Dark Mode Light Mode

Keep Up to Date with the Most Important News

By pressing the Subscribe button, you confirm that you have read and are agreeing to our Privacy Policy and Terms of Use
Follow Us
Follow Us
English English

শিগগিরই বৃষ্টি না হলে তেহরানের ‘বাসিন্দাদের সরিয়ে দেওয়া হতে পারে’

শিগগিরই বৃষ্টি না হলে তেহরানের ‘বাসিন্দাদের সরিয়ে দেওয়া হতে পারে’ শিগগিরই বৃষ্টি না হলে তেহরানের ‘বাসিন্দাদের সরিয়ে দেওয়া হতে পারে’
শিগগিরই বৃষ্টি না হলে তেহরানের ‘বাসিন্দাদের সরিয়ে দেওয়া হতে পারে’


গুরুতর প্রাকৃতিক চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হচ্ছে ইরান। বিশেষ করে, বৃষ্টিপাত কমে যাওয়া এবং পানিসম্পদ হ্রাস পাওয়া। এর প্রভাবে রাজধানী তেহরানে তীব্র পানির সংকট দেখা দিতে পারে। যদি শিগগিরই বৃষ্টিপাত না হয়, তবে বাসিন্দাদের সরিয়ে নিতে হতে পারে।

বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) পশ্চিম ইরানের সানন্দজ শহর পরিদর্শনকালে এক বক্তব্যে ইরানের প্রেসিডেন্ট মাসুদ পেজেশকিয়ান এমন সতর্কবার্তা দেন।

Advertisement

তিনি বলেন, সরকার অর্থনৈতিক ও পরিবেশগত সংকটের সংমিশ্রণের মুখোমুখি হচ্ছে। ‘উচ্চ মূল্যস্ফীতি এবং মুদ্রাস্ফীতি সংসদ ও সরকার উভয়েরই দোষ। প্রচেষ্টা চলছে, কিন্তু সীমিত আর্থিক সম্পদের কারণে প্রকল্পগুলো অসম্পূর্ণ রয়ে গেছে।’

খরাজনিত পানি সংকটের দিকে ফিরে পেজেশকিয়ান বলেন, ‘যদি বৃষ্টি না হয়, তাহলে আগামী মাস থেকে আমাদের তেহরানে পানি সরবরাহ সীমিত করতে হবে। যদি খরা অব্যাহত থাকে, তাহলে আমাদের পানি ফুরিয়ে যাবে এবং শহর ছেড়ে যেতে বাধ্য হব।’

তিনি তেহরানের পরিস্থিতিকে ‘উদ্বেগজনক’ বলে বর্ণনা করে পানি ও জ্বালানি সম্পদের উন্নত ব্যবস্থাপনা এবং সংরক্ষণের জরুরি প্রয়োজনীয়তার ওপর জোর দেন।

তেহরানে পানি সংকট

তেহরানের পানি সরবরাহ পাঁচটি প্রধান বাঁধের ওপর নির্ভর করে: লার, মামলু, আমির কবির, তালেকান এবং লাতিয়ান। এগুলোর মধ্যে আমির কবির বৃহত্তম।

তবে গত পাঁচ বছরে ইরানে বৃষ্টিপাত তীব্রভাবে কমে এসেছে। আবহাওয়া সংক্রান্ত তথ্য থেকে জানা যায়, এই বছর তেহরানে মৌসুমী গড়ের প্রায় ৪০ শতাংশ কম বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়েছে।

বৃষ্টিপাতের অভাব, বিশেষ করে বসন্ত ও গ্রীষ্মে জলাধারের স্তর মারাত্মকভাবে হ্রাস পায়। এটি ভূপৃষ্ঠ এবং ভূগর্ভস্থ পানির মজুদ- উভয়কেই প্রভাবিত করেছে।

তেহরানের পানি কর্তৃপক্ষ সম্প্রতি সতর্ক করে বলেছে, দীর্ঘ খরার কারণে রাজধানীর জলাধারগুলো এক শতাব্দীর মধ্যে সর্বনিম্ন স্তরে পৌঁছেছে।

গত ৩ নভেম্বর তেহরানের পানি কর্তৃপক্ষের প্রধান বেহজাদ পারসা বলেছিলেন, শুষ্ক পরিস্থিতি অব্যাহত থাকলে বাঁধের মজুদ থেকে শহরে মাত্র দুই সপ্তাহ পানি সরবরাহ করা যাবে।

প্রেসিডেন্ট পেজেশকিয়ান এর আগেও সতর্ক করে দিয়েছিলেন, কার্যকর ব্যবস্থা না নিলে, যদি সংকট বর্তমান গতিতে চলতে থাকে – তাহলে জনসাধারণকে পানি সরবরাহ করা শিগগিরই অসম্ভব হয়ে পড়বে।





Source link

Keep Up to Date with the Most Important News

By pressing the Subscribe button, you confirm that you have read and are agreeing to our Privacy Policy and Terms of Use
Add a comment Add a comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Previous Post
৭৫-এর পরেই রাষ্ট্র হিসেবে নিজেদের আত্মপরিচয়ের সূচনা হয়: আসিফ মাহমুদ

৭৫-এর পরেই রাষ্ট্র হিসেবে নিজেদের আত্মপরিচয়ের সূচনা হয়: আসিফ মাহমুদ

Next Post
ইসি শতভাগ প্রস্তুত, ফেব্রুয়ারির প্রথমভাগেই নির্বাচন সম্ভব: ইসি মাছউদ

ইসি শতভাগ প্রস্তুত, ফেব্রুয়ারির প্রথমভাগেই নির্বাচন সম্ভব: ইসি মাছউদ

Advertisement