Dark Mode Light Mode

Keep Up to Date with the Most Important News

By pressing the Subscribe button, you confirm that you have read and are agreeing to our Privacy Policy and Terms of Use
Follow Us
Follow Us
English English

ট্রাইব্যুনালে দেশি-বিদেশি গণমাধ্যমকর্মীদের ভিড়

ট্রাইব্যুনালে দেশি-বিদেশি গণমাধ্যমকর্মীদের ভিড় ট্রাইব্যুনালে দেশি-বিদেশি গণমাধ্যমকর্মীদের ভিড়
ট্রাইব্যুনালে দেশি-বিদেশি গণমাধ্যমকর্মীদের ভিড়


জুলাই গণহত্যার দায়ে মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় গণঅভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ তিনজনের বিরুদ্ধে আজ রায় ঘোষণা করা হবে আজ। 

ঐতিহাসিক এ মামলার খবর সংগ্রহের জন্য সোমবার (১৭ নভেম্বর) ভোর থেকেই আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে ভিড় জমিয়েছেন বাংলাদেশের সব গণমাধ্যম ও আন্তর্জাতিক বিভিন্ন গণমাধ্যমের কর্মীরা।

Advertisement

রয়টার্স, এপি, এএফপি, আল জাজিরা, বিবিসি ওয়াল্ডসহ বিভিন্ন আন্তর্জাতিক গণমাধ্যমকর্মীরা সংবাদ সংগ্রহের জন্য ভিড় করেছেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালে।

এ বিষয়ে সুপ্রিম কোর্ট রিপোর্টার্স ফোরামের সভাপতি মাসউদুর রহমান সংবাদমাধ্যমকে বলেন, বাংলাদেশের ইতিহাসে এই প্রথম কোনো ক্ষমতাচ্যুত প্রধানমন্ত্রীর বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের রায় ঘোষণা হতে যাচ্ছে। এ কারণেই বিশ্বের সব গণমাধ্যমের চোখ আজ ট্রাইব্যুনালের দিকে। 

আন্তর্জাতিক সব গণমাধ্যমের প্রতিনিধিরা ট্রাইব্যুনালে সংবাদ সংগ্রহ করতে এসেছেন। 

এদিকে রয়টার্সে সরাসরি এই বিচারকাজ সম্প্রচার করা হবে বলে জানা গেছে। শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে রায় ঘোষণা উপলক্ষে ট্রাইব্যুনাল এলাকা কঠোর নিরাপত্তা বলয় গড়ে তোলা হয়েছে।

গত ১৩ নভেম্বর এ মামলার রায় ঘোষণার জন্য আজকের দিন ধার্য করা হয়। ট্রাইব্যুনাল-১ এর চেয়ারম্যান বিচারপতি মো. গোলাম মর্তূজা মজুমদারের নেতৃত্বাধীন তিন সদস্যের বিচারিক প্যানেল এ দিন নির্ধারণ করেন। ট্রাইব্যুনালের বাকি সদস্যরা হলেন— বিচারপতি মো. শফিউল আলম মাহমুদ ও বিচারপতি মো. মোহিতুল হক এনাম চৌধুরী।

শেখ হাসিনার এ মামলায় মোট ২৮ কার্যদিবসে ৫৪ জন সাক্ষীর সাক্ষ্য-জেরা শেষ হয়। আর ৯ কার্যদিনে চলে প্রসিকিউশন-স্টেট ডিফেন্সের যুক্তিতর্ক পাল্টা যুক্তিখণ্ডন। ২৩ অক্টোবর রাষ্ট্রের প্রধান আইনকর্তা অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আসাদুজ্জামানের সমাপনী বক্তব্য এবং চিফ প্রসিকিউটর মোহাম্মদ তাজুল ইসলাম ও রাষ্ট্রনিযুক্ত আইনজীবী আমির হোসেনের যুক্তিখণ্ডন শেষে রায়ের তারিখ নির্ধারণে সময় দেওয়া হয়।

যুক্তিতর্কে শেখ হাসিনা ও কামালের সর্বোচ্চ সাজা চেয়েছে প্রসিকিউশন। তবে রাজসাক্ষী হওয়ায় মামলার অন্যতম আসামি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল-মামুনের ব্যাপারে ট্রাইব্যুনালের সিদ্ধান্তের ওপর ছেড়ে দেওয়া হয়। যদিও তার খালাস চেয়েছেন আইনজীবী যায়েদ বিন আমজাদ। হাসিনা-কামালও খালাস পাবেন বলে দৃঢ় বিশ্বাস রাষ্ট্রনিযুক্ত আমির হোসেনের।

এ মামলায় তিন আসামির বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের পাঁচটি অভিযোগ আনে প্রসিকিউশন। এর মধ্যে রয়েছে উসকানি, মারণাস্ত্র ব্যবহার, আবু সাঈদ হত্যা, চানখারপুলে হত্যা ও আশুলিয়ায় লাশ পোড়ানো। আনুষ্ঠানিক অভিযোগ মোট আট হাজার ৭৪৭ পৃষ্ঠার। এর মধ্যে তথ্যসূত্র দুই হাজার ১৮ পৃষ্ঠার, জব্দতালিকা ও দালিলিক প্রমাণাদি চার হাজার পাঁচ পৃষ্ঠার ও শহীদদের তালিকার বিবরণ দুই হাজার ৭২৪ পৃষ্ঠার। সাক্ষী করা হয়েছে ৮৪ জনকে। গত ১২ মে চিফ প্রসিকিউটরের কাছে এ মামলার প্রতিবেদন জমা দেয় ট্রাইব্যুনালের তদন্ত সংস্থা।

 





Source link

Keep Up to Date with the Most Important News

By pressing the Subscribe button, you confirm that you have read and are agreeing to our Privacy Policy and Terms of Use
Add a comment Add a comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Previous Post
শেখ হাসিনা-কামাল খালাস পাবেন, প্রত্যাশা স্টেট ডিফেন্সের

শেখ হাসিনা-কামাল খালাস পাবেন, প্রত্যাশা স্টেট ডিফেন্সের

Next Post
মামলার বিষয়ে অফিশিয়াল বিবৃতি দিলেন মেহজাবীন

মামলার বিষয়ে অফিশিয়াল বিবৃতি দিলেন মেহজাবীন

Advertisement