode

Keep Up to Date with the Most Important News

By pressing the Subscribe button, you confirm that you have read and are agreeing to our Privacy Policy and Terms of Use
Follow Us
Follow Us
English English

স্টারলিংক নিয়ে হোয়াইট হাউসের উদ্বেগ, উঠছে নিরাপত্তা ঝুঁকির প্রশ্ন

স্টারলিংক নিয়ে হোয়াইট হাউসের উদ্বেগ, উঠছে নিরাপত্তা ঝুঁকির প্রশ্ন স্টারলিংক নিয়ে হোয়াইট হাউসের উদ্বেগ, উঠছে নিরাপত্তা ঝুঁকির প্রশ্ন
স্টারলিংক নিয়ে হোয়াইট হাউসের উদ্বেগ, উঠছে নিরাপত্তা ঝুঁকির প্রশ্ন


যুক্তরাষ্ট্রের হোয়াইট হাউসে ইলন মাস্কের মালিকানাধীন উপগ্রহভিত্তিক ইন্টারনেট সেবা স্টারলিংককে ঘিরে নিরাপত্তাজনিত উদ্বেগ তৈরি হয়েছে। মার্কিন প্রশাসনের কয়েকজন বিশেষজ্ঞের বরাত দিয়ে এমন তথ্য প্রকাশ করেছে দ্য ওয়াশিংটন পোস্ট।

সংবেদনশীল এই প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়েছে এমন এক সময়, যখন সাবেক মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ইলন মাস্কের ব্যক্তিগত সম্পর্কের টানাপোড়েন নিয়ে বিশ্বমাধ্যম সরব। সম্প্রতি এনবিসি’কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ট্রাম্প জানান, তিনি আর মাস্কের সঙ্গে সম্পর্ক রাখছেন না এবং ভবিষ্যতে তা পুনঃস্থাপনেও আগ্রহী নন।

Advertisement

ইলন মাস্ক এর আগে ট্রাম্পের কর ও ব্যয় সংক্রান্ত বিলকে ‘জঘন্য’ বলে সমালোচনা করেন। পাল্টা প্রতিক্রিয়ায় ট্রাম্প বলেন, মাস্ক বিলের খুঁটিনাটি ভালো করেই জানতেন, তবু হঠাৎ করে বিরোধিতা শুরু করেছেন। ট্রাম্পের এই মন্তব্যের জবাবে মাস্ক সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম এক্সে একাধিক পোস্টে সাবেক প্রেসিডেন্টকে ব্যক্তিগতভাবে আক্রমণ করেন এবং দাবি করেন, ট্রাম্প ‘এপস্টেইন ফাইল’-এ জড়িত—যদিও কোনো প্রমাণ তিনি দেননি।

এ প্রেক্ষাপটে ট্রাম্প প্রশাসনের সঙ্গে ঘনিষ্ঠভাবে চলা মাস্কের ব্যবসা—বিশেষ করে স্টারলিংককে কেন্দ্র করে—যুক্তরাষ্ট্রের নীতিনির্ধারকদের দৃষ্টি আকর্ষণ করছে। হোয়াইট হাউসে স্টারলিংকের হঠাৎ উপস্থিতি এবং এ নিয়ে কর্তৃপক্ষের অজ্ঞানতা নিরাপত্তা সংশ্লিষ্ট মহলে নতুন করে প্রশ্ন তুলেছে।

দ্য ওয়াশিংটন পোস্ট-এর প্রতিবেদনে বলা হয়, চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে ডিওজিই-এর প্রতিনিধিরা হোয়াইট হাউসের পাশের আইজেনহাওয়ার এক্সিকিউটিভ অফিস ভবনের ছাদে একটি স্টারলিংক টার্মিনাল বসান। তবে বিষয়টি হোয়াইট হাউসের যোগাযোগ নিরাপত্তা বিভাগের কেউ জানতেন না। এমনকি নিরাপত্তা যাচাই ছাড়াই সেখানে ‘স্টারলিং গেস্ট’ নামের একটি ওয়াইফাই নেটওয়ার্ক সক্রিয় ছিল, যার জন্য কেবল পাসওয়ার্ড দিলেই চলত—নেই ব্যবহারকারীর নাম, নেই টু-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন।

হোয়াইট হাউসের একজন প্রযুক্তি কর্মকর্তা জানান, সাধারণত সরকারি কম্পিউটারগুলোতে কঠোর নিরাপত্তাব্যবস্থা থাকে এবং বাইরে থেকে কোনো অননুমোদিত সংযোগের সুযোগ নেই। কিন্তু স্টারলিংকের মাধ্যমে কোনো রকম ট্র্যাকিং ছাড়াই তথ্য আদান-প্রদান করা সম্ভব, যা বড় ধরনের নিরাপত্তা হুমকি তৈরি করতে পারে।

আরেকজন কর্মকর্তা বলেন, হোয়াইট হাউসের সব ডিভাইস ভিপিএন-নির্ভর। কিন্তু স্টারলিংকের সংযোগে সেসব ডিভাইস বাইরের ইন্টারনেটেও প্রবেশ করতে পারে, যা বিদ্যমান সাইবার নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে বাইপাস করার শামিল।

এ বিষয়ে দ্য ওয়াশিংটন পোস্ট হোয়াইট হাউসের বক্তব্য জানতে চাইলে বিষয়টি যুক্তরাষ্ট্রের সিক্রেট সার্ভিসে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। সিক্রেট সার্ভিসের মুখপাত্র অ্যান্টনি গুগলিয়েলমি বলেন, ডিওজিই হোয়াইট হাউস এলাকায় ইন্টারনেট সুবিধা বাড়াতে চাচ্ছিল এবং বিষয়টি আমরা নিরাপত্তার জন্য হুমকি হিসেবে বিবেচনা করিনি।

স্টারলিংকের পক্ষ থেকে এ বিষয়ে কোনো মন্তব্য পাওয়া যায়নি। যদিও প্রতিষ্ঠানটি সব সময় দাবি করে আসছে, তাদের স্যাটেলাইট-ভিত্তিক নেটওয়ার্ক হ্যাক করা অত্যন্ত কঠিন। তবু হোয়াইট হাউসের মতো স্পর্শকাতর এলাকায় যাচাইবিহীন সংযোগ স্থাপন ও তা নিয়ে প্রশাসনের অজ্ঞতা প্রযুক্তিগত নিরাপত্তার নতুন প্রশ্ন তুলে দিল।





Source link

Keep Up to Date with the Most Important News

By pressing the Subscribe button, you confirm that you have read and are agreeing to our Privacy Policy and Terms of Use
Add a comment Add a comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Previous Post
যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডায় হতে যাচ্ছে ‘৭ম ওয়ার্ল্ড ফেয়ার অ্যান্ড ফেস্ট’

যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডায় হতে যাচ্ছে ‘৭ম ওয়ার্ল্ড ফেয়ার অ্যান্ড ফেস্ট’

Next Post
তিন সদস্যের নির্বাচন কমিশন গঠন করলো বিসিবি

তিন সদস্যের নির্বাচন কমিশন গঠন করলো বিসিবি

Advertisement