Dark Mode Light Mode

Keep Up to Date with the Most Important News

By pressing the Subscribe button, you confirm that you have read and are agreeing to our Privacy Policy and Terms of Use
Follow Us
Follow Us
English English
ই-জিপি টেন্ডার ১০ লাখ ছাড়ালো
রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানিতে ব্যয় নিরীক্ষা বাধ্যতামূলক হচ্ছে
ইউরোপ ও উদীয়মান বাজারে পোশাক রপ্তানির ধীরগতি

রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানিতে ব্যয় নিরীক্ষা বাধ্যতামূলক হচ্ছে

রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানিতে ব্যয় নিরীক্ষা বাধ্যতামূলক হচ্ছে রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানিতে ব্যয় নিরীক্ষা বাধ্যতামূলক হচ্ছে
রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানিতে ব্যয় নিরীক্ষা বাধ্যতামূলক হচ্ছে


রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানিগুলোর আর্থিক ব্যবস্থাপনায় স্বচ্ছতা ও দক্ষতা বাড়াতে আর্থিক বা ফাইন্যান্সিয়াল অডিটের পাশাপাশি কস্ট অডিট বা ব্যয় নিরীক্ষা বাধ্যতামূলক করার উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। গেজেট থাকা সত্ত্বেও দীর্ঘদিন ধরে কস্ট অডিট কার্যকর হয়নি। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের সূত্রে জানা গেছে, হিসাব ঠিক আছে কি না এর ওপর প্রাধান্য দিয়ে কোম্পানির আর্থিক নিরীক্ষা (ফিন্যান্সিয়াল অডিট) করা হয়। এক্ষেত্রে খরচ যুক্তিসংগত কি না তা খুব বেশি বিবেচনায় আসে না। অথচ সরকারি কোম্পানিগুলোর উৎপাদন ও পরিচালন ব্যয় কতটা যৌক্তিক, কোথায় অপচয় হচ্ছে কিংবা কোন খাতে ব্যয় অস্বাভাবিকভাবে বেশি, এসব বিষয় গভীরভাবে পর্যালোচনা করা দরকার। ‘কস্ট অডিট’ চালু হলে এসব দুর্বলতা চিহ্নিত করা সম্ভব হবে।

সম্প্রতি বাণিজ্য সচিব মাহবুবুর রহমানের সভাপতিত্বে পুঁজিবাজারের তালিকাভুক্ত রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানিতে ‘কষ্ট অডিট’ বাস্তবায়ন-সংক্রান্ত গেজেট হালনাগাদ করে সংশোধন বিষয়ে আন্তঃমন্ত্রণালয় বৈঠক হয়। কোম্পানি আইন অনুযায়ী বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ২০০১ সালের ডিসেম্বরে তালিকাভুক্ত রাষ্ট্রায়ত্ত সব চিনিকলকে কস্ট অ্যান্ড ম্যানেজমেন্ট অ্যাকাউন্ট্যান্ট দিয়ে ব্যয় নিরীক্ষা করানোর আদেশ গেজেট আকারে প্রকাশ করা হয়। এছাড়া ২০০৩ সালের জানুয়ারিতে জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতের পাঁচটি এবং পাট খাতের ছয়টি কোম্পানির জন্য একই ধরনের গেজেট জারি করা হয়। এরপর ২০০৯ সালের ডিসেম্বরে রাষ্ট্রায়ত্ত সব রাসায়নিক সার কারখানা, ওষুধ শিল্পের ১২টি কোম্পানি এবং বস্ত্র খাতের ৪২ কোম্পানির ‘কস্ট অডিট’ করানোর জন্য গেজেট জারি করা হয়।

Advertisement

প্রায় ১৬ থেকে ২৪ বছর আগে এসব গেজেট জারি করা হলেও এখন পর্যন্ত তা বাস্তবায়ন হয়নি। তবে এবার উৎপাদন খরচ ও পরিচালন ব্যয়ের দক্ষতা যাচাই না করলে রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানের কাঠামোগত দুর্বলতা কাটিয়ে উঠতে ‘কস্ট অডিট’ কার্যকরের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা জানান, অর্থ বিভাগ, আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ, শিল্প মন্ত্রণালয়, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ এবং বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনের মতামত নেওয়া হবে। এসব মতামতের ভিত্তিতে কোম্পানির নাম নির্দিষ্ট না করে সব পাবলিক লিমিটেড কোম্পানির জন্য একই ধরনের কস্ট অডিট করার নির্দেশনা দিয়ে গেজেট সংশোধনের উদ্যোগ নেওয়া হবে।

জানা যায়, আগের গেজেটে প্রকাশিত খাতগুলোতে বর্তমানে তালিকাভুক্ত কোম্পানির সংখ্যা বেড়েছে। আবার অনেক ক্ষেত্রে কিছু কোম্পানি এখন আর তালিকাভুক্ত নেই। তাই সার্বিকভাবে গেজেট সংশোধনের বিষয়টিতে গুরুত্ব দেওয়া হয়। আগের গেজেট অনুযায়ী কস্ট অডিট করার ক্ষেত্রে জ্বালানি ও বিদ্যুৎ খাতের কোম্পানি বেড়ে ৫২টিতে দাঁড়িয়েছে। এছাড়া ওষুধ খাতের কোম্পানি বেড়ে হয়েছে ৩৪টি। চিনিকল বেড়ে ১৬টি এবং বস্ত্র খাতের কোম্পানি বেড়ে ৫৮টিতে দাঁড়িয়েছে।





Source link

Keep Up to Date with the Most Important News

By pressing the Subscribe button, you confirm that you have read and are agreeing to our Privacy Policy and Terms of Use
Add a comment Add a comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Previous Post
ই-জিপি টেন্ডার ১০ লাখ ছাড়ালো

ই-জিপি টেন্ডার ১০ লাখ ছাড়ালো

Next Post
ইউরোপ ও উদীয়মান বাজারে পোশাক রপ্তানির ধীরগতি

ইউরোপ ও উদীয়মান বাজারে পোশাক রপ্তানির ধীরগতি

Advertisement