Dark Mode Light Mode

Keep Up to Date with the Most Important News

By pressing the Subscribe button, you confirm that you have read and are agreeing to our Privacy Policy and Terms of Use
Follow Us
Follow Us
English English

গাজার জলসীমায় ফ্লোটিলা নৌবহরের ‘মিকেনো’ জাহাজ

গাজার জলসীমায় ফ্লোটিলা নৌবহরের ‘মিকেনো’ জাহাজ গাজার জলসীমায় ফ্লোটিলা নৌবহরের ‘মিকেনো’ জাহাজ
গাজার জলসীমায় ফ্লোটিলা নৌবহরের ‘মিকেনো’ জাহাজ


ফিলিস্তিনের গাজাবাসীর জন্য ত্রাণ নিয়ে যাওয়া ‘গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা’ নৌবহরে থাকা ৪০টির মধ্যে অন্তত ২৪টি নৌযান গাজার দিকে এগিয়ে চলছে। বৃহস্পতিবার (২ অক্টোবর) ফ্লোটিলার লাইভ ট্র্যাকার এই তথ্য জানিয়েছে। 

ফ্লোটিলার লাইভ ট্র্যাকার জানিয়েছে, ফ্লোটিলা নৌবহরে থাকা অন্তত ২৪টি নৌযান এখনও ইসরায়েলি বাহিনীর হস্তক্ষেপের বাইরে আছে। চলমান এসব নৌযানের মধ্যে মিকেনো নামের একটি জাহাজ বর্তমানে গাজার আঞ্চলিক জলসীমায় অবস্থান করছে। জাহাজটি ইসরায়েলি বাহিনী আটক করেছে কিনা, তা এখনও স্পষ্ট নয়। আর বাকি ২৩টি নৌযান গাজা উপকূলের কাছাকাছি প্রায় ৫০ থেকে ৬০ কিলোমিটার দূরে অবস্থান করছে।

Advertisement

এর আগে গাজাবাসীর জন্য ত্রাণ নিয়ে যাওয়া ‘গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা’ নৌবহরে থাকা ১৩টি নৌযান গতকাল বুধবার রাতে সাগরে আটকে দিয়েছে ইসরায়েলি বাহিনী। আটক করা হয়েছে বহরে থাকা ৩৭ দেশের দুই শতাধিক অধিকারকর্মীকে।

গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার মুখপাত্র সাইফ আবুকেশেক ইনস্টাগ্রামে দেওয়া এক পোস্টে লিখেছেন, ওই ১৩টি নৌযানে ৩৭ দেশের ২০১ জনের বেশি ছিলেন। তাদের মধ্যে স্পেনের ৩০ জন, ইতালির ২২ জন, তুরস্কের ২১ জন এবং মালয়েশিয়ার ১২ জন আছেন।

গাজা থেকে ১২৯ কিলোমিটার দূরে ভূমধ্যসাগরে থাকা অবস্থায় গতকাল রাতে ফ্লোটিলায় বাধা দেয় ইসরায়েলি বাহিনী। তাদের অন্তত আটটি নৌকা থামিয়ে দেওয়া হয়। সেগুলো হলো দেইর ইয়াসিন, হিউগা, স্পেক্টার, আদারা, আলমা, সিরিয়াস, আরোরা ও গ্রান্ডি ব্লু। তবে রয়টার্সের খবরে ১৩টি নৌযান থামিয়ে দেওয়ার কথা বলা হয়েছে।

নৌযানগুলো থেকে আটক ব্যক্তিদের মধ্যে সুইডিশ অধিকারকর্মী গ্রেটা থুনবার্গও রয়েছেন। ইসরায়েলের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে বলা হয়, ‘হামাস-সুমুদ ফ্লোটিলার কয়েকটি নৌযান নিরাপদে থামিয়ে দেওয়া হয়েছে। সেগুলোর আরোহীদের ইসরায়েলের একটি বন্দরে নেওয়া হচ্ছে। গ্রেটা ও তাঁর বন্ধুরা নিরাপদ ও সুস্থ আছেন।’

গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলা সমুদ্রপথে গাজায় ত্রাণ নিয়ে যাওয়ার একটি বৈশ্বিক প্রচেষ্টা। এই নৌবহরে রয়েছে ৪০টির বেশি বেসামরিক নৌযান। এই বহরে প্রায় ৪৪টি দেশের ৫০০ মানুষের মধ্যে রয়েছেন যুক্তরাষ্ট্র, স্পেন, আয়ারল্যান্ড, ফ্রান্স, বেলজিয়ামসহ ইউরোপীয় পার্লামেন্টের নির্বাচিত প্রতিনিধি, আইনজীবী, অধিকারকর্মী, চিকিৎসক ও সাংবাদিক।

গ্লোবাল সুমুদ ফ্লোটিলার প্রথম বহর ৩১ আগস্ট স্পেনের বার্সেলোনা থেকে যাত্রা শুরু করে। এরপর ১৩ থেকে ১৫ সেপ্টেম্বর তিউনিসিয়া ও ইতালির সিসিলি দ্বীপ থেকে আরও নৌযান এই বহরে যুক্ত হয়। এ ছাড়া গ্রিসের সাইরাস দ্বীপ থেকে পরবর্তী সময়ে আরও কিছু নৌযান ত্রাণ নিয়ে বহরে যুক্ত হয়।





Source link

Keep Up to Date with the Most Important News

By pressing the Subscribe button, you confirm that you have read and are agreeing to our Privacy Policy and Terms of Use
Add a comment Add a comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Previous Post
সীমান্তে অপ্রীতিকর পরিস্থিতি ঠেকাতে সর্বোচ্চ সতর্ক বিজিবি: মহাপরিচালক

সীমান্তে অপ্রীতিকর পরিস্থিতি ঠেকাতে সর্বোচ্চ সতর্ক বিজিবি: মহাপরিচালক

Next Post
ওষুধ কোম্পানিগুলো নানাভাবে অধিক মুনাফা করছে: স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

ওষুধ কোম্পানিগুলো নানাভাবে অধিক মুনাফা করছে: স্বাস্থ্য উপদেষ্টা

Advertisement