Dark Mode Light Mode

Keep Up to Date with the Most Important News

By pressing the Subscribe button, you confirm that you have read and are agreeing to our Privacy Policy and Terms of Use
Follow Us
Follow Us
English English

ভোটের প্রচারে শব্দের মাত্রা হবে ৬০ ডেসিবেলে, দিতে হবে অঙ্গীকারনামা

ভোটের প্রচারে শব্দের মাত্রা হবে ৬০ ডেসিবেলে, দিতে হবে অঙ্গীকারনামা ভোটের প্রচারে শব্দের মাত্রা হবে ৬০ ডেসিবেলে, দিতে হবে অঙ্গীকারনামা
ভোটের প্রচারে শব্দের মাত্রা হবে ৬০ ডেসিবেলে, দিতে হবে অঙ্গীকারনামা


ভোটের প্রচারে শব্দের মাত্রা রাখতে হবে ৬০ ডেসিবেলে- রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীর আচরণ বিধিমালায় এমন শর্ত দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সুপারিশ ও ২০০৮ সালের আচরণবিধির সঙ্গে সমন্বয় রেখে বেশ কিছু নতুন বিষয় যুক্ত করে এবার নতুন আচরণবিধি প্রণয়ন করা হয়। গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) সংশোধন অধ্যাদেশ জারির পর সোমবার আচরণবিধি গেজেট আকারে জারি করে ইসি।

এতে বলা হয়েছে,নির্বাচনী প্রচারের সময় প্রার্থীকে শব্দের মাত্রা ৬০ ডেসিবেলে রাখতে হবে। আচরণবিধি মেনে চলার ব্যাপারে প্রার্থী ও দলের কাছ থেকে অঙ্গীকারনামাও দিতে হবে। 

Advertisement

আচরণবিধির ‘গুরুতর’ অপরাধের ক্ষেত্রে আরপিওতে প্রার্থিতা বাতিলের বিধান রয়েছে। আগে আচরণবিধিতে আরপিও অনুচ্ছেদটি ছিল না, এবার যুক্ত করা হয়েছে। নির্বাচনী অপরাধে আরপিও ৯১ ধারা অনুযায়ী প্রার্থিতা বাতিল করে থাকে ইসি। এ বিষয়টি আচরণ বিধিমালায় স্পষ্ট করা হয়েছে। গণমাধ্যমের সংলাপ ও সব প্রার্থীকে একমঞ্চে ইশতেহার ঘোষণার সুযোগ রাখা হয়েছে। রিটার্নিং অফিসার সংশ্লিষ্ট আসনে সব প্রার্থীকে নিয়ে এক দিনে তাদের ইশতেহার বা ঘোষণাপত্রগুলো পাঠ করার ব্যবস্থা করবেন। প্রথমবারের মতো আইটি সাপোর্টেড পোস্টাল ভোটিং পদ্ধতি চালু করা হয়েছে এবার। দেশের ভেতরে তিন ধরনের ব্যক্তি ও প্রবাসী বাংলাদেশি ভোটাররা পোস্টাল ব্যালটে ভোট দিতে পারবেন।

ভোটের প্রচারে ড্রোন, পোস্টার ব্যবহার এবং বিদেশে প্রচারে নিষেধাজ্ঞা দিয়ে রাজনৈতিক দল ও প্রার্থীর আচরণ বিধিমালা জারি করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এতে আরও বলা হয়েছে, ২০টির বেশি বিলবোর্ড ব্যবহার করা যাবে না। একমঞ্চে ইশতেহার ঘোষণা ও আচরণবিধি মানতে প্রার্থী ও দলের অঙ্গীকারনামা দিতে হবে।

প্রচারে পরিবেশবান্ধব সামগ্রী ব্যবহারে জোর দেওয়া হয়েছে; প্রচারসামগ্রীতে পলিথিন, রেকসিনের ব্যবহারের ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপ করা হয়েছে। সোমবার ত্রয়োদশ নির্বাচন রেখে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভোটের প্রচারে কড়াকড়ি আরোপ, অসৎ উদ্দেশ্যে এআই ব্যবহারে মানা, পোস্টার ও ড্রোন ব্যবহারে নিষেধাজ্ঞাসহ কী করা যাবে, কী করা যাবে না– তা তুলে ধরা হয়েছে এ বিধিমালায়।

