Dark Mode Light Mode

Keep Up to Date with the Most Important News

By pressing the Subscribe button, you confirm that you have read and are agreeing to our Privacy Policy and Terms of Use
Follow Us
Follow Us
English English

সরকারি ঋণ ব্যবস্থাপনায় স্বতন্ত্র একক কাঠামো প্রতিষ্ঠার সুপারিশ

সরকারি ঋণ ব্যবস্থাপনায় স্বতন্ত্র একক কাঠামো প্রতিষ্ঠার সুপারিশ সরকারি ঋণ ব্যবস্থাপনায় স্বতন্ত্র একক কাঠামো প্রতিষ্ঠার সুপারিশ
সরকারি ঋণ ব্যবস্থাপনায় স্বতন্ত্র একক কাঠামো প্রতিষ্ঠার সুপারিশ


দেশের সরকারি ঋণ ব্যবস্থাপনা কাঠামোকে শক্তিশালী করতে স্বতন্ত্র একক অফিস স্থাপনের সুপারিশ করেছে আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল (আইএমএফ) ও বিশ্বব্যাংক। আর্থিক ও প্রাতিষ্ঠানিক ঝুঁকি কমাতে ঋণ ব্যবস্থাপনায় সমন্বিতভাবে প্রতিষ্ঠানটি কাজ করবে। সোমবার সচিবালয়ে অর্থ মন্ত্রণালয় আয়োজিত ঋণ ব্যবস্থাপনা শীর্ষক এক কর্মশালায় এ প্রস্তাব দিয়েছে সংস্থাটির যৌথ কারিগরি সহায়তা মিশন। অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্রে এসব তথ্য জানা গেছে।

মিশনটির পর্যবেক্ষণ হচ্ছে, বাংলাদেশে বর্তমান ঋণ ব্যবস্থাপনা কার্যক্রম বিভিন্ন সরকারি সংস্থায় বিভক্ত থাকায় সমন্বয়ের ঘাটতি, তথ্যের অসংগতি এবং সামগ্রিক ঋণ কৌশল প্রণয়ন ও বাস্তবায়নে জটিলতা দেখা দিচ্ছে। তাছাড়া বর্তমানে কোনো কেন্দ্রীয় ও নিরীক্ষিত ঋণ তথ্যভান্ডার বা আনুষ্ঠানিক নগদ প্রবাহ পূর্বাভাস ব্যবস্থাও নেই, যা কার্যকর ও ব্যয় সাশ্রয়ী ঋণ গ্রহণের জন্য অপরিহার্য বলে উল্লেখ করেছে মিশন।

Advertisement

উপস্থাপনায় মিশনটি প্রস্তাব করে, সরকারি ও সরকারি গ্যারান্টিযুক্ত সব ধরনের ঋণ ব্যবস্থাপনা কার্যক্রম অর্থ বিভাগের আওতায় এনে একটি একক কাঠামো গড়ে তোলা উচিত। প্রাথমিক পর্যায়ে প্রস্তাবিত এ প্রতিষ্ঠান দেশীয় ঋণ ইস্যু পরিচালনা, বার্ষিক ঋণগ্রহণ পরিকল্পনা প্রণয়ন, নিলাম ক্যালেন্ডার সমন্বয়, ঝুঁকি মূল্যায়ন এবং কেন্দ্রীয় ঋণ তথ্যভান্ডার তৈরির দায়িত্ব পালন করবে। এ জন্য বিদ্যমান তথ্য ও সিস্টেমসমূহ একীভূত করার সুপারিশ করা হয়েছে।

প্রস্তাবে আরো বলা হয়েছে, ঋণ ব্যবস্থাপনার আইনগত কাঠামো স্পষ্টভাবে নির্ধারণ করতে হবে যাতে ঋণ গ্রহণের ক্ষমতা, দায়বদ্ধতা, প্রতিবেদন প্রদান ও স্বচ্ছতার মানদণ্ড সুসংহত হয়। পাশাপাশি পেশাদার জনবল নিয়োগের প্রয়োজনীয়তার ওপরও গুরুত্ব দেওয়া হয়, বিশেষ করে পুঁজিবাজার, মূল্য নির্ধারণ, নিষ্পত্তি কার্যক্রম ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় অভিজ্ঞ কর্মকর্তাদের অন্তর্ভুক্তির পরামর্শ দেওয়া হয়। মিশনটি মনে করে, মধ্যমেয়াদে প্রস্তাবিত প্রতিষ্ঠান ধীরে ধীরে একটি স্বায়ত্তশাসিত সংস্থায় রূপ নিতে পারে, যার দায়িত্বের মধ্যে থাকবে প্রচ্ছন্ন দায় তদারকি এবং বিনিয়োগকারী সম্পর্ক ব্যবস্থাপনা। আন্তর্জাতিক অভিজ্ঞতা তুলে ধরে জানানো হয়, ১৯৮০-এর দশক থেকে বহু দেশ কেন্দ্রীভূত প্রতিষ্ঠানের মডেল গ্রহণ করেছে, যা ঋণ ব্যয় হ্রাস, আর্থিক স্বচ্ছতা বৃদ্ধি এবং ঋণ ব্যবস্থাপনা ও মুদ্রানীতি পরিচালনার মধ্যে যথাযথ বিভাজন নিশ্চিত করেছে।





Source link

Keep Up to Date with the Most Important News

By pressing the Subscribe button, you confirm that you have read and are agreeing to our Privacy Policy and Terms of Use
Add a comment Add a comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Previous Post
জোটের প্রার্থী হলেও নিজস্ব প্রতীকে ভোট বাধ্যতামূলক

জোটের প্রার্থী হলেও নিজস্ব প্রতীকে ভোট বাধ্যতামূলক

Next Post
যুদ্ধবিরতি চললেও ত্রাণ প্রবেশে ইসরায়েলি বাধা, ক্ষুধায় কাতর ফিলিস্তিনিরা

যুদ্ধবিরতি চললেও ত্রাণ প্রবেশে ইসরায়েলি বাধা, ক্ষুধায় কাতর ফিলিস্তিনিরা

Advertisement