Dark Mode Light Mode

Keep Up to Date with the Most Important News

By pressing the Subscribe button, you confirm that you have read and are agreeing to our Privacy Policy and Terms of Use
Follow Us
Follow Us
English English

কীভাবে ডিম খেলে মিলবে সবচেয়ে বেশি আমিষ?

কীভাবে ডিম খেলে মিলবে সবচেয়ে বেশি আমিষ? কীভাবে ডিম খেলে মিলবে সবচেয়ে বেশি আমিষ?
কীভাবে ডিম খেলে মিলবে সবচেয়ে বেশি আমিষ?


সকালের নাশতায় একটা ডিম থাকার অর্থই হলো, ভরপুর পুষ্টি নিয়ে দিনটা শুরু করা। অন্যান্য প্রাণিজ আমিষের চেয়ে ডিমের দাম তুলনামূলক কম। আমিষ ছাড়াও ডিমে মেলে দেহের প্রয়োজনীয় বহু পুষ্টি উপাদান। প্রাণিজ উৎস হওয়ায় ডিমের আমিষে মানবদেহের জন্য অত্যাবশ্যকীয় অ্যামিনো অ্যাসিডের সবই পাওয়া যায়।

ঝটপট তৈরি করে নেওয়া যায় ডিমের যেকোনো পদ। চাইলে বিভিন্ন খাবারের সঙ্গে মিশিয়েও রান্না করা যায় ডিম। ডিমের এত রকম পদের মধ্যে পুষ্টিগুণে কোনটি সেরা, তা নিয়ে স্বাস্থ্যবিদরা নানা কথা বলে থাকেন।

Advertisement

পুষ্টিবিদদের মতে, তাপ দিলে আমিষের গড়ন কিছুটা বদলাতে থাকে। আমিষের স্বাভাবিক নমনীয় ভাবটা থাকে না। কিন্তু শক্ত হয়ে যাওয়া আমিষ ভালোভাবে দেহে শোষিত হয় না। তিন-চার মিনিট বা সর্বোচ্চ পাঁচ মিনিটের মধ্যেই তৈরি হয়ে যায়, ডিমের এমন পদ সবচেয়ে ভালো। কারণ, তাতে পুষ্টিগুণ থাকে অটুট।




সেদ্ধ ডিম

সেদ্ধ ডিমে পুষ্টিগুণ বজায় থাকে ঠিকঠাক। সেদ্ধ ডিম থেকে আমাদের দেহে ডিমের সব পুষ্টিগুণ সহজেই শোষিত হয়। সহজপাচ্য এই পদ সব বয়সী মানুষের উপযোগী। এতে তেলের ব্যবহার নেই, তাই নেই বাড়তি ক্যালরি গ্রহণের ঝুঁকিও। তাই নিঃসন্দেহেই সেদ্ধ ডিম দারুণ এক পদ।




পানি পোচ

পানি পোচে ডিমের সাদা অংশটা বেশ নরম থাকে। এই পদ থেকেও ডিমের পুষ্টি উপাদানগুলো আপনি পাবেন ঠিকঠাক। এখানেও তেলের ব্যবহার নেই। তাই নেই বাড়তি ক্যালরির ভয়ও।




তেলে ভাজা পোচ

তেল দিয়ে ডিম পোচ করা হলে তা থেকেও আপনি ডিমের পুষ্টিগুণ পাবেন বেশ। তবে এতে ডিমের সাদা অংশ একটু শক্ত হয়ে যায়, তাই সামান্য কমে আসে আমিষের মান। খেয়াল রাখতে হবে, পদটি তৈরি করতে গিয়ে যদি বেশি মুচমুচে হয়ে যায় বা খুব শক্ত হয়ে যায় কিংবা বাদামি হয়ে যায়, তাহলে ডিমের আমিষের গঠন বেশ অনেকটাই বদলে যায়। এ ছাড়া এই পদে ডিমের সঙ্গে যুক্ত হয় খানিকটা তেল। তবে আপনি যদি সারা দিনে অন্যান্য খাবারের সঙ্গে খুব বেশি পরিমাণ তেল না খান, তাহলে এই সামান্য তেলের জন্য আপনার তেমন কোনো ক্ষতি হবে না।




অমলেট

ডিমের অমলেট থেকে যে আমিষ পাওয়া যায়, তা-ও একেবারে মন্দ না। তবে সেদ্ধ বা পোচ ডিমের চেয়ে আমিষের মান কিছুটা কমে যায়। কারণ, বেশ কিছুটা সময় চুলায় রেখে করতে হয় এই পদ।

ডিমের যেকোনো পদ তৈরির ক্ষেত্রে খেয়াল রাখুন, যেন তা উচ্চ তাপে তৈরি করা না হয় এবং অধিক সময় চুলায় রাখা না হয়। যেকোনো পদেই তেল ব্যবহার করুন না কেন, চেষ্টা করুন একবার ব্যবহৃত তেল পুনরায় ব্যবহার না করতে।

চিকিৎসক বা পুষ্টিবিদ কোনো নির্দিষ্ট কারণে ডিমের কুসুম খাওয়ার ব্যাপারে বিধিনিষেধ না দিয়ে থাকলে অবশ্যই কুসুমসহ ডিম খাবেন। নইলে ডিমের আমিষ ও অন্যান্য পুষ্টি উপাদানের পুরোটা পাবেন না।





Source link

Keep Up to Date with the Most Important News

By pressing the Subscribe button, you confirm that you have read and are agreeing to our Privacy Policy and Terms of Use
Add a comment Add a comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Previous Post
আদালতে অবৈধ ঘোষণার পর ট্রাম্পের শুল্কের ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত

আদালতে অবৈধ ঘোষণার পর ট্রাম্পের শুল্কের ভবিষ্যৎ অনিশ্চিত

Next Post
২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ২০২, মৃত্যুহীন শূন্য

২৪ ঘণ্টায় ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ২০২, মৃত্যুহীন শূন্য

Advertisement