
প্রথম দুই ম্যাচ জিতে আগেই সিরিজ জিতে নিয়েছিল বাংলাদেশ। তাইতো সিরিজের শেষ ম্যাচ ছিল সাইড বেঞ্চ পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার। এই ম্যাচে পাঁচ পরিবর্তন নিয়ে নেমেছিল বাংলাদেশের। পরিবর্তন এসেছিল ওপেনিংয়েও।
টস হেরে ব্যাটিংয়ে নামা বাংলাদেশের অপেন করেন অধিনায়ক লিটন। তার সঙ্গী ছিল সাইফ। সাইফ তেমন সুবিধা করতে না পারলেও লিটন ছড়ি ঘুড়ান নেদারল্যন্ডসের বোলারদের ওপর। ৬ চার আর ৪ ছক্কায় ৪৬ বলে ৭২ রান করেন তিনি।
২ দফা খেলা বন্ধ হলেও শেষ পর্যন্ত ১৮.২ ওভার তৃতীয় দফায় খেলা বন্ধ হয়। শেষের দিকে ২ বছর ১০ মাস পর বাংলাদেশের হয়ে টি–টোয়েন্টি খেলা নুরুল হাসান ২ ছক্কায় ১১ বলে ২২ রান করে মাঠে ছিলেন। তার সঙ্গী জাকের আলী ১ ছক্কা আর ১ চারে করেন ১৩ বলে ২০ রান। আর তাতেই বৃষ্টিতে খেলা বন্ধ হওয়ার আগে বাংলাদেশের সংগ্রহ দাঁড়ায় ৪ উইকেটে ১৬৪।
এছাড়া আরেক ওপেনার সাইফ ৮ বলে ১২ রান করে ক্লাইনের বলে বোল্ড হয়ে প্যাভিলিয়নে ফিরে গেছেন। তাওহিদ হৃদয়, করেন ১৪ বলে ৯ রান। শামীম করেন ১৯ বলে ২১ রান। নেদারল্যানন্ডসের পক্ষে ক্লাইন নেন ৩ উইকেট। আরেক উইকেট পান স্পিনার টিম প্রিঙ্গল।
সিরিজের শেষ টি-টোয়েন্টিতে ৫ পরিবর্তন নিয়ে মাঠে নেমেছিল বাংলাদেশ। শামীম হোসেন, নুরুল হাসান, রিশাদ হোসেন, মোহাম্মদ সাইফউদ্দিন ও শরীফুল ইসলামকে জায়গা করে দিতে সরে গেছেন দুই ওপেনার তানজিদ হাসান ও পারভেজ হোসেন, অলরাউন্ডার মেহেদী হাসান ও দুই পেসার তাসকিন আহমেদ ও মোস্তাফিজুর রহমান।
টস জিতে বাংলাদেশকে ব্যাটিংয়ে পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন নেদারল্যান্ডসের অধিনায়ক স্কট এডওয়ার্ডস। আগের দুই ম্যাচে টস জিতে আগে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন লিটন দাস।