আচরণবিধি লঙ্ঘনে সর্বোচ্চ ছয় মাসের কারাদণ্ড ও দেড় লাখ টাকা জরিমানা এবং দলের জন্য দেড় লাখ টাকা অর্থদণ্ডের বিধান রাখা হয়েছে। প্রয়োজনে তদন্তসাপেক্ষে প্রার্থিতা বাতিলের ক্ষমতাও রয়েছে ইসির। প্রথমবারের মতো পোস্টার ব্যবহার বন্ধ করে দেওয়া হলো ভোটের প্রচারে। এ ছাড়া একমঞ্চে প্রার্থীদের ইশতেহার ঘোষণা, আচরণবিধি মানায় দল ও প্রার্থীকে অঙ্গীকারনামা দেওয়ার বাধ্যবাধকতা রাখা হয়েছে।

নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশনের সুপারিশ ও ২০০৮ সালের আচরণবিধির সঙ্গে সমন্বয় রেখে বেশ কিছু নতুন বিষয় যুক্ত করে এবার নতুন আচরণবিধি প্রণয়ন করা হলো। গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও) সংশোধন অধ্যাদেশ জারির পর সোমবার আচরণবিধি গেজেট আকারে জারি করে ইসি।

আচরণবিধিতে আরও যা রয়েছে– কোনো দল বা প্রার্থী নির্বাচনকে কেন্দ্র করে বিদেশে জনসভা, পথসভা, সভা-সমাবেশ বা কোনো প্রচারণা করতে পারবে না। ভোটের প্রচারে থাকছে না পোস্টারের ব্যবহার। একজন প্রার্থী তার সংসদীয় আসনে ২০টির বেশি বিলবোর্ড ব্যবহার করতে পারবেন না; যার দৈর্ঘ্য হবে সর্বোচ্চ ১৬ ফুট আর প্রস্থ ৯ ফুট। নির্বাচনের দিন ও প্রচারের সময় কোনো ধরনের ড্রোন, কোয়াডকপ্টার বা এ জাতীয় যন্ত্র ব্যবহার করা যাবে না। প্রতিদ্বন্দ্বী প্রার্থী বা তার পক্ষে অন্য কোনো প্রার্থী ও প্রতিষ্ঠান ভোটার স্লিপ বিতরণ করতে পারবেন। তবে ভোটার স্লিপে প্রার্থীর নাম, ছবি, পদের নাম ও প্রতীক উল্লেখ করতে পারবেন না। বিলবোর্ডে শুধু যেগুলো ডিজিটাল বিলবোর্ড, সেগুলোতে আলোর ব্যবহার করা যাবে। বিদ্যুতের ব্যবহার করা যাবে। তা ছাড়া আলোকসজ্জার ওপর নিষেধাজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। ব্যানার, ফেস্টুন, লিফলেটে পলিথিনের আবরণ নয়, প্লাস্টিক (পিভিসি) ব্যানার ব্যবহার করা যাবে না। সরকারি সুবিধাভোগী অতি গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তির তালিকায় অন্তর্বর্তী/তত্ত্বাবধায়ক সরকারের প্রধান উপদেষ্টা, উপদেষ্টা পরিষদের সদস্যদেরও যোগ করা হয়েছে। ফলে তারা প্রার্থীর হয়ে প্রচারে নামতে পারবেন না।

আরপিও সংশোধন অধ্যাদেশ ও আচরণবিধি জারির মধ্যে দিয়ে নির্বাচনী আইনের সব ধরনের সংস্কার কাজ শেষ হলো। ইতোমধ্যে ভোটার তালিকা আইন সংশোধন, নির্বাচন কর্মকর্তা বিশেষ বিধান আইন সংশোধন, নির্বাচন কমিশন সচিবালয় আইন সংশোধন, ভোটকেন্দ্র নীতিমালা, দেশি-বিদেশি পর্যবেক্ষণ নীতিমালা, সাংবাদিক নীতিমালাসহ সব ধরনের আইনবিধি সংস্কার করেছে ইসি।





Source link

Keep Up to Date with the Most Important News

By pressing the Subscribe button, you confirm that you have read and are agreeing to our Privacy Policy and Terms of Use
Add a comment Add a comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Previous Post
পাকিস্তানে আদালতের বাইরে বিস্ফোরণ, নিহত ১২

পাকিস্তানে আদালতের বাইরে বিস্ফোরণ, নিহত ১২

Next Post
নিজের বিশ্বকাপ টিকিট সামর্থহীন কোনো মেয়েকে দেবেন মেক্সিকো প্রেসিডেন্ট

নিজের বিশ্বকাপ টিকিট সামর্থহীন কোনো মেয়েকে দেবেন মেক্সিকো প্রেসিডেন্ট

Advertisement