Dark Mode Light Mode

Keep Up to Date with the Most Important News

By pressing the Subscribe button, you confirm that you have read and are agreeing to our Privacy Policy and Terms of Use
Follow Us
Follow Us
English English

আফ্রিকায় ৫জি সেবা এখনও সীমিত, কভারেজ মাত্র ১.২ শতাংশ

আফ্রিকায় ৫জি সেবা এখনও সীমিত, কভারেজ মাত্র ১.২ শতাংশ আফ্রিকায় ৫জি সেবা এখনও সীমিত, কভারেজ মাত্র ১.২ শতাংশ
আফ্রিকায় ৫জি সেবা এখনও সীমিত, কভারেজ মাত্র ১.২ শতাংশ


আফ্রিকার এক বিলিয়নেরও বেশি মানুষের মধ্যে মাত্র ১.২ শতাংশ বর্তমানে ৫জি নেটওয়ার্কের আওতায় রয়েছে। যেখানে বিশ্বব্যাপী গড়ে ২০ শতাংশেরও বেশি মানুষের কাছে এ সেবা পৌঁছে গেছে। আন্তর্জাতিক টেলিযোগাযোগ ইউনিয়ন (আইটিইউ) ও ইউনেস্কোর যৌথ প্রতিবেদনে ‘দ্য স্টেট অব ব্রডব্যান্ড ইন আফ্রিকা-২০২৫’ এ তথ্য উঠে এসেছে।

প্রতিবেদন অনুযায়ী, মহাদেশটির প্রায় ১ দশমিক ২৪ বিলিয়ন মানুষের কাছে আধুনিকতম ওয়্যারলেস প্রযুক্তি এখনো অপ্রাপ্য। তবে শিল্প বিশেষজ্ঞরা মনে করছেন, আগামী দশকে পরিস্থিতি বদলাবে এবং ২০৩০ সালের মধ্যে আফ্রিকায় ৫জি ব্যবহারকারীর হার ১৭ শতাংশে পৌঁছাতে পারে।

Advertisement

বর্তমানে আফ্রিকার ৭৭ শতাংশ মানুষ ৩জি এবং ৪৪ দশমিক ৩ শতাংশ মানুষ ফোরজি সেবার আওতায় আছে। তবুও ব্যবহারকারীর সংখ্যা প্রত্যাশার তুলনায় অনেক কম। মোবাইল ব্রডব্যান্ড অবকাঠামো থাকা সত্ত্বেও হ্যান্ডসেটের উচ্চমূল্য ও ডিজিটাল দক্ষতার অভাবই এর প্রধান বাধা।

চীনের হুয়াওয়ের মতো কোম্পানিগুলো তুলনামূলক সাশ্রয়ী পণ্য সরবরাহ করে আফ্রিকায় শক্ত অবস্থান তৈরি করেছে। সাব-সাহারান আফ্রিকায় এখনও থ্রি-জি নেটওয়ার্ক সবচেয়ে বেশি ব্যবহৃত হয় (৫০ শতাংশ), যেখানে ফোর-জি রয়েছে ৩৩ শতাংশে, টু- জি ১০ শতাংশে এবং বাকি অংশে ফাইভ-জি।

মোবাইল অপারেটররা অবকাঠামো উন্নয়নে ব্যাপক বিনিয়োগ করছে। গত পাঁচ বছরে তারা প্রায় ২৮ বিলিয়ন ডলার ব্যয় করেছে এবং ২০২৩-২০৩০ সময়কালে আরও ৬২ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের পরিকল্পনা করছে। এর বড় অংশ যাবে ৫জি সম্প্রসারণে।

মোবাইল খাত ইতিমধ্যেই আফ্রিকার অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে। ২০২৩ সালে এ খাত থেকে ১৪০ বিলিয়ন ডলার জিডিপি অর্জিত হয়, যা মোট অর্থনীতির ৭.৩ শতাংশ। একইসঙ্গে এ খাতে ৩.৭ মিলিয়নেরও বেশি কর্মসংস্থান সৃষ্টি হয়েছে।

তবে আফ্রিকায় ইন্টারনেট ব্যবহারের হার এখনও বৈশ্বিক গড়ের নিচে। ২০১৯ থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে ব্যবহার ২৫ শতাংশ থেকে বেড়ে ৩৮ শতাংশে পৌঁছালেও বৈশ্বিক গড় ৬৮ শতাংশ। শহর ও গ্রামে প্রবেশাধিকারের মধ্যে বড় বৈষম্যও রয়ে গেছে। শহরে ৫৭ শতাংশ মানুষ ইন্টারনেট ব্যবহার করে, গ্রামে এ হার মাত্র ২৩ শতাংশ।

এদিকে স্যাটেলাইট ইন্টারনেট দ্রুত সম্প্রসারিত হচ্ছে। স্টারলিংক ইতিমধ্যেই ১৪টি আফ্রিকান দেশে কার্যক্রম শুরু করেছে, যার মধ্যে ঘানা, কেনিয়া, নাইজেরিয়া ও বেনিন রয়েছে। সর্বশেষ কঙ্গো ও সোমালিয়া এ তালিকায় যুক্ত হয়েছে।

 





Source link

Keep Up to Date with the Most Important News

By pressing the Subscribe button, you confirm that you have read and are agreeing to our Privacy Policy and Terms of Use
Add a comment Add a comment

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Previous Post
ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৬৬৪, মৃত্যু ১

ডেঙ্গুতে আক্রান্ত হয়ে হাসপাতালে ভর্তি ৬৬৪, মৃত্যু ১

Next Post
যে ডলার আছে তা বাংলাদেশের আপৎকালীন সময়ের জন্য পর্যাপ্ত নয়: অর্থ উপদেষ্টা

যে ডলার আছে তা বাংলাদেশের আপৎকালীন সময়ের জন্য পর্যাপ্ত নয়: অর্থ উপদেষ্টা

Advertisement