Dark Mode Light Mode

Keep Up to Date with the Most Important News

By pressing the Subscribe button, you confirm that you have read and are agreeing to our Privacy Policy and Terms of Use
Follow Us
Follow Us
English English
শিল্প ও কৃষি আমদানি পরিশোধসুবিধা স্থায়ী করলো বাংলাদেশ ব্যাংক
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ডলার ক্রয় ৩ বিলিয়ন ডলার ছাড়ালো

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ডলার ক্রয় ৩ বিলিয়ন ডলার ছাড়ালো

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ডলার ক্রয় ৩ বিলিয়ন ডলার ছাড়ালো কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ডলার ক্রয় ৩ বিলিয়ন ডলার ছাড়ালো
কেন্দ্রীয় ব্যাংকের ডলার ক্রয় ৩ বিলিয়ন ডলার ছাড়ালো


চলতি অর্থবছরে এ পর্যন্ত বাংলাদেশ ব্যাংকের ডলার ক্রয় ৩ বিলিয়ন বা ৩০০ কোটি ডলার ছাড়াল। প্রবাসী আয় বা রেমিট্যান্স চাঙ্গা থাকায় বাজারে ডলারের উচ্চ সরবরাহ থেকে বাংলাদেশ ব্যাংক ধারাবাহিকভাবে ডলার কিনছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, বাজার থেকে ডলার কেনার উদ্দেশ্য একদিকে টাকার বিপরীতে এর দর স্থিতিশীল রাখা, অন্যদিকে বৈদেশিক মুদ্রার রিজার্ভ বাড়ানো। ডলারের দাম কমলে আমদানি পণ্যের ওপর ইতিবাচক প্রভাব পড়ার সম্ভাবনা থাকলেও কেন্দ্রীয় ব্যাংক রেমিট্যান্সের উচ্চপ্রবাহ ধরে রাখতে এবং রপ্তানি আয় বাড়ানোর উদ্দেশ্যে বাজার থেকে কেনার নীতি বজায় রেখেছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী বৈদেশিক মুদ্রার গ্রস রিজার্ভ বেড়ে ৩২ দশমিক ৮০ বিলিয়ন ডলার হয়েছে। আইএমএফের হিসাব পদ্ধতি বিপিএম৬ অনুযায়ী রিজার্ভউঠেছে ২৮ দশমিক ১১ বিলিয়ন ডলার; যা প্রায় তিন বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ।

Advertisement

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, চলতি ডিসেম্বর মাসের ২৭ দিনে প্রবাসীরা ব্যাংকিং চ্যানেলে প্রায় ২৭৫ কোটি ডলার দেশে পাঠিয়েছেন। সব মিলিয়ে চলতি অর্থবছরের এ পর্যন্ত রেমিট্যান্স এসেছে ১ হাজার ৫৭৯ কোটি ডলার। আগের অর্থবছরের একই সময়ের চেয়ে যা ১৭ শতাংশ বেশি। গত অর্থবছরে রেকর্ড ৩০ বিলিয়ন বা ৩ হাজার কোটি ডলারের বেশি রেমিট্যান্স আসে, যা আগের অর্থবছরের চেয়ে ২৭ শতাংশ বেশি। রেমিট্যান্সে শক্তিশালী অবস্থা বৈদেশিক মুদ্রাবাজারে ডলারের সরবরাহ অনেক বাড়িয়েছে। রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) হিসাবে, চলতি অর্থবছরের পাঁচ মাসে (জুলাই-নভেম্বর) রপ্তানি আয় বেড়েছে এক শতাংশেরও কম। রপ্তানি আয়ে এই নিম্নগতি ডলার কেনার ক্ষেত্রে বাংলাদেশ ব্যাংকের সিদ্ধান্তকে প্রভাবিত করছে বলে বিশ্লেষকরা মনে করছেন।

গত সরকারের সময়ে ২০২১ সালের মাঝামাঝি থেকে ডলার বাজার নিয়ে অস্বস্তি শুরু হয়। বাজারে ডলারের জোগান দিতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের রিজার্ভথেকে ধারাবাহিকভাবে ডলার বিক্রি করা হয়। যে কারণে গত সরকারের শেষ সময়ে রিজার্ভের বড় পতন হয়। আর ডলারের দর ১২০ টাকা ছাড়ায়। ডলারের সংকট এবং ধারাবাহিকভাবে দর বৃদ্ধিকে উচ্চ মূল্যস্ফীতির বড় কারণ হিসেবে বিবেচনা করা হয়। আন্তঃব্যাংক ডলারের দর এখন ১২২ টাকায় স্থিতিশীল রয়েছে। আবার ডলার পেতেও কোনো সমস্যা হচ্ছে না। এর ইতিবাচক প্রভাব আমদানির ওপর রয়েছে। গত বছরের তুলনায় মূল্যস্ফীতির হার কমেছে। গত নভেম্বর শেষে যা দাঁড়িয়েছে ৮ দশমিক ২৯ শতাংশে। বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য অনুযায়ী, চলতি অর্থবছরের এ পর্যন্ত ব্যাংকগুলো থেকে মোট ৩০৪ কোটি ৬৫ লাখ ডলার কিনেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এর বিপরীতে বাজারে ছাড়া হয়েছে ৩৭ হাজার ২৪০ কোটি টাকার মতো। এর মধ্যে শুধু চলতি ডিসেম্বর মাসে ৯২ কোটি ৫ লাখ ডলার কিনেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এর বিপরীতে বাজারে দেওয়া হয়েছে ১১ হাজার ২৫০ কোটি টাকার বেশি। মূলত গত জুনে বিভিন্ন উৎস থেকে ঋণের প্রায় ৫ বিলিয়ন ডলারের বেশি যোগ হওয়ার পর জুলাইতে ডলারের দর ১১৯ টাকা ৫০ পয়সায় নেমে যায়। এরপর থেকে ডলার কেনা শুরু করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এতে করে ব্যাংকগুলোতে টাকার সরবরাহ কিছুটা বেড়েছে।





Source link

Keep Up to Date with the Most Important News

By pressing the Subscribe button, you confirm that you have read and are agreeing to our Privacy Policy and Terms of Use
Add a comment Add a comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Previous Post
শিল্প ও কৃষি আমদানি পরিশোধসুবিধা স্থায়ী করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

শিল্প ও কৃষি আমদানি পরিশোধসুবিধা স্থায়ী করলো বাংলাদেশ ব্যাংক

Advertisement