Dark Mode Light Mode

Keep Up to Date with the Most Important News

By pressing the Subscribe button, you confirm that you have read and are agreeing to our Privacy Policy and Terms of Use
Follow Us
Follow Us
English English
ফাইনাল ওঠার লড়াইয়ে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ 
পাবজি খেলা নিয়ে পরিবারের ৪ সদস্যকে হত্যা, তরুণের ১০০ বছর কারাদণ্ড
সাগরে ফের লঘুচাপ, রূপ নিতে পারে নিম্নচাপে

পাবজি খেলা নিয়ে পরিবারের ৪ সদস্যকে হত্যা, তরুণের ১০০ বছর কারাদণ্ড

পাবজি খেলা নিয়ে পরিবারের ৪ সদস্যকে হত্যা, তরুণের ১০০ বছর কারাদণ্ড পাবজি খেলা নিয়ে পরিবারের ৪ সদস্যকে হত্যা, তরুণের ১০০ বছর কারাদণ্ড
পাবজি খেলা নিয়ে পরিবারের ৪ সদস্যকে হত্যা, তরুণের ১০০ বছর কারাদণ্ড


পাকিস্তানে অনলাইন গেম পাবজির প্রভাবে মা, ভাই ও দুই বোনকে নৃশংসভাবে হত্যার দায়ে জাইন আলি নামের এক কিশোরকে ১০০ বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে দেশটির লাহোর সেশন কোর্ট।

বুধবার (২৪ সেপ্টেম্বর) অতিরিক্ত জেলা ও সেশন বিচারক রিয়াজ আহমেদ তার রায়ে অভিযুক্ত কিশোরকে ৪০ লাখ রুপি জারিমানাও করেছেন। এনডিটিভির এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানানো হয়। 

Advertisement

নিহতরা হলেন- লেডি হেলথ ওয়ার্কার (এলএইচডব্লিউ) নাহিদ মুবারক (৪৫), তার ছেলে তাইমুর সুলতান (২০), কন্যা মাহনূর ফাতিমা (১৫) এবং ছোট মেয়ে জান্নাত (১০)

অভিযোগ অনুযায়ী, ২০২২ সালের জানুয়ারি মাসে লাহোরের কাহনা এলাকায় মর্মান্তিক এ ঘটনা ঘটে।  অভিযুক্ত কিশোর জাইন আলি (বর্তমান বয়স ১৭) ঘটনার দিন রাত ২টার দিকে পরিবারের সদস্যদের ওপর গুলি চালায়। এতে তার মা, ভাই এবং দুই বোন নিহত হন। এ ঘটনায় কাহনা থানায় মামলা দায়ের করা হয়। মামলার বিচার চলাকালে প্রসিকিউটর হাবিবুর রহমান সাক্ষী ও প্রমাণ উপস্থাপন করেন।

আদালতের রায় ও শাস্তি

রায় ঘোষণাকালে বিচারক রিয়াজ আহমেদ বলেন, অপরাধের ভয়াবহতার কারণে আলি জাইনকে চারটি যাবজ্জীবন সাজা দেওয়া হচ্ছে, যা মোট ১০০ বছরের কারাদণ্ডের সমান।

তবে আসামির বয়স বিবেচনায় মৃত্যুদণ্ড কমিয়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি তাকে ৪০ লাখ রুপি জরিমানাও করা হয়। 

ঘটনা যা ঘটেছিল

২০২২ সালের জানুয়ারিতে লাহোর পুলিশ এ হত্যা মামলার রহস্য উদ্ঘাটনের দাবি করে। পুলিশের দাবি, নিহত নাহিদের ছেলে আলি জাইন (তৎকালীন বয়স ১৪) জনপ্রিয় অনলাইন গেম পাবজির নেশায় আসক্ত ছিল এবং এর প্রভাবে নিজের মা ও তিন ভাইবোনকে হত্যা করে।

আলি তার অপরাধ স্বীকারও করে। তিনি নিয়মিত নিজের ঘরে বসে দীর্ঘ সময় ধরে পাবজি খেলতো।  

পুলিশের এক কর্মকর্তার দাবি, ‘গেমে বারবার ব্যর্থ হয়ে তিনি মানসিকভাবে ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে।’

ঘটনার দিন ঘণ্টার পর ঘণ্টা খেলেও লক্ষ্য পূরণ করতে না পারায় তিনি মায়ের লাইসেন্সকৃত পিস্তল নিয়ে ঘরে ঢুকে প্রথমে ঘুমন্ত অবস্থায় মাকে গুলি করে হত্যা করে। এরপর দুই বোনকে গুলি করে। গুলির শব্দ শুনে বড় ভাই ঢুকলে তাকেও গুলি করে হত্যা করে আলি। এরপর উপরের তলায় গিয়ে বিশ্রাম নেয় এবং পরে বাড়ি থেকে বের হয়।

বাড়ি থেকে বেরিয়ে আলি পিস্তলটি পাশের একটি নর্দমায় ফেলে দেয় এবং পরে নিজের ঘরে ফিরে গিয়ে এমন ভান করে যে, ঘটনাটি ঘটার সময় তিনি ঘুমিয়ে ছিল। 

প্রথমে পুলিশের সন্দেহ হয়েছিল আলির ওপর, কারণ ঘটনার পর তার আচরণ স্বাভাবিক ছিল না। কয়েকদিন পর্যবেক্ষণের পর এবং তদন্ত সম্পন্ন করে তাকে গ্রেপ্তার করা হয় এবং অবশেষে তার বিরুদ্ধেই মামলার অভিযোগ প্রমাণিত হয়।





Source link

Keep Up to Date with the Most Important News

By pressing the Subscribe button, you confirm that you have read and are agreeing to our Privacy Policy and Terms of Use
Add a comment Add a comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Previous Post
ফাইনাল ওঠার লড়াইয়ে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ 

ফাইনাল ওঠার লড়াইয়ে বাংলাদেশের সম্ভাব্য একাদশ 

Next Post
সাগরে ফের লঘুচাপ, রূপ নিতে পারে নিম্নচাপে

সাগরে ফের লঘুচাপ, রূপ নিতে পারে নিম্নচাপে

Advertisement