Dark Mode Light Mode

Keep Up to Date with the Most Important News

By pressing the Subscribe button, you confirm that you have read and are agreeing to our Privacy Policy and Terms of Use
Follow Us
Follow Us
English English
বিবাহিত জীবনে স্বাগতম, ফারিয়া: পিয়া জান্নাতুল
বাংলাদেশে প্রাকৃতিক সম্পদ উত্তোলনে স্বচ্ছতা নিশ্চিতে উদ্যোগ নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার: যুক্তরাষ্ট্র
ফ্রান্স নয়, আলজেরিয়ার হয়ে খেলবেন জিদানের ছেলে

বাংলাদেশে প্রাকৃতিক সম্পদ উত্তোলনে স্বচ্ছতা নিশ্চিতে উদ্যোগ নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার: যুক্তরাষ্ট্র

বাংলাদেশে প্রাকৃতিক সম্পদ উত্তোলনে স্বচ্ছতা নিশ্চিতে উদ্যোগ নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার: যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশে প্রাকৃতিক সম্পদ উত্তোলনে স্বচ্ছতা নিশ্চিতে উদ্যোগ নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার: যুক্তরাষ্ট্র
বাংলাদেশে প্রাকৃতিক সম্পদ উত্তোলনে স্বচ্ছতা নিশ্চিতে উদ্যোগ নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার: যুক্তরাষ্ট্র


বাংলাদেশে প্রাকৃতিক সম্পদ উত্তোলনের ক্ষেত্রে সকল ধরনের ক্রয়প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ উন্মুক্ত ও স্বচ্ছ করার উদ্যোগ নিয়েছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার—এমনটাই জানিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। এর ফলে পূর্ববর্তী সরকারের আমলে চলমান সব ধরনের সরাসরি দরকষাকষি ও আলোচনাভিত্তিক চুক্তি আপাতত স্থগিত করা হয়েছে।

শুক্রবার (১৯ সেপ্টেম্বর) প্রকাশিত যুক্তরাষ্ট্রের অর্থনৈতিক স্বচ্ছতা প্রতিবেদন ২০২৫-এ এ তথ্য তুলে ধরা হয়েছে। এতে বাংলাদেশের আর্থিক স্বচ্ছতা বাড়াতে বিভিন্ন কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের পরামর্শ দেওয়া হয়েছে।

Advertisement

প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বাংলাদেশ সরকার আইনি ও বিধিবদ্ধ কাঠামোর মাধ্যমে প্রাকৃতিক সম্পদ উত্তোলনে চুক্তি ও লাইসেন্স প্রদানের জন্য প্রক্রিয়া নির্ধারণ করেছে, এবং বাস্তবে সেই বিধিমালা অনুসরণ করা হচ্ছে বলেই মনে করে যুক্তরাষ্ট্র। তবে সরকারি ক্রয়চুক্তি সংক্রান্ত তথ্য সীমিত পরিসরে প্রকাশ করা হয়েছে বলে প্রতিবেদনটিতে উল্লেখ করা হয়েছে।

সরকার পরিবর্তনের পর দেশের সর্বোচ্চ নিরীক্ষা প্রতিষ্ঠান পূর্ণাঙ্গভাবে হিসাব নিরীক্ষা করেনি, তবে সংক্ষিপ্ত কিছু ফলাফল সময়মতো প্রকাশ করেছে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, এই প্রতিষ্ঠানটি আন্তর্জাতিক মান অনুযায়ী পূর্ণ স্বাধীনতা ভোগ করে না।

বাংলাদেশের আর্থিক স্বচ্ছতা আরও বাড়াতে যেসব নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে, সেগুলো হলো— অর্থবছর শেষে যুক্তিসঙ্গত সময়ের মধ্যে প্রতিবেদন প্রকাশ করা; বাজেট নথি আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত নীতিমালা অনুযায়ী প্রস্তুত করা; বাজেটে নির্বাহী দপ্তরগুলোর ব্যয় খাত আলাদাভাবে উপস্থাপন করা; সরকারের আয়-ব্যয়ের পূর্ণাঙ্গ চিত্র বাজেটে অন্তর্ভুক্ত করা; সর্বোচ্চ নিরীক্ষা প্রতিষ্ঠানকে আন্তর্জাতিক মান অনুযায়ী স্বাধীনতা প্রদান এবং যথেষ্ট সম্পদ ও সময়োপযোগী পূর্ণাঙ্গ বাজেট নথিতে প্রবেশাধিকারের নিশ্চয়তা দেওয়া; নিরীক্ষা প্রতিবেদনে সুপারিশ, বিশ্লেষণ ও পূর্ণাঙ্গ বর্ণনা প্রকাশ করা; প্রাকৃতিক সম্পদ উত্তোলনের জন্য চুক্তি ও লাইসেন্স প্রদানের তথ্য প্রকাশ করা এবং সরকারি ক্রয়চুক্তির তথ্য জনসমক্ষে আনা।

