Dark Mode Light Mode

Keep Up to Date with the Most Important News

By pressing the Subscribe button, you confirm that you have read and are agreeing to our Privacy Policy and Terms of Use
Follow Us
Follow Us
English English

যুদ্ধবিরতির পর প্রতিদিন ৫৬০ টন খাদ্য ঢুকছে গাজায়, তবে আরও প্রয়োজন

যুদ্ধবিরতির পর প্রতিদিন ৫৬০ টন খাদ্য ঢুকছে গাজায়, তবে আরও প্রয়োজন যুদ্ধবিরতির পর প্রতিদিন ৫৬০ টন খাদ্য ঢুকছে গাজায়, তবে আরও প্রয়োজন
যুদ্ধবিরতির পর প্রতিদিন ৫৬০ টন খাদ্য ঢুকছে গাজায়, তবে আরও প্রয়োজন


হামাস-ইসরায়েল যুদ্ধবিরতি কার্যকর হওয়ার পর থেকে গাজায় প্রতিদিন গড়ে প্রায় ৫৬০ টন খাদ্য সরবরাহ করা হচ্ছে। তবে দুর্ভিক্ষ কবলিত অঞ্চলটির চাহিদার তুলনায় এটি অপ্রতুল। শুক্রবার (১৭ অক্টোবর) জাতিসংঘের বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি এ তথ্য জানিয়েছে।

জাতিসংঘের মানবিক বিষয়ক আন্ডার-সেক্রেটারি-জেনারেল টম ফ্লেচার বলেছেন, গাজার কিছু অংশে দুর্ভিক্ষ পরিস্থিতি বিরাজমান থাকায় সংকট কমাতে এখন থেকে প্রতি সপ্তাহে হাজার হাজার ত্রাণবহর প্রবেশ করতে হবে।

Advertisement

জেনেভায় বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির মুখপাত্র আবির এতেফা বলেন, আমাদের যা প্রয়োজন, তা এখনো কম। কিন্তু আমরা সেখানে পৌঁছাচ্ছি… যুদ্ধবিরতি সুযোগের একটি সংকীর্ণ জানালা খুলে দিয়েছে। খাদ্য সহায়তা বৃদ্ধির জন্য আমরা খুব দ্রুত এবং তাৎক্ষণিক পদক্ষেপ নিচ্ছি।

এতেফা বলেন, ‘গাজা শহর এবং উত্তর গাজায় প্রবেশাধিকার অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং।’

তিনি আরও বলেন, গাজায় বর্তমানে নয়টি বেকারি চালু রয়েছে। এখানে প্রতিদিন ১ লাখেরও বেশি রুটি বানানো হয়। প্রতিটির ওজন দুই কেজি। বেকারিগুলো গাজার মোট ২০ লাখেরও বেশি লোকের মধ্যে পাঁচ জনের একটি পরিবারের প্রতিদিনের খাবার সরবরাহ করে।





Source link

Keep Up to Date with the Most Important News

By pressing the Subscribe button, you confirm that you have read and are agreeing to our Privacy Policy and Terms of Use
Add a comment Add a comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Previous Post
রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রকে সংযুক্ত করতে ‘পুতিন-ট্রাম্প টানেল’ নির্মাণের প্রস্তাব

রাশিয়া-যুক্তরাষ্ট্রকে সংযুক্ত করতে ‘পুতিন-ট্রাম্প টানেল’ নির্মাণের প্রস্তাব

Next Post
গণতন্ত্রে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান অধ্যাপক আলী রীয়াজের

গণতন্ত্রে ঐক্যবদ্ধ থাকার আহ্বান অধ্যাপক আলী রীয়াজের

Advertisement