Dark Mode Light Mode

Keep Up to Date with the Most Important News

By pressing the Subscribe button, you confirm that you have read and are agreeing to our Privacy Policy and Terms of Use
Follow Us
Follow Us
English English
বাংলাদেশের প্রাক-নির্বাচনী পরিস্থিতি এখনো নাজুক
বলিউডের দুর্ধর্ষ ভিলেন, ৫টা বিয়ে, ১২টা প্রেমের পরেও নিঃসঙ্গ মৃত্যু
তীব্র প্রশ্নের মুখে ট্রাম্প 

বলিউডের দুর্ধর্ষ ভিলেন, ৫টা বিয়ে, ১২টা প্রেমের পরেও নিঃসঙ্গ মৃত্যু

বলিউডের দুর্ধর্ষ ভিলেন, ৫টা বিয়ে, ১২টা প্রেমের পরেও নিঃসঙ্গ মৃত্যু বলিউডের দুর্ধর্ষ ভিলেন, ৫টা বিয়ে, ১২টা প্রেমের পরেও নিঃসঙ্গ মৃত্যু
বলিউডের দুর্ধর্ষ ভিলেন, ৫টা বিয়ে, ১২টা প্রেমের পরেও নিঃসঙ্গ মৃত্যু


বলিউডের একসময়ের আলোচিত অভিনেতা মহেশ আনন্দ। ১৯৮০ ও ৯০–এর দশকে বড় পর্দায় যতটা দুর্ধর্ষতা দেখিয়েছেন এ খলনায়ক। বাস্তব জীবনে ততটাই নিঃসঙ্গ ছিলেন তিনি। 

ব্যক্তিজীবনের টানাপোড়েন, ব্যর্থ বিয়ে আর অবসাদে ভরা শেষ জীবন—সব মিলিয়ে তার গল্প যেন সিনেমাকেও হার মানায়।

Advertisement

জীবনের শেষ প্রান্তে এসে যেন সব আলো নিভে যায়। বলিউডে শত শত ছবিতে কাজ করেও জীবনের শেষ দিকে তিনি নিদারুণ দারিদ্র্য আর একাকিত্বে ভুগছিলেন। 

নিজের ফেসবুকে তিনি একবার লিখেছিলেন, ‘আমার বন্ধুরা বলে আমি মদ্যপ। আমার কোনো পরিবার নেই। সৎভাই আমাকে ৬ কোটি রুপি প্রতারণা করে নিয়ে গেছে। আমি ৩০০–এর বেশি সিনেমায় কাজ করেছি, কিন্তু এখন পানির বোতল কেনারও টাকা নেই। পৃথিবীতে আমার কোনো বন্ধু নেই। খুব কষ্ট লাগে।’

মহেশ আনন্দ প্রথম আলোচনায় আসেন ‘শাহেনশাহ’ সিনেমায় অমিতাভ বচ্চনের বিপরীতে অভিনয় করে। পরে ‘গুমরাহ’-তে সঞ্জয় দত্তের সঙ্গে কাজ করে তিনি আরও জনপ্রিয় হন। ৮০ ও ৯০–এর দশকে তিনি ছিলেন বলিউডের অন্যতম পরিচিত খলনায়ক।

কারাতে ব্ল্যাক বেল্টধারী মহেশ প্রথমে মডেলিং ও নাচের মাধ্যমে কর্মজীবন শুরু করেন। ১৯৮২ সালের ‘সনম তেরি কসম’ ছবির শিরোনাম গানে ব্যাকগ্রাউন্ড ডান্সার হিসেবে তাকে দেখা যায়। ১৯৮৪ সালে ‘করিশমা’ দিয়ে অভিনয়ে পা রাখলেও প্রথম দিকে তার কাজ তেমন নজর কাড়েনি। ‘শাহেনশাহ’ই তাকে আলোচনায় আনে।
এরপর তিনি অমিতাভ বচ্চনের সঙ্গে ‘গঙ্গা যমুনা সরস্বতী’ ও ‘তুফান’-এ অভিনয় করেন। প্রায় ৩০০ বেশি ছবিতে কাজ করেছেন তিনি, যার মধ্যে আছেন সঞ্জয় দত্ত, গোবিন্দ, অক্ষয় কুমার, সালমান খান, সানি দেওল, শশী কাপুরসহ অনেক তারকা।

সাফল্যের পেছনে লুকিয়ে ছিল গভীর ব্যক্তিগত অস্থিরতা। মহেশ আনন্দের পাঁচটি বিয়ে ও অন্তত এক ডজন প্রেমের সম্পর্ক ছিল বলে জানা যায়।

তার প্রথম স্ত্রী ছিলেন অভিনেত্রী রীনা রায়ের বোন বরখা রায়। বিবাহবিচ্ছেদের পর তিনি বিয়ে করেন সাবেক মিস ইন্ডিয়া ইন্টারন্যাশনাল এরিকা মারিয়া ডি’সুজাকে, যার সঙ্গে তার এক পুত্রসন্তান রয়েছে। এরপর ১৯৯৯ সালে তিনি বিয়ে করেন মধু মালহোত্রাকে। চতুর্থ বিয়ে ছিল অভিনেত্রী ঊষা বচ্চনির সঙ্গে, যা বিচ্ছেদে গিয়ে শেষ হয়। শেষ জীবনে তিনি বিয়ে করেন এক রুশ নারী, লানাকে।

সূত্র:দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস, টাইমস অব ইন্ডিয়া

 





Source link

Keep Up to Date with the Most Important News

By pressing the Subscribe button, you confirm that you have read and are agreeing to our Privacy Policy and Terms of Use
Add a comment Add a comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Previous Post
বাংলাদেশের প্রাক-নির্বাচনী পরিস্থিতি এখনো নাজুক

বাংলাদেশের প্রাক-নির্বাচনী পরিস্থিতি এখনো নাজুক

Next Post
তীব্র প্রশ্নের মুখে ট্রাম্প 

তীব্র প্রশ্নের মুখে ট্রাম্প 

Advertisement