প্রতিবেদনে বলা হয়, পর্যালোচনাকালীন সময়ে একটি অরাজনৈতিক অন্তর্বর্তী সরকার পূর্ববর্তী সরকারকে প্রতিস্থাপন করে। তারা আগের সরকারের বাজেট সুপারিশ ও বাস্তবায়ন প্রক্রিয়া অনুসরণ করলেও আর্থিক স্বচ্ছতা উন্নয়নে কিছু গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার শুরু করেছে।

পূর্ববর্তী সরকার নির্বাহী বাজেট প্রস্তাব ও অনুমোদিত বাজেট প্রকাশ করেছিল এবং তা অনলাইনেও পাওয়া যেত। তবে অর্থবছর শেষে নির্ধারিত সময়ে চূড়ান্ত প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়নি। বাজেটের তথ্য সাধারণভাবে নির্ভরযোগ্য হলেও, তা আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত নীতিমালার ভিত্তিতে তৈরি হয়নি বলেও প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়।

প্রতিবেদন অনুযায়ী, বাজেট নথিতে প্রাকৃতিক সম্পদ থেকে প্রাপ্ত আয়সহ পরিকল্পিত আয়-ব্যয়ের চিত্র উপস্থাপন করা হলেও, নির্বাহী সংস্থাগুলোর ব্যয় খাত আলাদাভাবে দেখানো হয়নি। ফলে বাজেটে সরকারের পূর্ণাঙ্গ অর্থনৈতিক চিত্র প্রতিফলিত হয়নি। যদিও রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানগুলোর বরাদ্দ ও আয়-সংক্রান্ত তথ্য অন্তর্ভুক্ত ছিল।

মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের এক মুখপাত্র বলেন, ‘আর্থিক স্বচ্ছতা কার্যকর সরকারি ব্যবস্থাপনার একটি অপরিহার্য উপাদান। এটি শুধু বাজারে আস্থা তৈরি করে না, বরং বৈশ্বিক অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতাকেও শক্তিশালী করে এবং মার্কিন কোম্পানিগুলোর জন্য সমান প্রতিযোগিতার পরিবেশ নিশ্চিত করে।’

তিনি আরও বলেন, আর্থিক স্বচ্ছতার মাধ্যমে সরকার আরও জবাবদিহিমূলক হয় এবং এতে করদাতাদের অর্থের যথাযথ ব্যবহার নিশ্চিত হয়। প্রতিবছর এ ধরনের মূল্যায়ন মার্কিন জনগণের অর্থ ব্যয়ের স্বচ্ছতা নিশ্চিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

২০২৫ সালের প্রতিবেদনে দেখা গেছে, ১৪০টি দেশ ও সংস্থার মধ্যে ৭১টি ন্যূনতম আর্থিক স্বচ্ছতার মানদণ্ড পূরণ করেছে। বাকি ৬৯টি ব্যর্থ হলেও, এর মধ্যে ২৬টি উল্লেখযোগ্য অগ্রগতি দেখাতে সক্ষম হয়েছে।

এই প্রতিবেদন ২০২৪ অর্থবছরের ‘পররাষ্ট্র কার্যক্রম ও সংশ্লিষ্ট কর্মসূচির বরাদ্দ আইন’-এর আওতায় তৈরি করা হয়েছে। এতে ২০১৪ সালে চিহ্নিত দেশগুলোর পাশাপাশি সম্প্রতি স্বচ্ছতা মানদণ্ড পূরণে ব্যর্থ দেশগুলোকেও মূল্যায়ন করা হয়েছে।

প্রতিবেদন শেষে বলা হয়, বাজেট নথি, সরকারি চুক্তি এবং প্রাকৃতিক সম্পদ উত্তোলনের লাইসেন্স প্রকাশে স্বচ্ছতা কতটা অর্জিত হয়েছে, তা বিশ্লেষণ করা হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্র বাজেট নথির প্রাপ্যতা, নির্ভরযোগ্যতা এবং সরকারি চুক্তি প্রদানের প্রক্রিয়ার স্বচ্ছতা মূল্যায়ন করেছে বলেও উল্লেখ করা হয়।





Source link

Keep Up to Date with the Most Important News

By pressing the Subscribe button, you confirm that you have read and are agreeing to our Privacy Policy and Terms of Use
Add a comment Add a comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Previous Post
বিবাহিত জীবনে স্বাগতম, ফারিয়া: পিয়া জান্নাতুল

বিবাহিত জীবনে স্বাগতম, ফারিয়া: পিয়া জান্নাতুল

Next Post
ফ্রান্স নয়, আলজেরিয়ার হয়ে খেলবেন জিদানের ছেলে

ফ্রান্স নয়, আলজেরিয়ার হয়ে খেলবেন জিদানের ছেলে

Advertisement