Dark Mode Light Mode

Keep Up to Date with the Most Important News

By pressing the Subscribe button, you confirm that you have read and are agreeing to our Privacy Policy and Terms of Use
Follow Us
Follow Us
English English

ওজন কমানোর ক্ষেত্রে ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং জনপ্রিয় কেন

ওজন কমানোর ক্ষেত্রে ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং জনপ্রিয় কেন ওজন কমানোর ক্ষেত্রে ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং জনপ্রিয় কেন
ওজন কমানোর ক্ষেত্রে ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং জনপ্রিয় কেন


বর্তমান সময়ে ওজন কমানো, স্বাস্থ্যের উন্নতি এবং জীবনযাত্রা সহজ করার জন্য মানুষ এখন ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং এর প্রতি ঝুঁকছে। দেখা গেছে নিয়ন্ত্রিত ফাস্টিং এর মাধ্যমে ওজন কমানো ও অতিরিক্ত ওজনের ফলে যেসব রোগব্যাধি হয় সেগুলো নিয়ন্ত্রণ করা যায়।

ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং শরীরে অতিরিক্ত ক্যালোরি গ্রহণ কমিয়ে আনে। যার ফলে ওজন কমে অন্যদিকে ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং হরমোন লেভেলকে এমনভাবে পরিবর্তন করে যা ওজন কমাতে সাহায্য করে। 

Advertisement

এছাড়া এটি শরীরের ইনস্যুলিন কমিয়ে গ্রোথ হরমোনকে বাড়িয়ে দেয়। পাশাপাশি চর্বি ঝরানোর হরমোন নোরাড্রেনালিন এর নিঃসরণও বাড়িয়ে দেয়। গবেষণায় দেখা গেছে এর ফলে পেটের চারপাশের ক্ষতিকর চর্বি, যেগুলোর কারণে বিভিন্ন স্বাস্থ্য সমস্যা দেখা দেয়, সেগুলোও ঝরে যায়।



তবে একটা বিষয় খেয়াল রাখতে হবে ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং এর সফলতা নির্ভর করে কম ক্যালোরি গ্রহণের উপর। খাবার গ্রহণের সময় যদি অতিরিক্ত খেয়ে ফেললে কাংখিত ফলাফল পাওয়া যাবেনা।

পুষ্টি বিশেষজ্ঞ আনোয়ারা পারভীন ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং এর পদ্ধতি নিয়ে আলোচনা করেছেন। 

তার আলোচনার ভিত্তিতে ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং এর সবচেয়ে জনপ্রিয় পদ্ধতিগুলো হলো…

১৬/৮ ঘণ্টা ফাস্টিং:

এই পদ্ধতিতে সকালের নাস্তা খাবেন না। বেলা ১টা থেকে রাত ৯টা পর্যন্ত খাওয়া দাওয়া করবেন। এরপর ১৬ ঘণ্টার ফস্টিং।

তবে ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং করার ভাল সময় হল ডিনারের পরে। রাতে তাড়াতাড়ি খেয়ে নিয়ে বাকি সময়টা উপোস দিন। ফলে, ঘুমনোর সময়েই ৭-৮ ঘণ্টা এমনিতেই গ্যাপ হয়ে যাবে। আর সকালে সময় মতো খেলেই হল।

খান-থামুন-খান:

এই পদ্ধতিতে ২৪ ঘণ্টা করে কিছু খাওয়া থেকে বিরত থাকুন প্রতি সপ্তাহে ১ বা ২ বার। যেমন ধরুন একদিন রাতের খাবার খেয়ে পরদিন রাতে খাবেন।

৫/২ ডায়েট:

এই পদ্ধতিতে প্রতি সপ্তাহে পরপর ২ দিন ৫০০ থেকে ৬০০ ক্যালোরির খাদ্য গ্রহণ করুন। বাদবাকি দিনগুলোতে স্বাভাবিক খাবার খান।

১৬/৮ ঘণ্টার পদ্ধতিটি সহজ বলে মনে হয় অনেকের কাছে। এটি সবচেয়ে জনপ্রিয়ও বটে।

খাবার কেমন হবে-

ফাইবারে ভরপুর ফল ও শাকসব্জি রাখুন খাদ্যতালিকায়। 

অঙ্কুরিত ছোলা, চিকেন, অল্প তেলে রান্না মাছ, স্যালাড, সবজির তরকারি, ডিম খেতে পারবেন। ব্রাউন রাইস খেলে বেশি ভাল হয়। ব্রকোলি, আলু, আমন্ড বাদাম, পপকর্ন, গোটাশস্য বেশি করে খান। 



এছাড়া খাবারের তালিকায় তাজা ফলের ক্ষেত্রে এমন ফল রাখুন যেগুলো কম মিষ্টি।

যেমন মিষ্টি কম এমন ফল হলো আপেল, কমলা, মাল্টা, আংগুর, আনার, জাম, আমলকি ইত্যাদি।

একটা ডায়েট চার্ট তৈরি করা ভালো। কখন কী খাবেন, কতটা খাবেন, তা লিখে রাখুন। ফাস্টিংয়ের পরে বেশি খেয়ে ফেললে চলবে না। 

ফাস্টিং কখন করা যাবে না –

আপনি যদি আন্ডার ওয়েট হয়ে থাকেন অথবা আপনার যদি ইটিং ডিজ-অর্ডার থেকে থাকে। তবে, চিকিৎসক এর পরামর্শ ছাড়া ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং করতে যাবেন না।

মনে রাখা জরুরী, খাবার সময়টাতে যদি জাংক ফুড অথবা অতিরিক্ত ক্যালরি যুক্ত খাবার খেয়ে ফেলেন তাহলে ফাস্টিং কোন কাজে আসবে না।

যে খাবারগুলি আপনাকে ইন্টারমিটেন্ট ফাস্টিং করার সময়ে ওজন কমতে বাধা দিবে সেগুলো হচ্ছে- সোডা,এ্যালকোহল,ভাজা খাবার,অতিরিক্ত প্রক্রিয়াজাতকৃত খাবার,সরল শর্করা,প্রদাহ বৃদ্ধিকারী তেল যেগুলো শস্যদানা থেকে প্রস্তুত হয়।,অতিরিক্ত ক্যাফেইন।





Source link

Keep Up to Date with the Most Important News

By pressing the Subscribe button, you confirm that you have read and are agreeing to our Privacy Policy and Terms of Use
Add a comment Add a comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Previous Post
ঢাকায় আজও বৃষ্টির আভাস

ঢাকায় আজও বৃষ্টির আভাস

Next Post
সড়ক দুর্ঘটনায় আহতদের চিকিৎসা ব্যয় বহন করতে নিঃস্ব হচ্ছে পরিবার

সড়ক দুর্ঘটনায় আহতদের চিকিৎসা ব্যয় বহন করতে নিঃস্ব হচ্ছে পরিবার

Advertisement