Dark Mode Light Mode

Keep Up to Date with the Most Important News

By pressing the Subscribe button, you confirm that you have read and are agreeing to our Privacy Policy and Terms of Use
Follow Us
Follow Us
English English

নিউইয়র্কে ইরানি কূটনীতিকদের কেনাকাটায় নিষেধাজ্ঞা

নিউইয়র্কে ইরানি কূটনীতিকদের কেনাকাটায় নিষেধাজ্ঞা নিউইয়র্কে ইরানি কূটনীতিকদের কেনাকাটায় নিষেধাজ্ঞা
নিউইয়র্কে ইরানি কূটনীতিকদের কেনাকাটায় নিষেধাজ্ঞা


যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রশাসন নিউইয়র্কে অবস্থানরত বা সফররত ইরানি কূটনীতিকদের কস্টকো -এর মতো পাইকারি স্টোরে কেনাকাটা এবং যুক্তরাষ্ট্রে বিলাসপণ্য কেনা নিষিদ্ধ করেছে। তবে তারা চাইলে এসব কেনাকাটা করতে পারবেন কেবল যুক্তরাষ্ট্রের পররাষ্ট্র দপ্তরের বিশেষ অনুমতি নিয়ে।

আল-অ্যারাবিয়ার প্রতিবেদন অনুযায়ী মার্কিন পররাষ্ট্র দপ্তরের উপমুখপাত্র টমি পিগট এক বিবৃতিতে বলেছেন, এই পদক্ষেপের উদ্দেশ্য ইরানের ধর্মীয় নেতৃত্বের ওপর ‘সর্বোচ্চ চাপ’ সৃষ্টি করা। তিনি অভিযোগ করেছেন, ‘সাধারণ ইরানিরা যখন দারিদ্র্য, ধ্বংসপ্রায় অবকাঠামো এবং পানি ও বিদ্যুতের ঘাটতির মতো সংকটের মধ্যে দিন কাটাচ্ছে, তখন ইরানি কর্তৃপক্ষ বিদেশে বিলাসবহুল কেনাকাটা ও সুবিধা উপভোগ করছে।’

Advertisement

২০১৭ সাল থেকে ইরানে ক্রমবর্ধমান দারিদ্র্য ও সরকারি দুর্নীতির প্রতিবাদে নিম্ন ও মধ্যম আয়ের মানুষের বিক্ষোভ নিয়মিত দেখা দিয়েছে। এই পরিস্থিতিতে দেশটির শীর্ষ ধর্মীয় নেতৃত্ব আশঙ্কা করছে, অর্থনৈতিক দুরবস্থা অব্যাহত থাকলে তাদের শাসনব্যবস্থা দুর্বল হয়ে পড়তে পারে। যদিও তারা প্রকাশ্যে আপসহীন অবস্থান দেখায়, তবুও পারমাণবিক কর্মসূচি নিয়ে পশ্চিমাদের সঙ্গে দীর্ঘদিনের বিরোধ মেটাতে কূটনীতিকে অগ্রাধিকার দিচ্ছে তেহরান।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, ইউরোপীয় মিত্র দেশ ও ইসরায়েল দীর্ঘদিন ধরে অভিযোগ করে আসছে, ইরান গোপনে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরির চেষ্টা করছে।

তবে ইরান সব সময় এই অভিযোগ অস্বীকার করেছে। চলতি বছরের জুন থেকে ইরান ও যুক্তরাষ্ট্রের মধ্যে উত্তেজনা আরো বেড়েছে। যুক্তরাষ্ট্র ইসরায়েলের সঙ্গে যোগ দিয়ে ইরানের পারমাণবিক স্থাপনাগুলোতে হামলা চালায় বলে অভিযোগ ওঠে। ইরানি ধর্মীয় নেতৃত্বের আশঙ্কা, সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের ‘সর্বোচ্চ চাপ’ নীতি পুনরায় কার্যকর করে ইসলামী প্রজাতন্ত্রকে দুর্বল করার চেষ্টা চলছে।

 

পিগট জানান, মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিওর নির্দেশে ইরানি প্রতিনিধিদলকে এখন শুধু হোটেল থেকে জাতিসংঘ সদর দপ্তরের সরকারি রুটেই চলাচল করতে দেওয়া হবে। এর বাইরে যাতায়াত নিষিদ্ধ। জাতিসংঘ সদর দপ্তর নিউ ইয়র্কের মিডটাউন ম্যানহাটনে অবস্থিত। আগে ইরানি প্রতিনিধিরা জাতিসংঘের অফিস, ইরানি মিশন, রাষ্ট্রদূতের বাসভবন ও জন এফ. কেনেডি বিমানবন্দরের মধ্যে চলাচল করতে পারতেন। নতুন নিষেধাজ্ঞায় এই সুযোগও সীমিত করা হয়েছে।

ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় এখনো এই নিষেধাজ্ঞা নিয়ে কোনো মন্তব্য করেনি।

 

পিগট বলেন, ‘আমেরিকানদের নিরাপত্তা আমাদের সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার। আমরা ইরানি শাসকগোষ্ঠীকে জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদকে তার সন্ত্রাসী এজেন্ডা চালানোর সুযোগ বা জনগণকে বঞ্চিত করে বিলাসিতা উপভোগের সুযোগ দেব না।’

তিনি আরো বলেন, ‘এই পদক্ষেপ স্পষ্ট বার্তা দিচ্ছে, উন্নত ভবিষ্যৎ ও জবাবদিহির লক্ষ্যে যুক্তরাষ্ট্র ইরানের জনগণের পাশে রয়েছে।’





Source link

Keep Up to Date with the Most Important News

By pressing the Subscribe button, you confirm that you have read and are agreeing to our Privacy Policy and Terms of Use
Add a comment Add a comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Previous Post
রাষ্ট্রায়ত্ত প্রধান চার ব্যাংকে ঋণ বিতরণ প্রায় বন্ধ

রাষ্ট্রায়ত্ত প্রধান চার ব্যাংকে ঋণ বিতরণ প্রায় বন্ধ

Next Post
আট মাসে অপহরণের শিকার ৭১৫ জন

আট মাসে অপহরণের শিকার ৭১৫ জন

Advertisement